দামুড়হুদা (চুয়াডাঙ্গা) প্রতিনিধি
চুুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলায় ভৈরব নদীর বাঁধের কারণে আশপাশের এলাকায় ফসলডুবির ঘটনা ঘটছে। বাঁধের কারণে নদীর স্বাভাবিক প্রবাহে বাধা সৃষ্টি হওয়ায় পানি আটকে ফসলের মাঠ প্লাবিত হয়েছে।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, কৃষিকাজে সেচ, মৎস্য চাষ বৃদ্ধি ও প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষায় ২০২২ সালে ২৮ কোটি টাকা ব্যয়ে দামুড়হুদার সুভলপুরে ভৈরব নদীতে স্থায়ী বাঁধ নির্মাণের কাজ শুরু হয়। তবে এই বাঁধ এখন কৃষকের জন্য গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়েছে। নির্মাণকাজ ধীরগতিতে হওয়ায় এই বর্ষায় ভৈরবের পানি বৃদ্ধি পেয়ে কৃষকের ফসল ডুবে যাচ্ছে।
কৃষকরা জানান, বাঁধের কাজ শেষ না হওয়ায় প্রতি বছর বর্ষাকাল ও জোয়ারের সময় স্রোতের পানিতে তাদের শত শত বিঘা জমির ধান ও পাটসহ বিভিন্ন ফসল পানিতে ডুবে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়। এবারও ফসল ডুবে যাওয়ায় ব্যাপক ক্ষতির মুখে পড়েছেন তারা।
সরজমিন ঘুরে দেখা যায়, ভৈরব নদী এলাকার হাতিভাঙা গ্রামের কাঙলার বিল, কয়মারির বিল, চাঁদমারির বিল, কাজলা ও ভেদাগাড়ির বিলের ধান ও পাটসহ অন্যান্য ফসল ডুবে গেছে।
কৃষকরা জানান, বাঁধের কারণে নদীর স্বাভাবিক গতিপথ পরিবর্তন হয়ে যাওয়ায় নদীর তীরবর্তী এলাকাগুলোতে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হচ্ছে, যা ফসলের জন্য ক্ষতিকর। আগে ভৈরব নদের পানি ব্যবহার করে সেচ দিতেন তারা। কিন্তু বাঁধের কারণে এখন আর সেই সুযোগ নেই। নদ সংকুচিত হয়ে যাওয়ায় পানি প্রবাহ কমে গেছে।
কষ্টের ফসল ঘরে তোলার আগেই পানিতে ডুবে গেছে বেশিরভাগ অংশ। ছবি: রাজনীতি ডটকম
হাতিভাঙা গ্রামের কৃষক জালাল ও মুক্তারপুর গ্রামের কৃষক ইলাহি জানান, এবারের বর্ষায় তারাসহ আরো অনেকের শত শত বিঘা জমির ধান ও অন্যান্য ফসল ডুবে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। এসব ক্ষতি পুষিয়ে নিতে তারা সরকারি অনুদানের দাবিও জানান।
ডুবে যাওয়া এলাকার ফসলের ক্ষয়- ক্ষতির পরিমাণ নিরুপণে কাজ করছে কৃষি বিভাগ।
চুয়াডাঙ্গা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত উপ-পরিচালক দেবাসিস কুমার দাস বলেন, বাঁধ নির্মাণে দীর্ঘসূত্রতায় এই বর্ষায় ভৈরব নদী এলাকার নিচু জমির প্রায় সাড়ে সাত হেক্টর ধান ও পাটসহ বিভিন্ন ফসল ডুবে গেছে।
চুয়াডাঙ্গা পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী নাজিম উদ্দিন বলেন, সুভলপুর বাঁধ নির্মাণের কাজ ২০২৬ সালের জুনের মধ্যে শেষ করার জন্য ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান তমা কনাশট্রাকশন লিমিটেডকে তাগিদ দেওয়া হচ্ছে। এছাড়া কৃষকের ফসল যেন আর ডুবে না যায়, সে বিষয়ে তারা সতর্ক রয়েছেন।
ভুক্তভোগী কৃষকরা জানান, এই পরিস্থিতি থেকে উত্তরণের জন্য নদীর স্বাভাবিক প্রবাহ ফিরিয়ে আনা ও বাঁধের কারণে সৃষ্ট জলাবদ্ধতা নিরসনে যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়া প্রয়োজন।
ভৈরবের পানিতে যেন আর ফসল না ডোবে সেজন্য যত দ্রুতসম্ভব বাঁধটির নির্মাণ কাজ শেষ করার দাবি তাদের।
চুুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলায় ভৈরব নদীর বাঁধের কারণে আশপাশের এলাকায় ফসলডুবির ঘটনা ঘটছে। বাঁধের কারণে নদীর স্বাভাবিক প্রবাহে বাধা সৃষ্টি হওয়ায় পানি আটকে ফসলের মাঠ প্লাবিত হয়েছে।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, কৃষিকাজে সেচ, মৎস্য চাষ বৃদ্ধি ও প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষায় ২০২২ সালে ২৮ কোটি টাকা ব্যয়ে দামুড়হুদার সুভলপুরে ভৈরব নদীতে স্থায়ী বাঁধ নির্মাণের কাজ শুরু হয়। তবে এই বাঁধ এখন কৃষকের জন্য গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়েছে। নির্মাণকাজ ধীরগতিতে হওয়ায় এই বর্ষায় ভৈরবের পানি বৃদ্ধি পেয়ে কৃষকের ফসল ডুবে যাচ্ছে।
কৃষকরা জানান, বাঁধের কাজ শেষ না হওয়ায় প্রতি বছর বর্ষাকাল ও জোয়ারের সময় স্রোতের পানিতে তাদের শত শত বিঘা জমির ধান ও পাটসহ বিভিন্ন ফসল পানিতে ডুবে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়। এবারও ফসল ডুবে যাওয়ায় ব্যাপক ক্ষতির মুখে পড়েছেন তারা।
সরজমিন ঘুরে দেখা যায়, ভৈরব নদী এলাকার হাতিভাঙা গ্রামের কাঙলার বিল, কয়মারির বিল, চাঁদমারির বিল, কাজলা ও ভেদাগাড়ির বিলের ধান ও পাটসহ অন্যান্য ফসল ডুবে গেছে।
কৃষকরা জানান, বাঁধের কারণে নদীর স্বাভাবিক গতিপথ পরিবর্তন হয়ে যাওয়ায় নদীর তীরবর্তী এলাকাগুলোতে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হচ্ছে, যা ফসলের জন্য ক্ষতিকর। আগে ভৈরব নদের পানি ব্যবহার করে সেচ দিতেন তারা। কিন্তু বাঁধের কারণে এখন আর সেই সুযোগ নেই। নদ সংকুচিত হয়ে যাওয়ায় পানি প্রবাহ কমে গেছে।
কষ্টের ফসল ঘরে তোলার আগেই পানিতে ডুবে গেছে বেশিরভাগ অংশ। ছবি: রাজনীতি ডটকম
হাতিভাঙা গ্রামের কৃষক জালাল ও মুক্তারপুর গ্রামের কৃষক ইলাহি জানান, এবারের বর্ষায় তারাসহ আরো অনেকের শত শত বিঘা জমির ধান ও অন্যান্য ফসল ডুবে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। এসব ক্ষতি পুষিয়ে নিতে তারা সরকারি অনুদানের দাবিও জানান।
ডুবে যাওয়া এলাকার ফসলের ক্ষয়- ক্ষতির পরিমাণ নিরুপণে কাজ করছে কৃষি বিভাগ।
চুয়াডাঙ্গা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত উপ-পরিচালক দেবাসিস কুমার দাস বলেন, বাঁধ নির্মাণে দীর্ঘসূত্রতায় এই বর্ষায় ভৈরব নদী এলাকার নিচু জমির প্রায় সাড়ে সাত হেক্টর ধান ও পাটসহ বিভিন্ন ফসল ডুবে গেছে।
চুয়াডাঙ্গা পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী নাজিম উদ্দিন বলেন, সুভলপুর বাঁধ নির্মাণের কাজ ২০২৬ সালের জুনের মধ্যে শেষ করার জন্য ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান তমা কনাশট্রাকশন লিমিটেডকে তাগিদ দেওয়া হচ্ছে। এছাড়া কৃষকের ফসল যেন আর ডুবে না যায়, সে বিষয়ে তারা সতর্ক রয়েছেন।
ভুক্তভোগী কৃষকরা জানান, এই পরিস্থিতি থেকে উত্তরণের জন্য নদীর স্বাভাবিক প্রবাহ ফিরিয়ে আনা ও বাঁধের কারণে সৃষ্ট জলাবদ্ধতা নিরসনে যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়া প্রয়োজন।
ভৈরবের পানিতে যেন আর ফসল না ডোবে সেজন্য যত দ্রুতসম্ভব বাঁধটির নির্মাণ কাজ শেষ করার দাবি তাদের।
রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে (বেরোবি) ছাত্র সংসদ নির্বাচন এখন রাষ্ট্রপতির প্রজ্ঞাপনের অপেক্ষায় রয়েছে বলে জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়টির উপাচার্য অধ্যাপক ড. শওকাত আলী। তিনি বলেন, প্রজ্ঞাপন জারি করা হলেই বেরোবিতে ছাত্র সংসদ নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক প্রক্রিয়া শুরু করে দেওয়া হবে।
৩ ঘণ্টা আগেবাংলা একাডেমির একজন কর্মকর্তা বলেন, জাতীয় নির্বাচনের কারণে ফেব্রুয়ারি তো বটেই, জানুয়ারি মাসেও বইমেলা আয়োজনের অনুমতি পাওয়ার সম্ভাবনা ক্ষীণ। আবার রমজান শেষ হতে হতে মার্চের শেষভাগ চলে আসবে। তখন মেলা নিয়ে যেতে হবে এপ্রিলে, যখন আবার থাকবে গ্রীষ্মের তীব্র খরতাপ।
৪ ঘণ্টা আগেদেশে প্রথমবারের মতো সম্পূর্ণভাবে আলাদা করে দেওয়া হয়েছে দেওয়ানি ও ফৌজদারি আদালতকে। এ দুই ধরনের আদালত এখন থেকে সম্পূর্ণ আলাদাভাবে কাজ করবে। এর ফলে মামলার সময় বাঁচবে এবং নিষ্পত্তি হওয়া দেওয়ানি ও ফৌজদারি মামলার সংখ্যাও বাড়বে বলে মনে করছে সরকার।
৪ ঘণ্টা আগেসারা দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ছয়জনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে ৬৪৭ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। বৃহস্পতিবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ডেঙ্গুবিষয়ক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
৬ ঘণ্টা আগে