
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

‘সর্বসাধারণের চলাচল ও জনশৃঙ্খলা রক্ষার স্বার্থে’ রাজধানী ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় এবার সভা-সমাবেশ, মিছিল-বিক্ষোভে নিষেধাজ্ঞার কথা জানিয়েছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)।
শনিবার (১৭ মে) এক বার্তায় সামরিক বাহিনীর জনসংযোগ শাখাটি জানিয়েছে, পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এ নিষেধাজ্ঞা কার্যকর থাকবে।
যেসব এলাকাকে সভা-সমাবেশ, মিছিল-শোভাযাত্রা ও বিক্ষোভ প্রদর্শনের জন্য নিষিদ্ধের আওতায় রাখা হয়েছে সেগুলো হলো কচুক্ষেত সড়ক, বিজয় সরণি থেকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় হয়ে বীরশ্রেষ্ঠ শহিদ জাহাঙ্গীর গেটসংলগ্ন এলাকা, বিএএফ শাহীন কলেজ থেকে মহাখালী উড়ালসড়কসংলগ্ন এলাকা, সৈনিক ক্লাব মোড়, ভাষানটেক, মাটিকাটা, ইসিবি চত্বর ও সংলগ্ন এলাকা।
এর ফলে রাজধানী ঢাকার গুরুত্বপূর্ণ বেশির ভাগ এলাকাতেই সভা-সমাবেশ-জমায়েত কিংবা বিক্ষোভ প্রদর্শন নিষিদ্ধ হয়ে গেল।
এর আগে গত ১০ মে বাংলাদেশ সচিবালয় এবং প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবন যমুনা ও আশপাশের এলাকায় সব ধরনের সভা-সমাবেশ, গণজমায়েত, মিছিল ও শোভাযাত্রা নিষিদ্ধ করে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
অবশ্য ডিএমপির এ আদেশ ছিল তৃতীয়বারের মতো। এর আগেও গত বছর দুবার এসব এলাকায় সভা-সমাবেশে ডিএমপিই নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিল। এর মধ্যে একবার নিষেধাজ্ঞায় শাহবাগ মোড় ও কাকরাইল এলাকাকেও যুক্ত করা হয়েছিল।
এরপর আবার গত বৃহস্পতিবার নতুন করে আরও কিছু স্থানে ডিএমপি সব প্রকার সভা, সমাবেশ, মিছিল, শোভাযাত্রা ও বিক্ষোভ প্রদর্শন ইত্যাদি নিষিদ্ধ করে। এসব স্থানের মধ্যে রয়েছে— প্রধান বিচারপতির সরকারি বাসভবন, বিচারপতি ভবন, জাজেস কমপ্লেক্স, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের প্রধান গেট, মাজার গেট, জামে মসজিদ গেট ও আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের সামনে।

‘সর্বসাধারণের চলাচল ও জনশৃঙ্খলা রক্ষার স্বার্থে’ রাজধানী ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় এবার সভা-সমাবেশ, মিছিল-বিক্ষোভে নিষেধাজ্ঞার কথা জানিয়েছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)।
শনিবার (১৭ মে) এক বার্তায় সামরিক বাহিনীর জনসংযোগ শাখাটি জানিয়েছে, পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এ নিষেধাজ্ঞা কার্যকর থাকবে।
যেসব এলাকাকে সভা-সমাবেশ, মিছিল-শোভাযাত্রা ও বিক্ষোভ প্রদর্শনের জন্য নিষিদ্ধের আওতায় রাখা হয়েছে সেগুলো হলো কচুক্ষেত সড়ক, বিজয় সরণি থেকে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় হয়ে বীরশ্রেষ্ঠ শহিদ জাহাঙ্গীর গেটসংলগ্ন এলাকা, বিএএফ শাহীন কলেজ থেকে মহাখালী উড়ালসড়কসংলগ্ন এলাকা, সৈনিক ক্লাব মোড়, ভাষানটেক, মাটিকাটা, ইসিবি চত্বর ও সংলগ্ন এলাকা।
এর ফলে রাজধানী ঢাকার গুরুত্বপূর্ণ বেশির ভাগ এলাকাতেই সভা-সমাবেশ-জমায়েত কিংবা বিক্ষোভ প্রদর্শন নিষিদ্ধ হয়ে গেল।
এর আগে গত ১০ মে বাংলাদেশ সচিবালয় এবং প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবন যমুনা ও আশপাশের এলাকায় সব ধরনের সভা-সমাবেশ, গণজমায়েত, মিছিল ও শোভাযাত্রা নিষিদ্ধ করে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
অবশ্য ডিএমপির এ আদেশ ছিল তৃতীয়বারের মতো। এর আগেও গত বছর দুবার এসব এলাকায় সভা-সমাবেশে ডিএমপিই নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিল। এর মধ্যে একবার নিষেধাজ্ঞায় শাহবাগ মোড় ও কাকরাইল এলাকাকেও যুক্ত করা হয়েছিল।
এরপর আবার গত বৃহস্পতিবার নতুন করে আরও কিছু স্থানে ডিএমপি সব প্রকার সভা, সমাবেশ, মিছিল, শোভাযাত্রা ও বিক্ষোভ প্রদর্শন ইত্যাদি নিষিদ্ধ করে। এসব স্থানের মধ্যে রয়েছে— প্রধান বিচারপতির সরকারি বাসভবন, বিচারপতি ভবন, জাজেস কমপ্লেক্স, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের প্রধান গেট, মাজার গেট, জামে মসজিদ গেট ও আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের সামনে।

আরেক জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম পান্না নিজের ফেসবুক পোস্টে আনিস আলমগীরকে ডিবি হেফাজতে নেওয়ার তথ্য জানান। জানতে চাইলে ডিবির একটি সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। তবে তাৎক্ষণিকভাবে এ বিষয়ে বিস্তারিত কিছু জানাতে অপারগতা প্রকাশ করেছে সূত্রটি।
৩ ঘণ্টা আগে
ফায়ার সার্ভিস নিয়ন্ত্রণ কক্ষের ডিউটি অফিসার মো. শাজাহান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানিয়েছেন, খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের দুই ইউনিট ঘটনাস্থলে পোঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে।
৩ ঘণ্টা আগে
সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয় সম্পর্কে প্রধান বিচারপতি বলেন, ‘পৃথক সচিবালয়কে বাস্তবিক অর্থে কার্যকর, জবাবদিহিমূলক ও ফলপ্রসূ প্রতিষ্ঠানে রূপান্তরিত করাই হবে এখনকার প্রধান চ্যালেঞ্জ। এই পথযাত্রার ধারাবাহিকতা অটুট রাখা, প্রশাসনিক সক্ষমতা বৃদ্ধি করা এবং প্রতিষ্ঠানের গতিশীলতাকে আরও ত্বরান্বিত করার গুরুদায়টি এখন
৩ ঘণ্টা আগে
সংবাদ সম্মেলনে চিহ্নিত দুজনকে গ্রেপ্তারের সর্বাত্মক চেষ্টা চালানোর কথা জানান ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার। তিনি বলেন, ‘তাদের দেশের বাইরে পালিয়ে যাওয়ার কোনো তথ্য নেই। তবে তারা যেন পালিয়ে যেতে না পারে, সেজন্য বিজিবি এবং সব বন্দরকে সতর্ক করা হয়েছে।’
৫ ঘণ্টা আগে