প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
আওয়ামী লীগ সরকার আমলে নিরাপদ সড়কের দাবিতে আন্দোলন চলাকালে ২০১৮ সালে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনে আলোকচিত্রী শহিদুল আলমের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলা অবৈধ ঘোষণা করে রায় দিয়েছেন হাইকোর্ট।
মামলার কার্যক্রম বাতিল চেয়ে করা আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে জারি করা রুলের চূড়ান্ত শুনানি নিয়ে বৃহস্পতিবার (৭ আগস্ট) হাইকোর্টের বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি তামান্না রহমান খালেদীর সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এই রায় দেন। আদালতে এদিন শহিদুল আলমের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ব্যারিস্টার সারা হোসেন। তার সঙ্গে ছিলেন আইনজীবী কাজী জাহেদ ইকবাল, আবদুল্লাহ আল নোমান, প্রিয়া আহসান চৌধুরী ও মনিয়া হক মনি।
এর আগে ২০২৪ সালের ৪ নভেম্বর এ মামলার তদন্ত কার্যক্রমের ওপর স্থগিতাদেশ দিয়েছিলেন হাইকোর্ট। একইসঙ্গে এ মামলা কেন বাতিল করা হবে না তা জানতে চেয়ে রুলও জারি করেছিলেন আদালত। ওই রুলের চূড়ান্ত শুনানি নিয়ে মামলা অবৈধ ঘোষণা করে রায় দেন আদালত।
ওই মামলা বাতিল চেয়ে উচ্চ আদালতে আবেদন করেছিলেন শহিদুল আলম। আইনজীবী সূত্রে জানা যায়, ২০১৮ সালের আগস্টে শহিদুল আলমের বিরুদ্ধে তথ্যপ্রযুক্তি আইনে মামলা হয়। একই বছরের অক্টোবর মাসে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন প্রণয়ন করা হয়। সেই মামলা ২০২৫ সালের ৭ আগস্ট বাতিল করলেন আদালত।
নিরাপদ সড়কের দাবিতে আন্দোলনের সময় ২০১৮ সালের ৫ রাতে আগস্ট শহিদুল আলমকে বাসা থেকে তুলে নেওয়া হয়। এরপর ‘উসকানিমূলক মিথ্যা’ প্রচারণার অভিযোগে তথ্যপ্রযুক্তি আইনের মামলা তাকে গ্রেফতার দেখিয়ে ৬ আগস্ট রিমান্ডে নেয় পুলিশ। সেদিন সিএমএম আদালত জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
কারাগারে বন্দি থাকা অবস্থায় একই বছরের ১১ সেপ্টেম্বর ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতও শহিদুল আলমের জামিন আবেদন নাকচ করেছিলেন। এরপর ১৬ সেপ্টেম্বর হাইকোর্টে জামিন আবেদন করেন তিনি।
সে বছরের ১৫ নভেম্বর বিচারপতি শেখ আবদুল আউয়াল ও বিচারপতি ভীষ্মদেব চক্রবর্তীর হাইকোর্ট বেঞ্চ এ মামলায় তাকে জামিন দিয়েছিলেন। প্রায় সাড়ে তিন মাস কারাগারে থাকার পর ২১ নভেম্বর জামিনে মুক্তি পান আলোকচিত্রী শহিদুল আলম।
আওয়ামী লীগ সরকার আমলে নিরাপদ সড়কের দাবিতে আন্দোলন চলাকালে ২০১৮ সালে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনে আলোকচিত্রী শহিদুল আলমের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলা অবৈধ ঘোষণা করে রায় দিয়েছেন হাইকোর্ট।
মামলার কার্যক্রম বাতিল চেয়ে করা আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে জারি করা রুলের চূড়ান্ত শুনানি নিয়ে বৃহস্পতিবার (৭ আগস্ট) হাইকোর্টের বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি তামান্না রহমান খালেদীর সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এই রায় দেন। আদালতে এদিন শহিদুল আলমের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ব্যারিস্টার সারা হোসেন। তার সঙ্গে ছিলেন আইনজীবী কাজী জাহেদ ইকবাল, আবদুল্লাহ আল নোমান, প্রিয়া আহসান চৌধুরী ও মনিয়া হক মনি।
এর আগে ২০২৪ সালের ৪ নভেম্বর এ মামলার তদন্ত কার্যক্রমের ওপর স্থগিতাদেশ দিয়েছিলেন হাইকোর্ট। একইসঙ্গে এ মামলা কেন বাতিল করা হবে না তা জানতে চেয়ে রুলও জারি করেছিলেন আদালত। ওই রুলের চূড়ান্ত শুনানি নিয়ে মামলা অবৈধ ঘোষণা করে রায় দেন আদালত।
ওই মামলা বাতিল চেয়ে উচ্চ আদালতে আবেদন করেছিলেন শহিদুল আলম। আইনজীবী সূত্রে জানা যায়, ২০১৮ সালের আগস্টে শহিদুল আলমের বিরুদ্ধে তথ্যপ্রযুক্তি আইনে মামলা হয়। একই বছরের অক্টোবর মাসে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন প্রণয়ন করা হয়। সেই মামলা ২০২৫ সালের ৭ আগস্ট বাতিল করলেন আদালত।
নিরাপদ সড়কের দাবিতে আন্দোলনের সময় ২০১৮ সালের ৫ রাতে আগস্ট শহিদুল আলমকে বাসা থেকে তুলে নেওয়া হয়। এরপর ‘উসকানিমূলক মিথ্যা’ প্রচারণার অভিযোগে তথ্যপ্রযুক্তি আইনের মামলা তাকে গ্রেফতার দেখিয়ে ৬ আগস্ট রিমান্ডে নেয় পুলিশ। সেদিন সিএমএম আদালত জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
কারাগারে বন্দি থাকা অবস্থায় একই বছরের ১১ সেপ্টেম্বর ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতও শহিদুল আলমের জামিন আবেদন নাকচ করেছিলেন। এরপর ১৬ সেপ্টেম্বর হাইকোর্টে জামিন আবেদন করেন তিনি।
সে বছরের ১৫ নভেম্বর বিচারপতি শেখ আবদুল আউয়াল ও বিচারপতি ভীষ্মদেব চক্রবর্তীর হাইকোর্ট বেঞ্চ এ মামলায় তাকে জামিন দিয়েছিলেন। প্রায় সাড়ে তিন মাস কারাগারে থাকার পর ২১ নভেম্বর জামিনে মুক্তি পান আলোকচিত্রী শহিদুল আলম।
আগামীকাল দেশের সকল প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্লাস-পরীক্ষা সব বন্ধ থাকবে। বৃহস্পতিবার বিকেলে ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউটে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে পরবর্তী কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।
১২ ঘণ্টা আগেডিএমপি কমিশনারের ক্ষমা চাওয়ার পরপরই দুঃখ প্রকাশের পরপরই শাহবাগ ছাড়তে থাকেন আন্দোলনকারী প্রকৌশল শিক্ষার্থীরা। এ সময় তারা বলেন, জনদুর্ভোগ তৈরি করে— এমন কোনো কর্মসূচি আর দেবেন না। পাশাপাশি দাবি-দাওয়া নিয়ে সরকারের সঙ্গে আলোচনা চলবে।
১৩ ঘণ্টা আগেপ্রথিতযশা সাংবাদিক বিভুরঞ্জন সরকারের মৃত্যু ও এর আগে তার লিখে যাওয়া ‘খোলা চিঠি’তে উঠে আসা বিভিন্ন অভিযোগের তদন্ত দাবি করেছেন দেশি-বিদেশি ১০৯ নাগরিক। তাদের মধ্যে রয়েছেন বীর মুক্তিযোদ্ধা, সাংবাদিক, লেখক, শিল্পী, সাহিত্যিক, শিক্ষক, আইনজীবী, মানবাধিকার কর্মী ও অ্যাক্টিভিস্টসহ বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষ।
১৩ ঘণ্টা আগে