
বাসস

নির্বাচনে যারা পেশি শক্তি দেখাবে তারাই ক্ষতিগ্রস্ত হবে। কতটুকু ক্ষতিগ্রস্ত হবে জানি না, তবে তারা ক্ষতিগ্রস্ত হবেই। যেসব কর্মকর্তা সামান্যতম পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করার চেষ্টা করবে, তারাও ক্ষতিগ্রস্ত হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ।
রোববার (১৬ নভেম্বর) রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনের সম্মেলন কক্ষে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষ্যে নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ইসি’র দ্বিতীয় দিনের সংলাপে এ কথা বলেন তিনি।
ইসি আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ বলেন, আমাদের নির্বাচনের এই পুরা সংস্কৃতিটাই নষ্ট হয়ে গেছে। দুঃখজনক হলেও সত্য যে মানুষজন নির্বাচন বিমুখ হয়েছে। নির্বাচনের নামে বিভিন্ন ধরনের অপকর্ম হয়েছে। আমাদের একটা কালচারাল ড্যামেজ হয়ে গেছে। আমরা যদি কালেক্টিভ রেসপন্সিবিলিটি করতে না পারি, তাহলে আমাদের ক্ষতিটা খুব বড় আকারের হয়ে যাবে।
তিনি রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, আপনাদের মাধ্যমে একটা বিনীত অনুরোধ করব— চলুন আমরা একটা ভালো সংস্কৃতির পুনঃপ্রতিষ্ঠায় সবাই সহায়ক ভূমিকা পালন করি। সেই ক্ষেত্রে কয়েকটা জিনিস খুব দরকার আর তা হলো— পরমতসহিষ্ণু শ্রোতা।
মো. সানাউল্লাহ বলেন, ‘ন্যূনতম পারস্পরিক শ্রদ্ধা ও সম্মানজনক সহাবস্থানের ব্যাপারটা খুবই জরুরি।’
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশনের ভুলের শেষ নাই। আপনাদেরকে আমরা অ্যাসিউর করতে চাই যে আমরা সচেতনভাবে এই ভুলের যেন আর পুনরাবৃত্তি না হয়, তা নিয়েই কাজ করছি।

নির্বাচনে যারা পেশি শক্তি দেখাবে তারাই ক্ষতিগ্রস্ত হবে। কতটুকু ক্ষতিগ্রস্ত হবে জানি না, তবে তারা ক্ষতিগ্রস্ত হবেই। যেসব কর্মকর্তা সামান্যতম পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করার চেষ্টা করবে, তারাও ক্ষতিগ্রস্ত হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ।
রোববার (১৬ নভেম্বর) রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনের সম্মেলন কক্ষে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষ্যে নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ইসি’র দ্বিতীয় দিনের সংলাপে এ কথা বলেন তিনি।
ইসি আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ বলেন, আমাদের নির্বাচনের এই পুরা সংস্কৃতিটাই নষ্ট হয়ে গেছে। দুঃখজনক হলেও সত্য যে মানুষজন নির্বাচন বিমুখ হয়েছে। নির্বাচনের নামে বিভিন্ন ধরনের অপকর্ম হয়েছে। আমাদের একটা কালচারাল ড্যামেজ হয়ে গেছে। আমরা যদি কালেক্টিভ রেসপন্সিবিলিটি করতে না পারি, তাহলে আমাদের ক্ষতিটা খুব বড় আকারের হয়ে যাবে।
তিনি রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, আপনাদের মাধ্যমে একটা বিনীত অনুরোধ করব— চলুন আমরা একটা ভালো সংস্কৃতির পুনঃপ্রতিষ্ঠায় সবাই সহায়ক ভূমিকা পালন করি। সেই ক্ষেত্রে কয়েকটা জিনিস খুব দরকার আর তা হলো— পরমতসহিষ্ণু শ্রোতা।
মো. সানাউল্লাহ বলেন, ‘ন্যূনতম পারস্পরিক শ্রদ্ধা ও সম্মানজনক সহাবস্থানের ব্যাপারটা খুবই জরুরি।’
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশনের ভুলের শেষ নাই। আপনাদেরকে আমরা অ্যাসিউর করতে চাই যে আমরা সচেতনভাবে এই ভুলের যেন আর পুনরাবৃত্তি না হয়, তা নিয়েই কাজ করছি।

আসন্ন নির্বাচনকে কেন্দ্র করে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সঙ্গে সংলাপে উপস্থিত ধর্মভিত্তিক দল ইসলামী ঐক্যজোটের দুই অংশের মধ্যে বিরোধ দেখা দেয়। এর জেরে মুফতি আবুল হাসানাত আমিনী নেতৃত্বাধীন অংশকে সম্মেলন কক্ষ থেকে বের হতে হয়।
৪ ঘণ্টা আগে
একটি সুষ্ঠু ও সুন্দর নির্বাচন অনেকটাই আচরণবিধি মানার ওপর নির্ভর করে। প্রার্থীরা যদি এই আচরণবিধি যথাযথভাবে অনুসরণ করেন, তবে নির্বাচনের পরিবেশ স্বাভাবিক, সুন্দর ও গ্রহণযোগ্য থাকবে। তাই এই বিষয়ে আপনাদের সহযোগিতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
৫ ঘণ্টা আগে
এই মামলার আসামি হলেন ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল এবং সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন।
৬ ঘণ্টা আগে