বাসস
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পেশাদারীত্বের সঙ্গে দায়িত্ব পালনে পুলিশের দক্ষতা ও সক্ষমতা বাড়াতে রোববার (৭ সেপ্টেম্বর) থেকে শুরু হচ্ছে বিশেষ প্রশিক্ষণ কর্মসূচি। এদিন সকালে ঢাকার রাজারবাগ পুলিশ অডিটোরিয়ামে কর্মসূচির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করবেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
আগামী বছর ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় জাতীয় নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরাপদ করতে এই কর্মসূচির আওতায় দেড় লাখের বেশি পুলিশ সদস্যকে বিশেষ প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে।
পুলিশের উপ-মহাপরিদর্শক (ডিআইজি) কাজী জিয়া উদ্দিন গণমাধ্যমকে বলেন, ‘একটি অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও শান্তিপূর্ণ জাতীয় নির্বাচন নিশ্চিত করতে আমরা দেড় লাখ বা তারও বেশি পুলিশ সদস্যকে প্রয়োজনীয় সব ধরনের প্রশিক্ষণ দেব।’
পুলিশ সদর দপ্তরের মানবসম্পদ (এইচআর) উন্নয়ন বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জিয়া উদ্দিন আশা করেন, আসন্ন নির্বাচনটি দেশের ইতিহাসে একটি ‘মাইলফলক’ হয়ে থাকবে।
তিনি বলেন, তার বিভাগ গত তিন মাসে নির্বাচন বিশেষজ্ঞ ও আইনজীবীদের সঙ্গে পরামর্শ করে নয়টি প্রশিক্ষণ মডিউল তৈরি করেছে।
জিয়া উদ্দিন বলেন, পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) ও অতিরিক্ত আইজিপি (এইচআর)-এর নেতৃত্বে তৈরি প্রশিক্ষণ কোর্সটি ‘দারুণ’।
তিনি আশা করছেন, কোর্সটি নির্বাচনকালীন যেকোনো ধরনের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি সফলভাবে মোকাবিলা করতে পুলিশ সদস্যদের প্রস্তুত করবে।
বাংলাদেশ পুলিশের দেশজুড়ে ১৩০টি ছোট ও চারটি বড় প্রশিক্ষণ কেন্দ্র রয়েছে। এসব কেন্দ্রেই নির্বাচনী দায়িত্ব পালনের জন্য পুলিশ সদস্যদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে।
জিয়া উদ্দিন বলেন, নির্বাচনী প্রশিক্ষণের অংশ হিসেবে তারা দুটি প্রামাণ্যচিত্র তৈরি করেছেন। যার মধ্যে একটি ১৫ মিনিটের অডিও-ভিজ্যুয়াল কনটেন্ট এবং একটি ৯ মিনিটের ফিল্ম। পাশাপাশি একটি বুকলেটও তৈরি করা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, গত ৩১ আগস্ট থেকে ২ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ঢাকার পুলিশ সদর দফতরে মডিউল অনুযায়ী ১৫০ জন মাস্টার ট্রেইনারকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। আগামীতে দেশের ১৯টি পুলিশ প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে ১ হাজার ২৯২ জন মাস্টার ট্রেইনার বা ‘ট্রেইনার অব ট্রেইনার্স (টিওটি)’ তৈরির পরিকল্পনাও রয়েছে।
এরাই পরবর্তীতে নির্বাচনের দায়িত্ব পালনের জন্য দেড় লাখেরও বেশি পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দেবেন।
পুলিশ সদর দপ্তরের এই কর্মকর্তা বলেন, নির্বাচনের সময় সম্ভাব্য পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য বাস্তবমুখী মহড়া প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে সব ট্রেইনারকে। নির্বাচনকালীন সর্বাত্মক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতেই এই কার্যক্রমগুলো পরিচালিত হচ্ছে।
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পেশাদারীত্বের সঙ্গে দায়িত্ব পালনে পুলিশের দক্ষতা ও সক্ষমতা বাড়াতে রোববার (৭ সেপ্টেম্বর) থেকে শুরু হচ্ছে বিশেষ প্রশিক্ষণ কর্মসূচি। এদিন সকালে ঢাকার রাজারবাগ পুলিশ অডিটোরিয়ামে কর্মসূচির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করবেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
আগামী বছর ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় জাতীয় নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরাপদ করতে এই কর্মসূচির আওতায় দেড় লাখের বেশি পুলিশ সদস্যকে বিশেষ প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে।
পুলিশের উপ-মহাপরিদর্শক (ডিআইজি) কাজী জিয়া উদ্দিন গণমাধ্যমকে বলেন, ‘একটি অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও শান্তিপূর্ণ জাতীয় নির্বাচন নিশ্চিত করতে আমরা দেড় লাখ বা তারও বেশি পুলিশ সদস্যকে প্রয়োজনীয় সব ধরনের প্রশিক্ষণ দেব।’
পুলিশ সদর দপ্তরের মানবসম্পদ (এইচআর) উন্নয়ন বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জিয়া উদ্দিন আশা করেন, আসন্ন নির্বাচনটি দেশের ইতিহাসে একটি ‘মাইলফলক’ হয়ে থাকবে।
তিনি বলেন, তার বিভাগ গত তিন মাসে নির্বাচন বিশেষজ্ঞ ও আইনজীবীদের সঙ্গে পরামর্শ করে নয়টি প্রশিক্ষণ মডিউল তৈরি করেছে।
জিয়া উদ্দিন বলেন, পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) ও অতিরিক্ত আইজিপি (এইচআর)-এর নেতৃত্বে তৈরি প্রশিক্ষণ কোর্সটি ‘দারুণ’।
তিনি আশা করছেন, কোর্সটি নির্বাচনকালীন যেকোনো ধরনের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি সফলভাবে মোকাবিলা করতে পুলিশ সদস্যদের প্রস্তুত করবে।
বাংলাদেশ পুলিশের দেশজুড়ে ১৩০টি ছোট ও চারটি বড় প্রশিক্ষণ কেন্দ্র রয়েছে। এসব কেন্দ্রেই নির্বাচনী দায়িত্ব পালনের জন্য পুলিশ সদস্যদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে।
জিয়া উদ্দিন বলেন, নির্বাচনী প্রশিক্ষণের অংশ হিসেবে তারা দুটি প্রামাণ্যচিত্র তৈরি করেছেন। যার মধ্যে একটি ১৫ মিনিটের অডিও-ভিজ্যুয়াল কনটেন্ট এবং একটি ৯ মিনিটের ফিল্ম। পাশাপাশি একটি বুকলেটও তৈরি করা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, গত ৩১ আগস্ট থেকে ২ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ঢাকার পুলিশ সদর দফতরে মডিউল অনুযায়ী ১৫০ জন মাস্টার ট্রেইনারকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। আগামীতে দেশের ১৯টি পুলিশ প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে ১ হাজার ২৯২ জন মাস্টার ট্রেইনার বা ‘ট্রেইনার অব ট্রেইনার্স (টিওটি)’ তৈরির পরিকল্পনাও রয়েছে।
এরাই পরবর্তীতে নির্বাচনের দায়িত্ব পালনের জন্য দেড় লাখেরও বেশি পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দেবেন।
পুলিশ সদর দপ্তরের এই কর্মকর্তা বলেন, নির্বাচনের সময় সম্ভাব্য পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য বাস্তবমুখী মহড়া প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে সব ট্রেইনারকে। নির্বাচনকালীন সর্বাত্মক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতেই এই কার্যক্রমগুলো পরিচালিত হচ্ছে।
উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, ঢাকার খালগুলো উদ্ধারে যে কাজ শুরু হয়েছে তার সুফল পাচ্ছে ঢাকাবাসী। বিগত বছরগুলোর চেয়ে এবারে ভরা বর্ষা মৌসুমেও ঢাকার জলাবদ্ধতা কম ছিল। আমরা ঢাকার জেলা প্রশাসককে জলবায়ু ট্রাস্ট ফান্ড থেকে ঢাকার ৪০টি পুকুর পুনরুদ্ধারের জন্য অর্থ বরাদ্দ দিয়েছি।
৩ ঘণ্টা আগেক্যাসিনো কাণ্ডের মূল হোতা সেলিম প্রধানকে রাজধানীর বারিধারা থেকে মাদকসহ গ্রেফতার করা হয়েছে। এ সময় তার কাছ থেকে ক্রিপ্টো কারেন্সি ও নেশা জাতীয় দ্রব্য সীসা জব্দ করা হয়েছে। তবে পুলিশ ক্রিপ্টো কারেন্সির কথা অস্বীকার করেছে।
৪ ঘণ্টা আগে