
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

আসন্ন ত্রয়োদশ নির্বাচন নিয়ে সব ধরনের অনিশ্চয়তা দূর করতে এবার স্পষ্ট এক বার্তা দিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। আজ সোমবার (১ ডিসেম্বর) সকালে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে একটি পোস্টের মাধ্যমে তিনি এ বার্তা দেন।
শফিকুল আলম তার স্ট্যাটাসে দৃঢ়তার সঙ্গে উল্লেখ করেন যে, নির্বাচন নিয়ে কোনো অনিশ্চয়তা নেই। বাংলাদেশ ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে একটি অবাধ, সুষ্ঠু, বিশ্বাসযোগ্য, অংশগ্রহণমূলক ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনের পথে রয়েছে।
তিনি বলেন, সাংবাদিক ও বিশ্লেষক জিল্লুর রহমান বহুদিন ধরে দাবি করছেন যে ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন সম্ভব নয়, কিন্তু বাস্তবতা ভিন্ন।তিনি স্পষ্ট জানান—নির্বাচন কমিশন খুব শিগগির তফসিল ঘোষণা করবে।নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকার সর্বদা স্বচ্ছ থেকেছে।নিরাপত্তা ব্যবস্থায় রেকর্ডসংখ্যক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও অভূতপূর্ব পরিমাণে সশস্ত্র বাহিনীর সদস্য মোতায়েন থাকবে।
তিনি উল্লেখ করেন—নতুন ডিসি ও এসপিদের নিয়োগ সম্পন্ন হয়েছে, এবং এই নিয়োগ নিয়ে কোনো উল্লেখযোগ্য প্রশ্ন ওঠেনি।নির্বাচনী প্রচারণা শুরু হয়ে গেছে এবং অধিকাংশ রাজনৈতিক দল প্রার্থী ঘোষণা করেছে।কিছু অভ্যন্তরীণ সমস্যার বাইরে সামগ্রিক নিরাপত্তা পরিস্থিতি স্থিতিশীল।
প্রেস সচিব জানান—জুলাই চার্টার গ্রহণের পর নতুন রাজনৈতিক পরিবেশ তৈরি হয়েছে। দলগুলো একই সঙ্গে অনুষ্ঠিতব্য গণভোটের প্রস্তুতিও নিচ্ছে।
তিনি প্রশ্ন করেন—কেন ১৯৯৬, ২০১৪, ২০১৮ কিংবা ২০২৪ সালের মতো পরিস্থিতির সম্ভাবনা তুলছেন তিনি?” তার মতে—মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত রাজনৈতিক দল নির্বাচন না করলে তা ‘অংশগ্রহণহীন’ হয়—এ ধারণার সঙ্গে সরকার একমত নয়।
আওয়ামী লীগকে আবার নির্বাচনের প্রক্রিয়ায় ফিরিয়ে আনার পক্ষে জনমতও নেই।
তিনি দাবি করেন—আন্তর্জাতিক সহযোগীরাও মনে করেন, ক্ষমা প্রার্থনা ও বিচার ছাড়া আওয়ামী লীগ স্বাভাবিক রাজনীতিতে ফিরতে পারবে না, এবং দলটি এখনো সহিংস কৌশলে বিশ্বাস করে।
শফিকুল আলম অভিযোগ করেন—জিল্লুর রহমান তার ভিডিওতে গুজব, বিভ্রান্তি ও ষড়যন্ত্রমূলক বক্তব্য প্রচার করছেন এবং কলিমুল্লাহ ও গোলাম মাওলা রনির মতো বিতর্কিত ব্যক্তিদের বক্তব্য তুলে ধরছেন।
তিনি জোর দিয়ে বলেন—“মানুষ নিজ বিবেচনায় সিদ্ধান্ত নেবে। আর দুটি কথা নির্দ্বিধায় বলতে পারি—
১) আওয়ামী লীগ নির্বাচন করতে পারবে না।
২) অন্তর্বর্তী সরকার ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজন করবে, ইনশাআল্লাহ।”

আসন্ন ত্রয়োদশ নির্বাচন নিয়ে সব ধরনের অনিশ্চয়তা দূর করতে এবার স্পষ্ট এক বার্তা দিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। আজ সোমবার (১ ডিসেম্বর) সকালে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে একটি পোস্টের মাধ্যমে তিনি এ বার্তা দেন।
শফিকুল আলম তার স্ট্যাটাসে দৃঢ়তার সঙ্গে উল্লেখ করেন যে, নির্বাচন নিয়ে কোনো অনিশ্চয়তা নেই। বাংলাদেশ ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে একটি অবাধ, সুষ্ঠু, বিশ্বাসযোগ্য, অংশগ্রহণমূলক ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনের পথে রয়েছে।
তিনি বলেন, সাংবাদিক ও বিশ্লেষক জিল্লুর রহমান বহুদিন ধরে দাবি করছেন যে ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন সম্ভব নয়, কিন্তু বাস্তবতা ভিন্ন।তিনি স্পষ্ট জানান—নির্বাচন কমিশন খুব শিগগির তফসিল ঘোষণা করবে।নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকার সর্বদা স্বচ্ছ থেকেছে।নিরাপত্তা ব্যবস্থায় রেকর্ডসংখ্যক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও অভূতপূর্ব পরিমাণে সশস্ত্র বাহিনীর সদস্য মোতায়েন থাকবে।
তিনি উল্লেখ করেন—নতুন ডিসি ও এসপিদের নিয়োগ সম্পন্ন হয়েছে, এবং এই নিয়োগ নিয়ে কোনো উল্লেখযোগ্য প্রশ্ন ওঠেনি।নির্বাচনী প্রচারণা শুরু হয়ে গেছে এবং অধিকাংশ রাজনৈতিক দল প্রার্থী ঘোষণা করেছে।কিছু অভ্যন্তরীণ সমস্যার বাইরে সামগ্রিক নিরাপত্তা পরিস্থিতি স্থিতিশীল।
প্রেস সচিব জানান—জুলাই চার্টার গ্রহণের পর নতুন রাজনৈতিক পরিবেশ তৈরি হয়েছে। দলগুলো একই সঙ্গে অনুষ্ঠিতব্য গণভোটের প্রস্তুতিও নিচ্ছে।
তিনি প্রশ্ন করেন—কেন ১৯৯৬, ২০১৪, ২০১৮ কিংবা ২০২৪ সালের মতো পরিস্থিতির সম্ভাবনা তুলছেন তিনি?” তার মতে—মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত রাজনৈতিক দল নির্বাচন না করলে তা ‘অংশগ্রহণহীন’ হয়—এ ধারণার সঙ্গে সরকার একমত নয়।
আওয়ামী লীগকে আবার নির্বাচনের প্রক্রিয়ায় ফিরিয়ে আনার পক্ষে জনমতও নেই।
তিনি দাবি করেন—আন্তর্জাতিক সহযোগীরাও মনে করেন, ক্ষমা প্রার্থনা ও বিচার ছাড়া আওয়ামী লীগ স্বাভাবিক রাজনীতিতে ফিরতে পারবে না, এবং দলটি এখনো সহিংস কৌশলে বিশ্বাস করে।
শফিকুল আলম অভিযোগ করেন—জিল্লুর রহমান তার ভিডিওতে গুজব, বিভ্রান্তি ও ষড়যন্ত্রমূলক বক্তব্য প্রচার করছেন এবং কলিমুল্লাহ ও গোলাম মাওলা রনির মতো বিতর্কিত ব্যক্তিদের বক্তব্য তুলে ধরছেন।
তিনি জোর দিয়ে বলেন—“মানুষ নিজ বিবেচনায় সিদ্ধান্ত নেবে। আর দুটি কথা নির্দ্বিধায় বলতে পারি—
১) আওয়ামী লীগ নির্বাচন করতে পারবে না।
২) অন্তর্বর্তী সরকার ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজন করবে, ইনশাআল্লাহ।”

ট্রান্সকম গ্রুপের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সিমিন রহমানের বিরুদ্ধে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ‘১০০ কোটি টাকা ঘুষ’ দেয়ার অভিযোগে অনুসন্ধানে নেমেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। দুদক একজন উপপরিচালককে অনুসন্ধান কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে এবং সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানগুলোর ব্যাংক হিসাবস
২ ঘণ্টা আগে
রোববার পুরাতন ভবনের ২১২ নম্বর ওয়ার্ডে হাসপাতালে রোগীর জন্য রক্ত দিতে আসা এক স্বজনের কাছ থেকে সেনাবাহিনীর গোয়েন্দা শাখার সদস্য পরিচয়ে ভয়ভীতি দেখিয়ে মোবাইল ফোন ও টাকা হাতিয়ে নেওয়ার সময় তাকে হাতেনাতে আটক করেন কর্মরত মনিটরিং মাঠ কর্মীরা।
২ ঘণ্টা আগে
মাউশি বলছে, এসব পরীক্ষা কার্যক্রম বিনা ব্যর্থতায় নির্ধারিত সময়ে সুষ্ঠুভাবে সম্পাদনের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে সংশ্লিষ্ট সবাইকে নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো। এসব পরীক্ষা গ্রহণে শিক্ষক-কর্মকর্তার কোনো ধরনের শৈথিল্য বা অনিয়ম দেখা গেলে বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
৪ ঘণ্টা আগে
ক্ষমতার অপব্যবহার করে রাজধানীর পূর্বাচলে রাজউকের ৩০ কাঠা প্লট বরাদ্দ নেওয়ার আরেক মামলায় ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই মামলায় শেখ হাসিনার বোন শেখ রেহানাকে সাত বছরের কারাদণ্ড এবং শেখ রেহানার মেয়ে টিউলিপ রিজওয়ানা সিদ্দিককে দুই বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হ
৪ ঘণ্টা আগে