
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

জাতীয়করণের দাবিতে আন্দোলনরত ইবতেদায়ি মাদ্রাসা শিক্ষকদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে অন্তত ৫০ জন আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে। বুধবার দুপুরে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
জানা গেছে, জাতীয়করণের দাবিতে জাতীয় প্রেসক্লাব থেকে মিছিল নিয়ে সচিবালয় অভিমুখে যাত্রা করলে পুলিশি বাধার সম্মুখীন হন তারা। ওই সময় পুলিশের সঙ্গে শিক্ষকদের ধাক্কাধাক্কি ও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। একপর্যায়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে টিয়ারশেল ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে পুলিশ।
আহতরা হলেন- মোছাম্মদ নাসরিন আক্তার (৪৫), মো. নজরুল ইসলাম (৫৫), মো. ওসমান (৩৫), আব্দুল জলিল (৪৫), মাসুদ আলম (৬০), আহমদ আলী (৪৫), রুহুল আমিন (৪৫), সুমিত (৪০), আব্দুল হাদী (৩২), মোহাম্মদ আমিন (৪৮), সমীর (২৩), মোহাম্মদ রেজাউল ইসলাম (৩৫),শাহ আলম (৫৫), নুরুল ইসলাম (৫০), মো. শাহাবুদ্দিন (৩০), মোহাম্মদ মোস্তফা (৩২), মো. মোস্তাকিম (২৬),মোরশেদ আলম (৪৫),মো. আরিফুর (৩৫), মোহাম্মদ আজিজুল হক (৩৫), মো. মোসাম্মৎ কুলছুম বেগম (৩৮), মোহাম্মদ শাহ আলম (৭৫),আব্দুস সালাম (৪৫), মো. সালেক (৩৮), মো. ফেরদৌস (৩৫), মো. মোজাম্মেল হক (৫৫), মো. আরিফুল (৩২), নূর হোসেন (৪৬),অজ্ঞাতনামা পুরুষ (৩৫), অজ্ঞাতনামা পুরুষ (৩৪), মোহাম্মদ রিয়াজ উদ্দিন (৪০), মোহাম্মদ আলাউদ্দিন (৫০), মোহাম্মদ আরিফুর রহমান (৩৬), মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ (৫৫), মোঃ লুৎফুর রহমান (৩৬),মোঃ আব্দুল্লাহ(৩৫),মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম (৫০) ও মনিরুজ্জামান (৪৭) ।
শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খালিদ মুনসুর বলেন, দুপরের দিকে শিক্ষকরা বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে প্রেসক্লাবের পাশে সচিবালয়ের ব্যরিগেট ভেঙ্গে ভিতরে ঢুকার চেষ্টা করে। এ সময় পুলিশ সদস্যরা বাধা দিলে তাদের সাথে ধস্তাধস্তি হয়। পরে তাদের ছত্রভঙ্গ করতে টিয়ারগ্যাস, জলকামান ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করা হয়। বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক বলেন, প্রেসক্লাব এলাকা থেকে প্রায় অর্ধশত শিক্ষক আহত হয়ে হাসপাতালে এসেছেন। জরুরি বিভাগে তাদের চিকিৎসা চলছে।

জাতীয়করণের দাবিতে আন্দোলনরত ইবতেদায়ি মাদ্রাসা শিক্ষকদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে অন্তত ৫০ জন আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে। বুধবার দুপুরে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
জানা গেছে, জাতীয়করণের দাবিতে জাতীয় প্রেসক্লাব থেকে মিছিল নিয়ে সচিবালয় অভিমুখে যাত্রা করলে পুলিশি বাধার সম্মুখীন হন তারা। ওই সময় পুলিশের সঙ্গে শিক্ষকদের ধাক্কাধাক্কি ও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। একপর্যায়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে টিয়ারশেল ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে পুলিশ।
আহতরা হলেন- মোছাম্মদ নাসরিন আক্তার (৪৫), মো. নজরুল ইসলাম (৫৫), মো. ওসমান (৩৫), আব্দুল জলিল (৪৫), মাসুদ আলম (৬০), আহমদ আলী (৪৫), রুহুল আমিন (৪৫), সুমিত (৪০), আব্দুল হাদী (৩২), মোহাম্মদ আমিন (৪৮), সমীর (২৩), মোহাম্মদ রেজাউল ইসলাম (৩৫),শাহ আলম (৫৫), নুরুল ইসলাম (৫০), মো. শাহাবুদ্দিন (৩০), মোহাম্মদ মোস্তফা (৩২), মো. মোস্তাকিম (২৬),মোরশেদ আলম (৪৫),মো. আরিফুর (৩৫), মোহাম্মদ আজিজুল হক (৩৫), মো. মোসাম্মৎ কুলছুম বেগম (৩৮), মোহাম্মদ শাহ আলম (৭৫),আব্দুস সালাম (৪৫), মো. সালেক (৩৮), মো. ফেরদৌস (৩৫), মো. মোজাম্মেল হক (৫৫), মো. আরিফুল (৩২), নূর হোসেন (৪৬),অজ্ঞাতনামা পুরুষ (৩৫), অজ্ঞাতনামা পুরুষ (৩৪), মোহাম্মদ রিয়াজ উদ্দিন (৪০), মোহাম্মদ আলাউদ্দিন (৫০), মোহাম্মদ আরিফুর রহমান (৩৬), মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ (৫৫), মোঃ লুৎফুর রহমান (৩৬),মোঃ আব্দুল্লাহ(৩৫),মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম (৫০) ও মনিরুজ্জামান (৪৭) ।
শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খালিদ মুনসুর বলেন, দুপরের দিকে শিক্ষকরা বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে প্রেসক্লাবের পাশে সচিবালয়ের ব্যরিগেট ভেঙ্গে ভিতরে ঢুকার চেষ্টা করে। এ সময় পুলিশ সদস্যরা বাধা দিলে তাদের সাথে ধস্তাধস্তি হয়। পরে তাদের ছত্রভঙ্গ করতে টিয়ারগ্যাস, জলকামান ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করা হয়। বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. ফারুক বলেন, প্রেসক্লাব এলাকা থেকে প্রায় অর্ধশত শিক্ষক আহত হয়ে হাসপাতালে এসেছেন। জরুরি বিভাগে তাদের চিকিৎসা চলছে।

পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর আত্মসমর্পণের মাত্র দু’দিন আগে, ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর রাতের অন্ধকারে ঘাতক চক্র কেবল ঢাকা শহরেই প্রায় দেড়শ’ বুদ্ধিজীবী ও বিভিন্ন পেশার কৃতী মানুষকে চোখ বেঁধে নিয়ে যায় অজ্ঞাত স্থানে। সান্ধ্য আইনের মধ্যে সেই রাতে তালিকা ধরে ধরে শিক্ষক, সাংবাদিক, চিকিৎসক, প্রকৌশলী, আইনজীবী, শি
১২ ঘণ্টা আগে
প্রেস সচিব বলেন, আমি বাংলাদেশের নানা প্রান্তে ঘুরি। যেখানে যাই, সেখানে লাখ লাখ হাদিকে দেখি। হাসিনা আর আসাদুজ্জামান খান কামাল— বাংলার কসাইরা— আর কতজনকে মারতে পারবে? এ দেশের রাজনীতির হাল ধরেছে এক নতুন প্রজন্ম। তারা এক স্বৈরাচারকে উৎখাত করেছে, কিন্তু তাদের মিশন এখনো শেষ হয়নি।
১৩ ঘণ্টা আগে
পুলিশ সূত্র জানায়, অভিযুক্তের বাসাসহ অন্তত পাঁচটি অবস্থান শনাক্ত করা হলেও কোনো জায়গাতেই তাকে পাওয়া যায়নি। তিনি একাধিক মোবাইল ফোন ও সিম ব্যবহার করছিলেন এবং ঘন ঘন নম্বর পরিবর্তন করছিলেন, যা তদন্তে জটিলতা সৃষ্টি করছে।
১৩ ঘণ্টা আগে
আপনাকে (ডিএমপি কমিশনার) কোড করে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রিজভী আজ একটি বক্তব্য দিয়েছেন। সে সম্পর্কে জানতে চাইলে ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী বলেন, ‘ভুয়া, আমি এমন কোনো কথাবার্তা বলিনি। এ বিষয়ে ইতিমধ্যে একটা রিজয়েন্ডার দেওয়া হয়েছে।’
১৪ ঘণ্টা আগে