
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

রাজনীতির ইতিহাসে বহু নাম উচ্চারিত হয় নেতা, আন্দোলন, ক্ষমতা, কারাগার। কিন্তু সেই ইতিহাসের আড়ালে থেকে যায় কিছু নীরব মুখ। আলোয় নয়, ছায়ায় থেকেই যারা ইতিহাসের সাক্ষী। বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মৃত্যু শুধু দেশের রাজনীতিতেই নয়, ব্যক্তিগত জীবনে রেখেছে গভীর শূন্যতা। সেই শূন্যতার সবচেয়ে নীরব সাক্ষী তার দীর্ঘদিনের পরিচারিকা ও বিশ্বস্ত ছায়াসঙ্গী ফাতেমা বেগম।
বছরের পর বছর নেত্রীর ছায়ার মতো পাশে থাকা ফাতেমা এখন ‘একেবারে একা’ হয়ে গেছেন। শোক আর নিঃসঙ্গতার ভার বয়ে চলছেন তিনি।
ফাতেমা বেগম বহু বছর আগে গৃহপরিচারিকা হিসেবে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কাজ শুরু করলেও, সময়ের পরিক্রমায় তিনি হয়ে উঠেছেন নেত্রীর নির্ভরতার প্রতীক। বাসা, হাসপাতাল, এমনকি কারাবাসের সময়ও নেত্রীর পাশে ছিলেন তিনি। খালেদা জিয়ার অসুস্থতার দীর্ঘ সময়ে তার দৈনন্দিন দেখভাল, ওষুধ খাওয়ানো, চিকিৎসকদের সঙ্গে যোগাযোগ এবং মানসিক সঙ্গ দেওয়ার দায়িত্বও পালন করেছেন ফাতেমা।
২০১৮ সালে খালেদা জিয়া কারাবন্দি হলে আদালতের অনুমতিতে ফাতেমা বেগম তাকে কারাগারেও সহায়তা করেন।
সেই সময় গণমাধ্যমে ‘খালেদা জিয়ার ছায়াসঙ্গী’ হিসেবে পরিচিতি পান তিনি। রাজনৈতিক পরিচয় না থাকলেও নেত্রীর প্রতি তার দায়বদ্ধতা ও আনুগত্য ছিল প্রশ্নাতীত।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক চেয়ারপারসন কার্যালয়ের কর্মকর্তা জানান, খালেদা জিয়ার মৃত্যুর প্রথম কয়েক ঘণ্টা ও শেষ দিনগুলোতে ফাতেমা বেগম ছিলেন সবচেয়ে বেশি ভেঙে পড়া মানুষগুলোর একজন। নেত্রীর মরদেহের পাশে নীরবে দাঁড়িয়ে অঝোরে কেঁদেছেন, চোখ মুছে মুছেই শেষ বিদায়ের সকল প্রস্তুতিতে সহায়তা করেছেন।
ঘনিষ্ঠ সূত্র বলছে, দীর্ঘদিন খালেদা জিয়াকে ঘিরেই যার জীবন আবর্তিত ছিল, সেই ফাতেমা এখন হঠাৎ করেই এক শূন্যতায় পড়েছেন। তার দৈনন্দিন রুটিন, দায়িত্ব, এমনকি জীবনের উদ্দেশ্য-সবকিছুই নেত্রীর সঙ্গের সঙ্গে জড়িয়ে ছিল।
বর্তমানে ফাতেমা বেগম শারীরিকভাবে স্থিতিশীল থাকলেও মানসিকভাবে গভীর শোকে আচ্ছন্ন। ঘনিষ্ঠদের ভাষ্য, তিনি কথা কম বলছেন, অধিকাংশ সময় নীরবে কাঁদছেন। খালেদা জিয়ার ব্যবহৃত জিনিষপত্রগুলো নাড়ছেন, মরদেহবাহী গাড়িতে এসে দেখছেন।
মনে হয়, নেত্রীর স্মৃতি ও দায়িত্ববোধ তাকে এখনো তাড়িয়ে বেড়াচ্ছে।
ক্ষমতা, রাজনীতি কিংবা আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে না থেকেও একজন নীরব সেবিকা কীভাবে ইতিহাসের অংশ হয়ে ওঠে-ফাতেমা বেগম তার জীবন্ত উদাহরণ।

রাজনীতির ইতিহাসে বহু নাম উচ্চারিত হয় নেতা, আন্দোলন, ক্ষমতা, কারাগার। কিন্তু সেই ইতিহাসের আড়ালে থেকে যায় কিছু নীরব মুখ। আলোয় নয়, ছায়ায় থেকেই যারা ইতিহাসের সাক্ষী। বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মৃত্যু শুধু দেশের রাজনীতিতেই নয়, ব্যক্তিগত জীবনে রেখেছে গভীর শূন্যতা। সেই শূন্যতার সবচেয়ে নীরব সাক্ষী তার দীর্ঘদিনের পরিচারিকা ও বিশ্বস্ত ছায়াসঙ্গী ফাতেমা বেগম।
বছরের পর বছর নেত্রীর ছায়ার মতো পাশে থাকা ফাতেমা এখন ‘একেবারে একা’ হয়ে গেছেন। শোক আর নিঃসঙ্গতার ভার বয়ে চলছেন তিনি।
ফাতেমা বেগম বহু বছর আগে গৃহপরিচারিকা হিসেবে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কাজ শুরু করলেও, সময়ের পরিক্রমায় তিনি হয়ে উঠেছেন নেত্রীর নির্ভরতার প্রতীক। বাসা, হাসপাতাল, এমনকি কারাবাসের সময়ও নেত্রীর পাশে ছিলেন তিনি। খালেদা জিয়ার অসুস্থতার দীর্ঘ সময়ে তার দৈনন্দিন দেখভাল, ওষুধ খাওয়ানো, চিকিৎসকদের সঙ্গে যোগাযোগ এবং মানসিক সঙ্গ দেওয়ার দায়িত্বও পালন করেছেন ফাতেমা।
২০১৮ সালে খালেদা জিয়া কারাবন্দি হলে আদালতের অনুমতিতে ফাতেমা বেগম তাকে কারাগারেও সহায়তা করেন।
সেই সময় গণমাধ্যমে ‘খালেদা জিয়ার ছায়াসঙ্গী’ হিসেবে পরিচিতি পান তিনি। রাজনৈতিক পরিচয় না থাকলেও নেত্রীর প্রতি তার দায়বদ্ধতা ও আনুগত্য ছিল প্রশ্নাতীত।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক চেয়ারপারসন কার্যালয়ের কর্মকর্তা জানান, খালেদা জিয়ার মৃত্যুর প্রথম কয়েক ঘণ্টা ও শেষ দিনগুলোতে ফাতেমা বেগম ছিলেন সবচেয়ে বেশি ভেঙে পড়া মানুষগুলোর একজন। নেত্রীর মরদেহের পাশে নীরবে দাঁড়িয়ে অঝোরে কেঁদেছেন, চোখ মুছে মুছেই শেষ বিদায়ের সকল প্রস্তুতিতে সহায়তা করেছেন।
ঘনিষ্ঠ সূত্র বলছে, দীর্ঘদিন খালেদা জিয়াকে ঘিরেই যার জীবন আবর্তিত ছিল, সেই ফাতেমা এখন হঠাৎ করেই এক শূন্যতায় পড়েছেন। তার দৈনন্দিন রুটিন, দায়িত্ব, এমনকি জীবনের উদ্দেশ্য-সবকিছুই নেত্রীর সঙ্গের সঙ্গে জড়িয়ে ছিল।
বর্তমানে ফাতেমা বেগম শারীরিকভাবে স্থিতিশীল থাকলেও মানসিকভাবে গভীর শোকে আচ্ছন্ন। ঘনিষ্ঠদের ভাষ্য, তিনি কথা কম বলছেন, অধিকাংশ সময় নীরবে কাঁদছেন। খালেদা জিয়ার ব্যবহৃত জিনিষপত্রগুলো নাড়ছেন, মরদেহবাহী গাড়িতে এসে দেখছেন।
মনে হয়, নেত্রীর স্মৃতি ও দায়িত্ববোধ তাকে এখনো তাড়িয়ে বেড়াচ্ছে।
ক্ষমতা, রাজনীতি কিংবা আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে না থেকেও একজন নীরব সেবিকা কীভাবে ইতিহাসের অংশ হয়ে ওঠে-ফাতেমা বেগম তার জীবন্ত উদাহরণ।

স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ডা. মো. সায়েদুর রহমান পদত্যাগ করেছেন। তবে তিনি সাংবাদিকদের বলেছেন, প্রায় এক মাস আগেই তিনি পদত্যাগ করেছিলেন। মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) রাতে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং এ তথ্য জানিয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে
নির্বাচনকে সামনে রেখে টঙ্গীর তুরাগ নদীর তীরে কোনো ধরনের অনুষ্ঠান বা সমাবেশ না করার জন্য সংশ্লিষ্টদের অনুরোধ জানিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এ পরিপেক্ষিতে আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে ওই এলাকায় বিশ্ব ইজতেমা অনুষ্ঠিত হচ্ছে না।
৩ ঘণ্টা আগে
বিশেষ বিমানে ঢাকায় পৌঁছানোর পর জানাজাস্থলে গিয়ে এই শ্রদ্ধা নিবেদন করেন জয়শঙ্কর।
৩ ঘণ্টা আগে