
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

প্রতিকূল আবহাওয়ায় ইয়েমেনের উপকূলে মর্মান্তিক নৌকাডুবির ঘটনা ঘটেছে। প্রায় দেড়শো অভিবাসী যাত্রী নিয়ে নৌকাটি উল্টে যায়। এতে ৫০ জনেরও বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
রোববার (৩ আগস্ট) আবিয়ান প্রদেশের উপকূলে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এই দুর্ঘটনায় এখন পর্যন্ত মাত্র ১০ জনকে জীবিত উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে। নিখোঁজ রয়েছেন আরও বহু যাত্রী। তাদের উদ্ধারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম) বলেছে, নিহতদের বেশিরভাগই ইথিওপিয়ার নাগরিক বলে ধারণা করা হচ্ছে।
বিবিসি জানায়, কাজের সন্ধানে হর্ন অব আফ্রিকা থেকে উপসাগরীয় আরব দেশগুলোর উদ্দেশ্যে যাত্রা করা অভিবাসীদের জন্য ইয়েমেন একটি গুরুত্বপূর্ণ পথ হিসেবে রয়ে গেছে। আইওএমের হিসাব অনুযায়ী, সাম্প্রতিক মাসগুলোতে শত শত অভিবাসী নৌকাডুবিতে মারা গেছেন বা নিখোঁজ হয়েছেন।
আইওএম প্রধান আবদুসাত্তোর এসোয়েভ ইসভ জানান, দক্ষিণাঞ্চলীয় জেলা খানফারের তীরে ৫৪ জনের মৃতদেহ পাওয়া গেছে এবং আবিয়ান প্রদেশের রাজধানী জিঞ্জিবারের একটি হাসপাতাল মর্গে ১৪ জনের লাশ নেওয়া হয়েছে।
আবিয়ান নিরাপত্তা ডিরেক্টরেট এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, বড় ধরনের অনুসন্ধান ও উদ্ধার কার্যক্রম চলছে এবং সাগর তীরে বড় এলাকা জুড়ে অনেকের লাশ পাওয়া গেছে।
আইওএমের একজন মুখপাত্র বলেছেন, হৃদয়বিদারক এ প্রাণহানির ঘটনায় তারা গভীরভাবে শোকাহত এবং অভিবাসীদের জন্য আরো নিরাপত্তার ওপর জোর দিয়েছেন।
সংস্থাটি বলছে, “আরও কার্যকর সুরক্ষামূলক ব্যবস্থা কতটা জরুরি তা এ হৃদয়বিদারক ঘটনা দেখিয়ে দিয়েছে; বিশেষ করে অসাধু দালালরা যখন অভিবাসীদের দুর্বলতা ও অসহায়ত্বকে কাজে লাগিয়ে তাদের বিপজ্জনক যাত্রায় ঠেলে দেয়।”
আইওএম বলছে, হর্ন অব আফ্রিকা থেকে ইয়েমেন পর্যন্ত যাত্রাপথ ‘বিশ্বের সবচেয়ে ব্যস্ত ও ঝুঁকিপূর্ণ অভিবাসন পথগুলোর একটি’।
চলতি বছরের মার্চে ইয়েমেনের ধুবাব জেলার উপকূলে ১৮০ জনের বেশি অভিবাসী বহনকারী দুটি নৌকা বৈরী আবহাওয়ায় ডুবে যায়। তাদের মধ্যে কেবল দুজন ক্রুকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছিল, আর বাকি সবাই নিখোঁজ ও মৃত বলে ধারণা করা হয়।
ইয়েমেনের অভিবাসন সহায়তা কেন্দ্রে পৌঁছানো অভিবাসীদের বরাতে আইওএমের এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, উপকূল রক্ষীদের নজর এড়াতে দালালরা ইচ্ছাকৃতভাবে নৌকাগুলোকে ঝুঁকিপূর্ণ পরিস্থিতিতে পাঠাচ্ছে।
এই ঝুঁকির কথা জেনেও অনেক অভিবাসী এখনও এই পথ ধরে যাত্রা করছেন। কেবল ২০২৪ সালে ৬০ হাজারের বেশি অভিবাসী ইয়েমেনে পৌঁছেছে।
আইওএমের ‘মিসিং মাইগ্র্যান্টস প্রজেক্ট’ এর তথ্য অনুযায়ী, গত এক দশকে এ পথে ৩,৪০০ জনের বেশি মানুষ মারা গেছেন বা নিখোঁজ হয়েছেন। তাদের মধ্যে ১,৪০০ জনের মৃত্যু হয়েছে নৌকাডুবিতে।

প্রতিকূল আবহাওয়ায় ইয়েমেনের উপকূলে মর্মান্তিক নৌকাডুবির ঘটনা ঘটেছে। প্রায় দেড়শো অভিবাসী যাত্রী নিয়ে নৌকাটি উল্টে যায়। এতে ৫০ জনেরও বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
রোববার (৩ আগস্ট) আবিয়ান প্রদেশের উপকূলে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এই দুর্ঘটনায় এখন পর্যন্ত মাত্র ১০ জনকে জীবিত উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে। নিখোঁজ রয়েছেন আরও বহু যাত্রী। তাদের উদ্ধারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম) বলেছে, নিহতদের বেশিরভাগই ইথিওপিয়ার নাগরিক বলে ধারণা করা হচ্ছে।
বিবিসি জানায়, কাজের সন্ধানে হর্ন অব আফ্রিকা থেকে উপসাগরীয় আরব দেশগুলোর উদ্দেশ্যে যাত্রা করা অভিবাসীদের জন্য ইয়েমেন একটি গুরুত্বপূর্ণ পথ হিসেবে রয়ে গেছে। আইওএমের হিসাব অনুযায়ী, সাম্প্রতিক মাসগুলোতে শত শত অভিবাসী নৌকাডুবিতে মারা গেছেন বা নিখোঁজ হয়েছেন।
আইওএম প্রধান আবদুসাত্তোর এসোয়েভ ইসভ জানান, দক্ষিণাঞ্চলীয় জেলা খানফারের তীরে ৫৪ জনের মৃতদেহ পাওয়া গেছে এবং আবিয়ান প্রদেশের রাজধানী জিঞ্জিবারের একটি হাসপাতাল মর্গে ১৪ জনের লাশ নেওয়া হয়েছে।
আবিয়ান নিরাপত্তা ডিরেক্টরেট এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, বড় ধরনের অনুসন্ধান ও উদ্ধার কার্যক্রম চলছে এবং সাগর তীরে বড় এলাকা জুড়ে অনেকের লাশ পাওয়া গেছে।
আইওএমের একজন মুখপাত্র বলেছেন, হৃদয়বিদারক এ প্রাণহানির ঘটনায় তারা গভীরভাবে শোকাহত এবং অভিবাসীদের জন্য আরো নিরাপত্তার ওপর জোর দিয়েছেন।
সংস্থাটি বলছে, “আরও কার্যকর সুরক্ষামূলক ব্যবস্থা কতটা জরুরি তা এ হৃদয়বিদারক ঘটনা দেখিয়ে দিয়েছে; বিশেষ করে অসাধু দালালরা যখন অভিবাসীদের দুর্বলতা ও অসহায়ত্বকে কাজে লাগিয়ে তাদের বিপজ্জনক যাত্রায় ঠেলে দেয়।”
আইওএম বলছে, হর্ন অব আফ্রিকা থেকে ইয়েমেন পর্যন্ত যাত্রাপথ ‘বিশ্বের সবচেয়ে ব্যস্ত ও ঝুঁকিপূর্ণ অভিবাসন পথগুলোর একটি’।
চলতি বছরের মার্চে ইয়েমেনের ধুবাব জেলার উপকূলে ১৮০ জনের বেশি অভিবাসী বহনকারী দুটি নৌকা বৈরী আবহাওয়ায় ডুবে যায়। তাদের মধ্যে কেবল দুজন ক্রুকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছিল, আর বাকি সবাই নিখোঁজ ও মৃত বলে ধারণা করা হয়।
ইয়েমেনের অভিবাসন সহায়তা কেন্দ্রে পৌঁছানো অভিবাসীদের বরাতে আইওএমের এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, উপকূল রক্ষীদের নজর এড়াতে দালালরা ইচ্ছাকৃতভাবে নৌকাগুলোকে ঝুঁকিপূর্ণ পরিস্থিতিতে পাঠাচ্ছে।
এই ঝুঁকির কথা জেনেও অনেক অভিবাসী এখনও এই পথ ধরে যাত্রা করছেন। কেবল ২০২৪ সালে ৬০ হাজারের বেশি অভিবাসী ইয়েমেনে পৌঁছেছে।
আইওএমের ‘মিসিং মাইগ্র্যান্টস প্রজেক্ট’ এর তথ্য অনুযায়ী, গত এক দশকে এ পথে ৩,৪০০ জনের বেশি মানুষ মারা গেছেন বা নিখোঁজ হয়েছেন। তাদের মধ্যে ১,৪০০ জনের মৃত্যু হয়েছে নৌকাডুবিতে।

বস্তিবাসীর দাবি, পুড়ে ছাই হওয়া ঘরের সংখ্যা দেড় হাজারের বেশি। এর অর্থ, অন্তত দেড় হাজার পরিবার নিঃস্ব হয়েছে এ আগুনে। ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের সংখ্যা হাজার দশেক। বুধবার সকালে বিধ্বস্ত জনপদে পরিণত কড়াইল বস্তির বাতাস তাদের হাহাকারে ভারী হয়ে উঠেছিল।
১৩ ঘণ্টা আগে
ডেনমার্কের মালিকানাধীন এপিএম টার্মিনালস ও সুইজারল্যান্ডের প্রতিষ্ঠান মেডলগ এসএ-এর সঙ্গে লালদিয়া ও পানগাঁও চুক্তির বিষয় উল্লেখ করে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, সার্বিক অর্থনৈতিক উন্নয়নের স্বার্থে বন্দরসহ বিভিন্ন খাতে প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে যে কোনো উদ্যোগ সাধুবাদ-যোগ
১৩ ঘণ্টা আগে
বুধবার রাতে সংবাদমাধ্যমে পাঠানো ওই বিবৃতিতে বলা হয়েছে, গতকাল মঙ্গলবার থেকে জনৈকা অতন্দ্রানু রিপা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী অধ্যাপক আলী রীয়াজকে নিয়ে মিথ্যা, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন ভিডিও বক্তব্য প্রচার করছেন এবং তার চরিত্রহননের অপচেষ্টায় লিপ্ত হয়েছেন। সরকার বিষয়টির দিকে গভীরভা
১৪ ঘণ্টা আগে
এই না মানার পেছনে যুক্তি দিয়ে তিনি বলেছেন, ওই ট্রাইব্যুনাল তৈরি হয়েছে ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সময় সংঘটিত যুদ্ধাপরাধের বিচারের জন্য। তাই সেখানে অন্য কোনো বিচার হতে পারে না’ ফজলুর রহমান এমন মন্তব্য করেছেন বলে ট্রাইব্যুনালে দেওয়া অভিযোগে বলা হয়েছে।
১৫ ঘণ্টা আগে