
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

সরকার নতুন গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ সংশোধন (আরপিও) অধ্যাদেশ-২০২৫ জারি করেছে, যা আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থীর যোগ্যতা ও নির্বাচনি বিধানগুলোতে গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন এনেছে।
গতকাল সোমবার (০২ নভেম্বর) আইন মন্ত্রণালয় গেজেট আকারে এই অধ্যাদেশটি প্রকাশ করা হয়েছে।
সংশোধিত অধ্যাদেশ অনুযায়ী, কোনো প্রার্থী যদি সংশ্লিষ্ট নির্বাচনি এলাকায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি বা অন্য কোনো পদে অধিষ্ঠিত থাকে, তবে তিনি নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারবেন না।
এ ছাড়া, আদালত ঘোষিত ফেরারি আসামিদেরও ভোট দেওয়ার অধিকার থাকবে না।
নতুন বিধান অনুযায়ী- আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সংজ্ঞায় সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনী অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। একক প্রার্থীর আসনে ‘না’ ভোট ফের চালু হচ্ছে এবং সমভোটের ক্ষেত্রে পুনভোট হবে। জোটে ভোট প্রদান করলে নিজ দলের মার্কায় ভোট গণনা হবে। নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্য জামানত নির্ধারিত হয়েছে ৫০ হাজার টাকা এবং দল আচরণবিধি লঙ্ঘন করলে সর্বোচ্চ ২ লাখ টাকা জরিমানা করা যেতে পারে।
এ ছাড়া, আইটি সাপোর্টে পোস্টাল ভোটিং পদ্ধতি চালু করা হয়েছে। নির্বাচনি অনিয়ম ধরা পড়লে পুরো আসনের ভোট বাতিল করা যেতে পারে। নির্বাচনি প্রক্রিয়ায় এআই অপব্যবহার বা হলফনামায় অসত্য তথ্য প্রদানের ক্ষেত্রে নির্বাচিত হওয়ার পরও ইসি ব্যবস্থা নিতে পারবে।
ভোটকেন্দ্র প্রস্তুতির দায়িত্ব জেলা নির্বাচন কর্মকর্তাদের হাতে রাখা হয়েছে এবং তাদের তৈরি তালিকা কমিশনের অনুমোদনের জন্য পাঠাতে হবে। রিটার্নিং অফিসার কোনো ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করলে তা নির্বাচন কমিশনকে জানাতে হবে।
নির্বাচন কমিশন আশা করছে, এই সংশোধনীগুলো দেশের নির্বাচনি প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা বৃদ্ধি করবে।

সরকার নতুন গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ সংশোধন (আরপিও) অধ্যাদেশ-২০২৫ জারি করেছে, যা আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থীর যোগ্যতা ও নির্বাচনি বিধানগুলোতে গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন এনেছে।
গতকাল সোমবার (০২ নভেম্বর) আইন মন্ত্রণালয় গেজেট আকারে এই অধ্যাদেশটি প্রকাশ করা হয়েছে।
সংশোধিত অধ্যাদেশ অনুযায়ী, কোনো প্রার্থী যদি সংশ্লিষ্ট নির্বাচনি এলাকায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি বা অন্য কোনো পদে অধিষ্ঠিত থাকে, তবে তিনি নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারবেন না।
এ ছাড়া, আদালত ঘোষিত ফেরারি আসামিদেরও ভোট দেওয়ার অধিকার থাকবে না।
নতুন বিধান অনুযায়ী- আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সংজ্ঞায় সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনী অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। একক প্রার্থীর আসনে ‘না’ ভোট ফের চালু হচ্ছে এবং সমভোটের ক্ষেত্রে পুনভোট হবে। জোটে ভোট প্রদান করলে নিজ দলের মার্কায় ভোট গণনা হবে। নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্য জামানত নির্ধারিত হয়েছে ৫০ হাজার টাকা এবং দল আচরণবিধি লঙ্ঘন করলে সর্বোচ্চ ২ লাখ টাকা জরিমানা করা যেতে পারে।
এ ছাড়া, আইটি সাপোর্টে পোস্টাল ভোটিং পদ্ধতি চালু করা হয়েছে। নির্বাচনি অনিয়ম ধরা পড়লে পুরো আসনের ভোট বাতিল করা যেতে পারে। নির্বাচনি প্রক্রিয়ায় এআই অপব্যবহার বা হলফনামায় অসত্য তথ্য প্রদানের ক্ষেত্রে নির্বাচিত হওয়ার পরও ইসি ব্যবস্থা নিতে পারবে।
ভোটকেন্দ্র প্রস্তুতির দায়িত্ব জেলা নির্বাচন কর্মকর্তাদের হাতে রাখা হয়েছে এবং তাদের তৈরি তালিকা কমিশনের অনুমোদনের জন্য পাঠাতে হবে। রিটার্নিং অফিসার কোনো ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করলে তা নির্বাচন কমিশনকে জানাতে হবে।
নির্বাচন কমিশন আশা করছে, এই সংশোধনীগুলো দেশের নির্বাচনি প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা বৃদ্ধি করবে।

নির্বাচনকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে ৭ম দিনের আপিল শুনানি শুরু হয়েছে। বিএনপির পক্ষ থেকে শুনানি করছেন সিনিয়র আইনজীবী জয়নুল আবেদীন। মঙ্গলবার প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের ৭ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে এই শুনানি শুরু হয়।
৬ ঘণ্টা আগে
এ পদক্ষেপের মাধ্যমে নির্বাচনের স্বচ্ছতা ও খরচ নিয়ন্ত্রণে রাখা এবং প্রতিযোগিতামূলক প্রক্রিয়ায় সমতা নিশ্চিত করা হবে বলে আইন মন্ত্রণালয় জানিয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে
অবশেষে সরকার সেই সংশোধনই বহাল রেখে অধ্যাদেশ জারি করেছে। ফলে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কোনো নিবন্ধিত দল জোট করলেও অন্য দলের প্রতীক ব্যবহার করে ভোট করা যাবে না। প্রতিটি দলকে নিজেদের স্বীকৃত প্রতীকে ভোট করতে হবে।
৭ ঘণ্টা আগে
২০১৪ সালের নির্বাচনের মত বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ের সুযোগ নেই, এবার ফিরলো ‘না ভোট’। অর্থাৎ যেই নির্বাচনে একজন প্রার্থী থাকবে সেখানে যারা ভোটার আছে তারা ‘না’ ভোট দিতে পারবেন। ‘না ভোট’ বেশি হলে ওই এলাকায় নতুন করে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এছাড়া কোনো প্রার্থী যদি মনোনয়নপত্র বাতিলের বিরুদ্ধে আপিল করতে
৮ ঘণ্টা আগে