
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে নভেম্বর পর্যন্ত ১১ মাসে বাংলাদেশ থেকে ভারতে ১ হাজার ১০৪টি অনুপ্রবেশ চেষ্টার ঘটনায় ২ হাজার ৫৫৬ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন দেশটির স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নিত্যানন্দ রায়। মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) ভারতের লোকসভায় এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ তথ্য দেন।
এ ছাড়া ২০২৪ সালে বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে ৯৭৭টি অনুপ্রবেশ চেষ্টার ঘটনায় ২ হাজার ৫২৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল বলেও জানান তিনি।
লোকসভার সদস্য জগদীশ চন্দ্র বার্মা ও শর্মিলা সরকারের প্রশ্নের উত্তরে সীমান্তবর্তী দেশগুলোর সঙ্গে ভারতের অনুপ্রবেশ পরিস্থিতি এবং সীমান্তে বেড়া নির্মাণের অগ্রগতি তুলে ধরেন ভারতের স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী।
প্রশ্নের লিখিত উত্তরে তিনি ২০১৪ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ, মিয়ানমার ও নেপাল-ভুটান থেকে ভারতে অনুপ্রবেশ চেষ্টা ও গ্রেপ্তার এবং ২০২৫ সালের মাসভিত্তিক অনুপ্রবেশ চেষ্টা ও গ্রেপ্তারের তথ্য দেন। এই দুই সময়েই চীন সীমান্ত দিয়ে কোন অনুপ্রবেশ চেষ্টা এবং গ্রেপ্তার না হওয়ার তথ্য দেন তিনি।
ভারতের স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, এ বছরের শুরু থেকে নভেম্বর পর্যন্ত পাকিস্তান সীমান্তে ৩২টি অনুপ্রবেশ চেষ্টার ঘটনায় ৪৯ জন, মিয়ানমার থেকে ৯৩টি ঘটনায় ৪৩৭ জন, নেপাল ও ভুটান থেকে ৫৪টি ঘটনায় ৭৮ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
লোকসভায় তিনি আরও জানান, ২০১৪ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ সীমান্ত দিয়ে সাত হাজার ৫২৮টি অনুপ্রবেশ চেষ্টার ঘটনায় ১৮ হাজার ৮৫১ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
ওই সময়ে পাকিস্তান সীমান্তে ২৯৮টি অনুপ্রবেশে চেষ্টায় ৫৫৬ জন, মিয়ানমার সীমান্তে ২৯৮টি ঘটনায় এক হাজার ১৬৫ জন এবং নেপাল-ভুটান সীমান্তে ১৫৭টি ঘটনায় ২৩৪ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
নিত্যানন্দ রায়ের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশ থেকে ২০১৪ সালে ৮৫৫টি, ২০১৫ সালে ৮৭৪টি, ২০১৬ সালে ৬৫৪টি, ২০১৭ সালে ৪৫৬টি, ২০১৮ সালে ৪২০টি, ২০১৯ সালে ৫০০টি, ২০২০ সালে ৪৮৬টি, ২০২১ সালে ৭০৩টি, ২০২২ সালে ৮৫৭টি, ২০২৩ সালে ৭৪৬টি এবং ২০২৪ সালে ৯৭৭টি অনুপ্রবেশ চেষ্টার ঘটনা ঘটেছে।
এসব ঘটনার বিপরীতে ভারতের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ২০১৪ সালে ২ হাজার ১৬০ জন, ২০১৫ সালে ২ হাজার ৮০৯, ২০১৬ সালে ১ হাজার ৬০১, ২০১৭ সালে ৯০৭, ২০১৮ সালে ৮৮৪, ২০১৯ সালে ১ হাজার ১০৯, ২০২০ সালে ৯৫৫, ২০২১ সালে ১ হাজার ২০৮, ২০২২ সালে ২ হাজার ৭৬, ২০২৩ সালে ২ হাজার ৬১৭ জন এবং ২০২৪ সালে ২ হাজার ৫২৫ জনকে গ্রেপ্তার করেছে।
সীমান্তে বেড়া নির্মাণ প্রসঙ্গে নিত্যানন্দ রায় বলেন, বাংলাদেশ-ভারতের প্রায় ৪ হাজার ৯৭ কিলোমিটার সীমান্তের মধ্যে ৭৯ দশমিক শূন্য ৮ শতাংশ, অর্থাৎ প্রায় ৩ হাজার ২৩৯ কিলোমিটারে ইতোমধ্যে বেড়া স্থাপন করা হয়েছে, বাকি রয়েছে প্রায় ৮৫৭ কিলোমিটার এলাকায়।
ভারত-পাকিস্তান সীমান্তের প্রায় ২ হাজার ২৯০ কিলোমিটারের মধ্যে ২ হাজার ১৩৫ কিলোমিটারে বেড়া স্থাপন সম্পন্ন হয়েছে এবং ১৫৪ দশমিক ৫২ কিলোমিটারে কাজ বাকি রয়েছে।
এ ছাড়া মিয়ানমারের সঙ্গে এক হাজার ৬৪৩ কিলোমিটার সীমান্তের মধ্যে ৯ দশমিক ২১ কিলোমিটারে বেড়া নির্মাণ শেষ হয়েছে বলেও জানান ভারতের স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী।

চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে নভেম্বর পর্যন্ত ১১ মাসে বাংলাদেশ থেকে ভারতে ১ হাজার ১০৪টি অনুপ্রবেশ চেষ্টার ঘটনায় ২ হাজার ৫৫৬ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন দেশটির স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নিত্যানন্দ রায়। মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) ভারতের লোকসভায় এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ তথ্য দেন।
এ ছাড়া ২০২৪ সালে বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে ৯৭৭টি অনুপ্রবেশ চেষ্টার ঘটনায় ২ হাজার ৫২৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল বলেও জানান তিনি।
লোকসভার সদস্য জগদীশ চন্দ্র বার্মা ও শর্মিলা সরকারের প্রশ্নের উত্তরে সীমান্তবর্তী দেশগুলোর সঙ্গে ভারতের অনুপ্রবেশ পরিস্থিতি এবং সীমান্তে বেড়া নির্মাণের অগ্রগতি তুলে ধরেন ভারতের স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী।
প্রশ্নের লিখিত উত্তরে তিনি ২০১৪ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ, মিয়ানমার ও নেপাল-ভুটান থেকে ভারতে অনুপ্রবেশ চেষ্টা ও গ্রেপ্তার এবং ২০২৫ সালের মাসভিত্তিক অনুপ্রবেশ চেষ্টা ও গ্রেপ্তারের তথ্য দেন। এই দুই সময়েই চীন সীমান্ত দিয়ে কোন অনুপ্রবেশ চেষ্টা এবং গ্রেপ্তার না হওয়ার তথ্য দেন তিনি।
ভারতের স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, এ বছরের শুরু থেকে নভেম্বর পর্যন্ত পাকিস্তান সীমান্তে ৩২টি অনুপ্রবেশ চেষ্টার ঘটনায় ৪৯ জন, মিয়ানমার থেকে ৯৩টি ঘটনায় ৪৩৭ জন, নেপাল ও ভুটান থেকে ৫৪টি ঘটনায় ৭৮ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
লোকসভায় তিনি আরও জানান, ২০১৪ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ সীমান্ত দিয়ে সাত হাজার ৫২৮টি অনুপ্রবেশ চেষ্টার ঘটনায় ১৮ হাজার ৮৫১ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
ওই সময়ে পাকিস্তান সীমান্তে ২৯৮টি অনুপ্রবেশে চেষ্টায় ৫৫৬ জন, মিয়ানমার সীমান্তে ২৯৮টি ঘটনায় এক হাজার ১৬৫ জন এবং নেপাল-ভুটান সীমান্তে ১৫৭টি ঘটনায় ২৩৪ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
নিত্যানন্দ রায়ের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশ থেকে ২০১৪ সালে ৮৫৫টি, ২০১৫ সালে ৮৭৪টি, ২০১৬ সালে ৬৫৪টি, ২০১৭ সালে ৪৫৬টি, ২০১৮ সালে ৪২০টি, ২০১৯ সালে ৫০০টি, ২০২০ সালে ৪৮৬টি, ২০২১ সালে ৭০৩টি, ২০২২ সালে ৮৫৭টি, ২০২৩ সালে ৭৪৬টি এবং ২০২৪ সালে ৯৭৭টি অনুপ্রবেশ চেষ্টার ঘটনা ঘটেছে।
এসব ঘটনার বিপরীতে ভারতের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ২০১৪ সালে ২ হাজার ১৬০ জন, ২০১৫ সালে ২ হাজার ৮০৯, ২০১৬ সালে ১ হাজার ৬০১, ২০১৭ সালে ৯০৭, ২০১৮ সালে ৮৮৪, ২০১৯ সালে ১ হাজার ১০৯, ২০২০ সালে ৯৫৫, ২০২১ সালে ১ হাজার ২০৮, ২০২২ সালে ২ হাজার ৭৬, ২০২৩ সালে ২ হাজার ৬১৭ জন এবং ২০২৪ সালে ২ হাজার ৫২৫ জনকে গ্রেপ্তার করেছে।
সীমান্তে বেড়া নির্মাণ প্রসঙ্গে নিত্যানন্দ রায় বলেন, বাংলাদেশ-ভারতের প্রায় ৪ হাজার ৯৭ কিলোমিটার সীমান্তের মধ্যে ৭৯ দশমিক শূন্য ৮ শতাংশ, অর্থাৎ প্রায় ৩ হাজার ২৩৯ কিলোমিটারে ইতোমধ্যে বেড়া স্থাপন করা হয়েছে, বাকি রয়েছে প্রায় ৮৫৭ কিলোমিটার এলাকায়।
ভারত-পাকিস্তান সীমান্তের প্রায় ২ হাজার ২৯০ কিলোমিটারের মধ্যে ২ হাজার ১৩৫ কিলোমিটারে বেড়া স্থাপন সম্পন্ন হয়েছে এবং ১৫৪ দশমিক ৫২ কিলোমিটারে কাজ বাকি রয়েছে।
এ ছাড়া মিয়ানমারের সঙ্গে এক হাজার ৬৪৩ কিলোমিটার সীমান্তের মধ্যে ৯ দশমিক ২১ কিলোমিটারে বেড়া নির্মাণ শেষ হয়েছে বলেও জানান ভারতের স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী।

মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) বিকেল পৌনে ৫টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ডাকসু ভবনের সামনে এ কুশপুতুল দাহ করা হয়। এ ছাড়া পদদলিত করার জন্য মধুর ক্যান্টিনের পাশে নরেন্দ্র মোদির ছবি সংবলিত একটি স্টিকার টানানো হয়।
১৪ ঘণ্টা আগে
মন্ত্রণালয়ের দাবি, গত কয়েক বছরের ইতিহাসে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে এত বড় ও জটিল কর্মযজ্ঞ শেষ হওয়া একটি অনন্য দৃষ্টান্ত।
১৫ ঘণ্টা আগে
মহান বিজয় দিবসের ৫৪তম বর্ষপূর্তিতে নতুন করে জাতীয় জীবনে সবাইকে ঐকবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।
১৬ ঘণ্টা আগে
আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠেয় ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও ‘জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫’ বাস্তবায়নের গণভোটের মাধ্যমে দেশের ভবিষ্যৎ পথরেখা নির্ধারণ হবে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।
১৬ ঘণ্টা আগে