প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স তথা রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের পদমর্যাদার ক্রম নিয়ে পরবর্তী আপিল শুনানির জন্য আগামী ৪ নভেম্বর দিন নির্ধারণ করেছেন আপিল বিভাগ।
বৃহস্পতিবার (২৮ আগস্ট) সকালে বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলামের নেতৃত্বাধীন ছয় বিচারপতির আপিল বেঞ্চ এ দিন নির্ধারণ করেন।
আদালতে আবেদনের পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার সালাউদ্দিন দোলন ও আইনজীবী আহসানুল করিম। ইন্টারভেনর হিসেবে শুনানি করেন ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান ও অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল ব্যারিস্টার অনীক আর হক।
এর আগে ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স নিয়ে আপিল বিভাগের রায়ের বিরুদ্ধে রিভিউ আবেদনের শুনানি শুরু হয় গত ২৭ এপ্রিল। সেই রিভিউ শুনানি শেষ হয় গত ৩০ জুলাই।
১৯৮৬ সালে রুলস অব বিজনেস অনুযায়ী ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স তৈরি করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। রাষ্ট্রপতির অনুমোদনের পর সে বছরের ১১ সেপ্টেম্বর তা জারি করা হয়। পরে বিভিন্ন সময়ে সংশোধন করা হয়।
ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স তৈরির ক্ষেত্রে সাংবিধানিক পদ, সংবিধান কর্তৃক স্বীকৃত ও সংজ্ঞায়িত পদগুলো প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তাদের নিচের ক্রমিকে রাখা হয়েছে বলে প্রশ্ন তোলা হয়। পরে এর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে ২০০৬ সালে হাইকোর্টে রিট করেন বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক মহাসচিব মো. আতাউর রহমান।
২০১০ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি আট দফা নির্দেশনাসহ ১৯৮৬ সালের ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স (সংশোধিত) অবৈধ ও বাতিল ঘোষণা করে রায় দেন হাইকোর্ট। এ রায়ের বিরুদ্ধে ২০১১ সালে আপিল করে রাষ্ট্রপক্ষ। সেই আপিলের শুনানি শেষে ২০১৫ সালের ১১ জানুয়ারি রায় দেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ।
ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স তথা রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের পদমর্যাদার ক্রম নিয়ে পরবর্তী আপিল শুনানির জন্য আগামী ৪ নভেম্বর দিন নির্ধারণ করেছেন আপিল বিভাগ।
বৃহস্পতিবার (২৮ আগস্ট) সকালে বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলামের নেতৃত্বাধীন ছয় বিচারপতির আপিল বেঞ্চ এ দিন নির্ধারণ করেন।
আদালতে আবেদনের পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার সালাউদ্দিন দোলন ও আইনজীবী আহসানুল করিম। ইন্টারভেনর হিসেবে শুনানি করেন ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান ও অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল ব্যারিস্টার অনীক আর হক।
এর আগে ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স নিয়ে আপিল বিভাগের রায়ের বিরুদ্ধে রিভিউ আবেদনের শুনানি শুরু হয় গত ২৭ এপ্রিল। সেই রিভিউ শুনানি শেষ হয় গত ৩০ জুলাই।
১৯৮৬ সালে রুলস অব বিজনেস অনুযায়ী ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স তৈরি করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। রাষ্ট্রপতির অনুমোদনের পর সে বছরের ১১ সেপ্টেম্বর তা জারি করা হয়। পরে বিভিন্ন সময়ে সংশোধন করা হয়।
ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স তৈরির ক্ষেত্রে সাংবিধানিক পদ, সংবিধান কর্তৃক স্বীকৃত ও সংজ্ঞায়িত পদগুলো প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তাদের নিচের ক্রমিকে রাখা হয়েছে বলে প্রশ্ন তোলা হয়। পরে এর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে ২০০৬ সালে হাইকোর্টে রিট করেন বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক মহাসচিব মো. আতাউর রহমান।
২০১০ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি আট দফা নির্দেশনাসহ ১৯৮৬ সালের ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স (সংশোধিত) অবৈধ ও বাতিল ঘোষণা করে রায় দেন হাইকোর্ট। এ রায়ের বিরুদ্ধে ২০১১ সালে আপিল করে রাষ্ট্রপক্ষ। সেই আপিলের শুনানি শেষে ২০১৫ সালের ১১ জানুয়ারি রায় দেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ।
ইসি বলছে, প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর থেকে পাওয়া নির্দেশনা অনুযায়ী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই এই নির্বাচন হবে। তফসিল ঘোষণা করা হবে দুই মাস আগে। এর আগে রাজনৈতিক দলসহ অংশীজনদের নিয়ে আয়োজন করা হবে সংলাপ।
১ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ চলাকালে বিভিন্ন স্লোগান দেন এবং ডিপ্লোমা শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে অবস্থান নেন। এ সময় বেগম রোকেয়া সরণি দিয়ে যান চলাচল সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে যায়। শেরে বাংলা নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইমাউল হক বলেন, 'শেকৃবির শিক্ষার্থীরা সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করছে। আমরা যানজট এড়াতে বিকল্প রুটে
২ ঘণ্টা আগেএকাডেমিক কাউন্সিলে আলোচনার মাধ্যমে পরবর্তীতে স্নাতক পর্যায়ের পরীক্ষা সংক্রান্ত বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে।
২ ঘণ্টা আগে