প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের অতিরিক্ত বিচারক হিসেবে ২৫ জনকে নিয়োগ দিয়েছে সরকার। তাদের মধ্যে ৯ জন বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তা, ৯ জন আইনজীবী ও সাতজন আইন কর্মকর্তা ছিলেন।
সোমবার (২৫ আগস্ট) রাতে আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আইন ও বিচার বিভাগ তাদের দুই বছর মেয়াদে নিয়োগের এ প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
হাইকোর্টের অতিরিক্ত বিচারক হিসেবে নিয়োগ পাওয়াদের মধ্যে মো. লুৎফর রহমান জাতীয় নাগরিক পার্টির মুখ্য সমন্বয়ক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলমের শ্বশুর। জুলাই অভ্যুত্থানের পর অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নিলে তিনি ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে নিয়োগ পেয়েছিলেন।
আইন ও বিচার বিভাগের প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, রাষ্ট্রপতি সংবিধানের ৯৫(১) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী প্রধান বিচারপতির সঙ্গে পরামর্শ করে সংবিধানের ৯৮ অনুচ্ছেদের ক্ষমতাবলে ২৫ ব্যক্তিকে অনধিক দুই বছরের জন্য সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের অতিরিক্ত বিচারক নিয়োগ দিয়েছেন। এ নিয়োগ শপথ গ্রহণের তারিখ থেকে কার্যকর হবে।
হাইকোর্টে অতিরিক্ত বিচারক পদে আইনজীবীদের মধ্যে যারা নিয়োগ পেয়েছেন তারা হলেন— সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. আনোয়ারুল ইসলাম (শাহীন), রাজিউদ্দিন আহমেদ, ফয়সাল হাসান আরিফ, মো. আসিফ হাসান, মো. জিয়াউল হক, ফাতেমা আনোয়ার, উর্মি রহমান, আবদুর রহমান ও সৈয়দ হাসান যুবাইর।
বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাদের মধ্যে যারা নিয়োগ পেয়েছেন তারা হলেন— সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল আজিজ আহমদ ভূঞা, চট্টগ্রামের জেলা ও দায়রা জজ মো. নুরুল ইসলাম, হবিগঞ্জের জেলা ও দায়রা জজ জেসমিন আরা বেগম, ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মো. জাকির হোসেন সলিসিটর (সিনিয়র জেলা জজ) মো. রাফিজুল ইসলাম ও বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস কমিশনের সচিব মুরাদ-এ-মাওলা সোহেল এবং আইন ও বিচার বিভাগের সচিব শেখ আবু তাহের, অতিরিক্ত সচিব মো. সাইফুল ইসলাম, যুগ্ম সচিব এস এম সাইফুল ইসলাম।
আইন কর্মকর্তাদের মধ্যে যারা নিয়োগ পেয়েছেন তারা হলেন— ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল দিহিদার মাসুম কবীর, মো. মনজুর আলম, মো. লুৎফর রহমান, রেজাউল করিম, মাহমুদ হাসান, এ এফ এম সাইফুল করিম ও এস এম ইফতেখার উদ্দিন মাহমুদ।
সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের অতিরিক্ত বিচারক হিসেবে ২৫ জনকে নিয়োগ দিয়েছে সরকার। তাদের মধ্যে ৯ জন বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তা, ৯ জন আইনজীবী ও সাতজন আইন কর্মকর্তা ছিলেন।
সোমবার (২৫ আগস্ট) রাতে আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আইন ও বিচার বিভাগ তাদের দুই বছর মেয়াদে নিয়োগের এ প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
হাইকোর্টের অতিরিক্ত বিচারক হিসেবে নিয়োগ পাওয়াদের মধ্যে মো. লুৎফর রহমান জাতীয় নাগরিক পার্টির মুখ্য সমন্বয়ক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলমের শ্বশুর। জুলাই অভ্যুত্থানের পর অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নিলে তিনি ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে নিয়োগ পেয়েছিলেন।
আইন ও বিচার বিভাগের প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, রাষ্ট্রপতি সংবিধানের ৯৫(১) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী প্রধান বিচারপতির সঙ্গে পরামর্শ করে সংবিধানের ৯৮ অনুচ্ছেদের ক্ষমতাবলে ২৫ ব্যক্তিকে অনধিক দুই বছরের জন্য সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের অতিরিক্ত বিচারক নিয়োগ দিয়েছেন। এ নিয়োগ শপথ গ্রহণের তারিখ থেকে কার্যকর হবে।
হাইকোর্টে অতিরিক্ত বিচারক পদে আইনজীবীদের মধ্যে যারা নিয়োগ পেয়েছেন তারা হলেন— সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. আনোয়ারুল ইসলাম (শাহীন), রাজিউদ্দিন আহমেদ, ফয়সাল হাসান আরিফ, মো. আসিফ হাসান, মো. জিয়াউল হক, ফাতেমা আনোয়ার, উর্মি রহমান, আবদুর রহমান ও সৈয়দ হাসান যুবাইর।
বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাদের মধ্যে যারা নিয়োগ পেয়েছেন তারা হলেন— সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল আজিজ আহমদ ভূঞা, চট্টগ্রামের জেলা ও দায়রা জজ মো. নুরুল ইসলাম, হবিগঞ্জের জেলা ও দায়রা জজ জেসমিন আরা বেগম, ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মো. জাকির হোসেন সলিসিটর (সিনিয়র জেলা জজ) মো. রাফিজুল ইসলাম ও বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস কমিশনের সচিব মুরাদ-এ-মাওলা সোহেল এবং আইন ও বিচার বিভাগের সচিব শেখ আবু তাহের, অতিরিক্ত সচিব মো. সাইফুল ইসলাম, যুগ্ম সচিব এস এম সাইফুল ইসলাম।
আইন কর্মকর্তাদের মধ্যে যারা নিয়োগ পেয়েছেন তারা হলেন— ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল দিহিদার মাসুম কবীর, মো. মনজুর আলম, মো. লুৎফর রহমান, রেজাউল করিম, মাহমুদ হাসান, এ এফ এম সাইফুল করিম ও এস এম ইফতেখার উদ্দিন মাহমুদ।
তিনি বলেন, ‘সংবিধানের যে নিশ্চয়তা মানুষকে অধিকার ভোগের সুযোগ দেয় সেটা আজ খুব জরুরি ভিত্তিতে আমাদের উপলব্ধি করা প্রয়োজন। আমাদের ঐকমত্যে পৌঁছে সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত যেন সংবিধানের মৌলিক বিষয়গুলো নিয়ে কোনো বিতর্ক বা মতভেদ না থাকে এবং আমরা যেন মূলনীতিগুলো অক্ষরে অক্ষরে পালন করি। সব জায়গায় আমরা তা রক্ষা কর
৯ ঘণ্টা আগেপরে সহকর্মীরা উদ্ধার করে একটি হাসপাতালে নিলে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। নুরুল আমিনের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে এদিন দুপুরের পর আপিল ও হাইকোর্ট বিভাগে বিচারকাজ বন্ধ রাখা হয়।
১০ ঘণ্টা আগে