প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে জবানবন্দি দিয়েছেন পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন। জুলাই অভ্যুত্থানের মামলার এই রাজসাক্ষী জবানবন্দিতে বলেছেন, তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানের ফোনকলের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরাসরি নির্দেশেই ‘লিথ্যাল উইপন’ বা প্রাণঘাতী অস্ত্র ব্যবহার শুরু হয়।
মঙ্গলবার (২ সেপ্টেম্বর) বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন ট্রাইব্যুনালে জবানবন্দি দেন চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন।
এ সময় তিনি বলেন, ‘গত বছরের ১৮ জুলাই তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান আমাকে ফোন করে বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরাসরি লিথ্যাল উইপন ব্যবহার করার নির্দেশ দিয়েছেন।’
সাবেক আইজিপি জানান, সেই সময় তিনি পুলিশ সদর দপ্তরে ছিলেন। তার সঙ্গে ছিলেন অতিরিক্ত ডিআইজি প্রলয় কুমার জোয়ার্দার। চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, ‘আমি প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনার বিষয়টি তাকে (প্রলয় কুমার জোয়ার্দার) বলি। তিনি আমার রুম থেকে বের হয়ে ডিএমপি কমিশনারসহ সারা দেশে এই নির্দেশনা পৌঁছে দেন। ওই দিন থেকেই প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী লিথ্যাল উইপন ব্যবহার শুরু হয়।’
এই জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন আরও দাবি করেন, আসাদুজ্জামান খান কামাল, আনিসুল হক, ফজলে নূর তাপস, সালমান এফ রহমান, ওবায়দুল কাদের, জাহাঙ্গীর কবির নানক, মোহাম্মদ আলী আরাফাত, মির্জা আযম, হাসানুল হক ইনু ও রাশেদ খান মেননসহ একাধিক রাজনৈতিক নেতা মারণাস্ত্র ব্যবহারের জন্য প্রধানমন্ত্রীকে প্ররোচিত করেছিলেন।
এ মামলায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালকেও আসামি করা হয়েছে। গতকাল পর্যন্ত এই মামলার ৩৫ জন সাক্ষী জবানবন্দি দিয়েছেন।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে জবানবন্দি দিয়েছেন পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন। জুলাই অভ্যুত্থানের মামলার এই রাজসাক্ষী জবানবন্দিতে বলেছেন, তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানের ফোনকলের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরাসরি নির্দেশেই ‘লিথ্যাল উইপন’ বা প্রাণঘাতী অস্ত্র ব্যবহার শুরু হয়।
মঙ্গলবার (২ সেপ্টেম্বর) বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন ট্রাইব্যুনালে জবানবন্দি দেন চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন।
এ সময় তিনি বলেন, ‘গত বছরের ১৮ জুলাই তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান আমাকে ফোন করে বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরাসরি লিথ্যাল উইপন ব্যবহার করার নির্দেশ দিয়েছেন।’
সাবেক আইজিপি জানান, সেই সময় তিনি পুলিশ সদর দপ্তরে ছিলেন। তার সঙ্গে ছিলেন অতিরিক্ত ডিআইজি প্রলয় কুমার জোয়ার্দার। চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, ‘আমি প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনার বিষয়টি তাকে (প্রলয় কুমার জোয়ার্দার) বলি। তিনি আমার রুম থেকে বের হয়ে ডিএমপি কমিশনারসহ সারা দেশে এই নির্দেশনা পৌঁছে দেন। ওই দিন থেকেই প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী লিথ্যাল উইপন ব্যবহার শুরু হয়।’
এই জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন আরও দাবি করেন, আসাদুজ্জামান খান কামাল, আনিসুল হক, ফজলে নূর তাপস, সালমান এফ রহমান, ওবায়দুল কাদের, জাহাঙ্গীর কবির নানক, মোহাম্মদ আলী আরাফাত, মির্জা আযম, হাসানুল হক ইনু ও রাশেদ খান মেননসহ একাধিক রাজনৈতিক নেতা মারণাস্ত্র ব্যবহারের জন্য প্রধানমন্ত্রীকে প্ররোচিত করেছিলেন।
এ মামলায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালকেও আসামি করা হয়েছে। গতকাল পর্যন্ত এই মামলার ৩৫ জন সাক্ষী জবানবন্দি দিয়েছেন।
এর আগে আগস্ট মাসে ১২ কেজি সিলিন্ডারের দাম ৯১ টাকা কমিয়ে এক হাজার ২৭৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়। অটোগ্যাসের দামও তখন ৪ টাকা ১৮ পয়সা কমিয়ে ৫৮ টাকা ২৮ পয়সা নির্ধারণ করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগেসাত রাজনৈতিক দল হলো-এবি পার্টি, নাগরিক ঐক্য, গণসংহতি আন্দোলন, গণঅধিকার পরিষদ, এলডিপি, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, জাতীয় গণফ্রন্ট এবং হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ।
৪ ঘণ্টা আগেউপদেষ্টা তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে পিলখানা ট্র্যাজেডি নিয়ে একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন। স্ট্যাটাসে ‘পিলখানা: থার্টি সিক্স আওয়ারস অব বিট্রেয়াল’ ডকুমেন্টারিটি দেখার অভিজ্ঞতার কথা উল্লেখ করেছেন তিনি। স্ট্যাটাসে তৎকালীন পরিস্থিতির কিছুটা বর্ণনা দিয়েছেন তিনি। সেই সঙ্গে তৎকালীন সরকারপ্রধানের দিকে অভিযো
৪ ঘণ্টা আগেজবানবন্দিতে সাবেক এই আইজিপি বলেন, ২০১৮ সালের নির্বাচনের পর পুলিশের রাজনৈতিক প্রভাব আরও বেড়ে যায়। প্রভাবশালী হিসেবে পরিচিত হয়ে ওঠেন কিছু কিছু কর্মকর্তা। ঊর্ধ্বতন রাজনৈতিক নেতাদের সঙ্গে তাঁদের সরাসরি যোগাযোগ ছিল। এসব কর্মকর্তা প্রায় রাতেই সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের বাসায় বৈঠকে কর
৫ ঘণ্টা আগে