
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

গাজায় চলমান যুদ্ধের অবসান ঘটাতে হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে চলমান সংলাপকে স্বাগত জানিয়েছে বাংলাদেশ।
বৃহস্পতিবার (৯ অক্টোবর) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাংলাদেশ বিশ্বাস করে—কূটনীতি ও সংলাপই যেকোনো সংঘাতের একমাত্র সমাধান। গাজায় মানবিক বিপর্যয় নিরসনে চলমান এই গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক উদ্যোগকে এগিয়ে নিতে যেসব পক্ষ ভূমিকা রাখছে, তাদের সবাইকে প্রশংসা জানিয়েছে বাংলাদেশ।
বাংলাদেশ আশা প্রকাশ করেছে, এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে দ্রুত যুদ্ধবিরতি প্রতিষ্ঠিত হবে, মানবিক সহায়তা পুনরায় চালু হবে এবং গাজার জনগণের অবর্ণনীয় দুর্ভোগের অবসান ঘটবে। পাশাপাশি, এই কূটনৈতিক প্রচেষ্টার মাধ্যমে গাজায় যুদ্ধের অবসান ঘটিয়ে একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পথ প্রশস্ত হবে বলেও আশা প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, গাজায় শান্তি প্রতিষ্ঠা ও পুনর্গঠন প্রক্রিয়ায় সহায়তা করতে বাংলাদেশ প্রস্তুত রয়েছে। একইসঙ্গে ১৯৬৭ সালের পূর্বের সীমারেখা অনুযায়ী পূর্ব জেরুজালেমকে রাজধানী করে দুটি রাষ্ট্রভিত্তিক সমাধানের প্রতি বাংলাদেশের অবিচল সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করা হয়েছে।

গাজায় চলমান যুদ্ধের অবসান ঘটাতে হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে চলমান সংলাপকে স্বাগত জানিয়েছে বাংলাদেশ।
বৃহস্পতিবার (৯ অক্টোবর) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাংলাদেশ বিশ্বাস করে—কূটনীতি ও সংলাপই যেকোনো সংঘাতের একমাত্র সমাধান। গাজায় মানবিক বিপর্যয় নিরসনে চলমান এই গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক উদ্যোগকে এগিয়ে নিতে যেসব পক্ষ ভূমিকা রাখছে, তাদের সবাইকে প্রশংসা জানিয়েছে বাংলাদেশ।
বাংলাদেশ আশা প্রকাশ করেছে, এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে দ্রুত যুদ্ধবিরতি প্রতিষ্ঠিত হবে, মানবিক সহায়তা পুনরায় চালু হবে এবং গাজার জনগণের অবর্ণনীয় দুর্ভোগের অবসান ঘটবে। পাশাপাশি, এই কূটনৈতিক প্রচেষ্টার মাধ্যমে গাজায় যুদ্ধের অবসান ঘটিয়ে একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পথ প্রশস্ত হবে বলেও আশা প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, গাজায় শান্তি প্রতিষ্ঠা ও পুনর্গঠন প্রক্রিয়ায় সহায়তা করতে বাংলাদেশ প্রস্তুত রয়েছে। একইসঙ্গে ১৯৬৭ সালের পূর্বের সীমারেখা অনুযায়ী পূর্ব জেরুজালেমকে রাজধানী করে দুটি রাষ্ট্রভিত্তিক সমাধানের প্রতি বাংলাদেশের অবিচল সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করা হয়েছে।

সভায় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের সার্বিক অগ্রগতি, পোস্টাল ভোটিংয়ের সময়সীমা নির্ধারণসহ মোট ১০টি বিষয় আলোচ্যসূচিতে রয়েছে। রেওয়াজ অনুযায়ী, আগামী ১০ ডিসেম্বর রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ করে ইসি সদস্যরা প্রস্তুতি অবহিত করবেন। ধারণা করা হচ্ছে, আজকের বৈঠকেই ১১ ডিসেম্বর নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার তারিখ চূড়ান
৫ ঘণ্টা আগে
আর এটিই ক্ষুব্ধ করেছে বিএনপির দীর্ঘদিনের মিত্র হিসেবে পরিচিত কয়েকটি দলকে। আবার কোনো মিত্র দল মনে করছে আলোচনার মাধ্যমেই এসব বিষয়ের নিষ্পত্তি হওয়ার সময় ও সুযোগ একেবারেই ফুরিয়ে যায়নি।
১৭ ঘণ্টা আগে
এ ছাড়া তফসিলসহ ১০টি বিষয়ে সভার আলোচ্যসূচি রয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য তফসিলের আগের ও পরের কার্যক্রমগুলো, গণভোট আয়োজনসহ ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সার্বিক প্রস্তুতির সর্বশেষ অবস্থা, মাঠ পর্যায়ে সর্বোচ্চ যোগাযোগ, মতবিনিময়, সমন্বয় সংক্রান্ত বিষয় ইত্যাদি।
১৭ ঘণ্টা আগে
কর্মশালায় “গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ, ১৯৭২ (সর্বশেষ সংশোধনীসহ), নির্বাচন পরিচালনা বিধিমালা, ২০০৮ (সর্বশেষ সংশোধনীসহ) এবং নির্বাচন কর্মকর্তা (বিশেষ বিধান) আইন, ১৯৯১ এর পরিচিতি” বিষয়ে তিনি সাংবাদিকদের প্রশিক্ষণ প্রদান করেন।
১৭ ঘণ্টা আগে