রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রম নিয়ে ফের আপিল শুনানি ৪ নভেম্বর

প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
আপডেট : ২৮ আগস্ট ২০২৫, ১৪: ১২
হাইকোর্ট। ফাইল ছবি

ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স তথা রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের পদমর্যাদার ক্রম নিয়ে পরবর্তী আপিল শুনানির জন্য আগামী ৪ নভেম্বর দিন নির্ধারণ করেছেন আপিল বিভাগ।

বৃহস্পতিবার (২৮ আগস্ট) সকালে বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলামের নেতৃত্বাধীন ছয় বিচারপতির আপিল বেঞ্চ এ দিন নির্ধারণ করেন।

আদালতে আবেদনের পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার সালাউদ্দিন দোলন ও আইনজীবী আহসানুল করিম। ইন্টারভেনর হিসেবে শুনানি করেন ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান ও অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল ব্যারিস্টার অনীক আর হক।

এর আগে ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স নিয়ে আপিল বিভাগের রায়ের বিরুদ্ধে রিভিউ আবেদনের শুনানি শুরু হয় গত ২৭ এপ্রিল। সেই রিভিউ শুনানি শেষ হয় গত ৩০ জুলাই।

১৯৮৬ সালে রুলস অব বিজনেস অনুযায়ী ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স তৈরি করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। রাষ্ট্রপতির অনুমোদনের পর সে বছরের ১১ সেপ্টেম্বর তা জারি করা হয়। পরে বিভিন্ন সময়ে সংশোধন করা হয়।

ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স তৈরির ক্ষেত্রে সাংবিধানিক পদ, সংবিধান কর্তৃক স্বীকৃত ও সংজ্ঞায়িত পদগুলো প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তাদের নিচের ক্রমিকে রাখা হয়েছে বলে প্রশ্ন তোলা হয়। পরে এর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে ২০০৬ সালে হাইকোর্টে রিট করেন বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক মহাসচিব মো. আতাউর রহমান।

২০১০ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি আট দফা নির্দেশনাসহ ১৯৮৬ সালের ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স (সংশোধিত) অবৈধ ও বাতিল ঘোষণা করে রায় দেন হাইকোর্ট। এ রায়ের বিরুদ্ধে ২০১১ সালে আপিল করে রাষ্ট্রপক্ষ। সেই আপিলের শুনানি শেষে ২০১৫ সালের ১১ জানুয়ারি রায় দেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ।

ad
ad

খবরাখবর থেকে আরও পড়ুন

'নতুন বন্দোবস্ত বলতে শুধু পদ-পদবির রদবদল নয়, বরং সিস্টেমের বদল'

উপদেষ্টা মাহফুজ বলেন, ‘এক-এগারো আবার ফিরে আসার মতো পরিবেশ তৈরি হতে পারে। রাজনৈতিক সংঘাত হবে—এমন এক জায়গায় আমরা দেশকে নিয়ে যাচ্ছি। আমরা সংলাপ বা আলোচনার দিকে যাচ্ছি না।’

১৫ ঘণ্টা আগে

‘সংসদ ২৭০ দিনে ব্যর্থ হলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধান সংশোধন’

কমিশন বলছে, গণভোট জুলাই সনদ বাস্তবায়নের পক্ষে এলে আগামী জাতীয় সংসদই হবে সংবিধান সংস্কার পরিষদ, যার গাঠনিক ক্ষমতা বা কনস্টিটিউয়েন্ট পাওয়ার থাকবে। সংবিধান সংস্কার পরিষদ যদি ২৭০ দিনের মধ্যে এগুলো বাস্তবায়ন না-ও করতে পারে, তবু স্বয়ংক্রিভাবে এসব প্রস্তাব সংবিধানে যুক্ত হয়ে যাবে।

১৭ ঘণ্টা আগে

নির্বাচনে স্বচ্ছতা নিশ্চিতে দ্রুত বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ

অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, ডিসেম্বরের মধ্যেই এ ক্যামেরা কেনার প্রক্রিয়া ও প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ কার্যক্রম শেষ করতে হবে, যেন নির্বাচনকালীন সহিংসতা বা অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি কার্যকরভাবে প্রতিরোধ করা যায়।

১৭ ঘণ্টা আগে

বিদেশি পর্যবেক্ষকদের বিষয়টি দেখবে ইসি : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

নির্বাচনকালীন সময়ে বিদেশি পর্যবেক্ষকদের আমন্ত্রণের বিষয়টি দেখভাল করবে নির্বাচন কমিশন (ইসি) জানিয়ে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা ড. তৌহিদ হোসেন বলেন, ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এমন কাউকে পর্যবেক্ষক হিসেবে আমন্ত্রণ জানানো হবে না, যিনি উদ্দেশ্যমূলকভাবে নির্বাচনকে বিতর্কিত করতে পারেন।

১৭ ঘণ্টা আগে