
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

জুলাই অভ্যুত্থানের পরিচিতমুখ এবং ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদিকে উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর পাঠানোর উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) দুপুরে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে তাকে সিঙ্গাপুরে পাঠানো হবে।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, রোববার (১৪ ডিসেম্বর) রাতে এক জরুরি বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।
হাদি ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-৮ আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করবেন বলে ঘোষণা দিয়েছিলেন। নির্বাচন সামনে রেখে জনসংযোগও চালিয়ে যাচ্ছিলেন। শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) জুমার নামাজের পর রাজধানীর বিজয়নগরের কালভার্ট রোড এলাকায় জনসংযোগের সময় গুলিবিদ্ধ হন তিনি।
হাদিকে প্রথমে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে অস্ত্রোপচার শেষে তাকে পোস্ট-অপারেটিভ তথা অস্ত্রোপচার-পরবর্তী পরিচর্যার জন্য এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে একটি মেডিকেল বোর্ডের অধীনে তার চিকিৎসা চলছে।
রোববার রাতের জরুরি বৈঠকে সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী, প্রধান উপদেষ্টার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়বিষয়ক বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ডা. মো. সায়েদুর রহমান, এভারকেয়ার হাসপাতালের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ডা. জাফর ও ওসমান হাদির ভাই ওমর বিন হাদিসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং জানিয়েছে, গত দুদিন ধরে ওসমান হাদির চিকিৎসার জন্য সরকারের পক্ষ থেকে সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়ার কয়েকটি হাসপাতালে যোগাযোগ করা হয়। রোববার এভারকেয়ার হাসপাতালের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দলের পরামর্শ নিয়ে পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে আলোচনার পর প্রধান উপদেষ্টাকে অবহিত করা হয়। পরে তাকে সিঙ্গাপুরে নেওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হয়।
অধ্যাপক ডা. মো. সায়েদুর রহমান প্রধান উপদেষ্টাকে জানান, বর্তমানে ওসমান হাদির শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল ও অপরিবর্তিত রয়েছে। সোমবার দুপুরে তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরে পাঠানো হবে। এ লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় মেডিকেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্স, চিকিৎসক দল ও ভ্রমণসংক্রান্ত সব প্রস্তুতি শেষ করা হয়েছে।
সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালের অ্যাকসিডেন্ট ইমার্জেন্সি বিভাগে ওসমান হাদির চিকিৎসার সব ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলে জানান অধ্যাপক সায়েদুর।
প্রেস উইংয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, ওসমান হাদির চিকিৎসা সংক্রান্ত সব ব্যয় রাষ্ট্রীয়ভাবে বহন করা হবে। তার চিকিৎসা প্রক্রিয়া সার্বক্ষণিকভাবে পর্যবেক্ষণে রাখার জন্য সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা।
ওসমান হাদির দ্রুত সুস্থতা কামনায় দেশবাসীর কাছে দোয়া ও প্রার্থনাও চেয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।

জুলাই অভ্যুত্থানের পরিচিতমুখ এবং ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদিকে উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর পাঠানোর উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) দুপুরে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে তাকে সিঙ্গাপুরে পাঠানো হবে।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, রোববার (১৪ ডিসেম্বর) রাতে এক জরুরি বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।
হাদি ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-৮ আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করবেন বলে ঘোষণা দিয়েছিলেন। নির্বাচন সামনে রেখে জনসংযোগও চালিয়ে যাচ্ছিলেন। শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) জুমার নামাজের পর রাজধানীর বিজয়নগরের কালভার্ট রোড এলাকায় জনসংযোগের সময় গুলিবিদ্ধ হন তিনি।
হাদিকে প্রথমে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে অস্ত্রোপচার শেষে তাকে পোস্ট-অপারেটিভ তথা অস্ত্রোপচার-পরবর্তী পরিচর্যার জন্য এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে একটি মেডিকেল বোর্ডের অধীনে তার চিকিৎসা চলছে।
রোববার রাতের জরুরি বৈঠকে সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী, প্রধান উপদেষ্টার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়বিষয়ক বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ডা. মো. সায়েদুর রহমান, এভারকেয়ার হাসপাতালের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ডা. জাফর ও ওসমান হাদির ভাই ওমর বিন হাদিসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং জানিয়েছে, গত দুদিন ধরে ওসমান হাদির চিকিৎসার জন্য সরকারের পক্ষ থেকে সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়ার কয়েকটি হাসপাতালে যোগাযোগ করা হয়। রোববার এভারকেয়ার হাসপাতালের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দলের পরামর্শ নিয়ে পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে আলোচনার পর প্রধান উপদেষ্টাকে অবহিত করা হয়। পরে তাকে সিঙ্গাপুরে নেওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হয়।
অধ্যাপক ডা. মো. সায়েদুর রহমান প্রধান উপদেষ্টাকে জানান, বর্তমানে ওসমান হাদির শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল ও অপরিবর্তিত রয়েছে। সোমবার দুপুরে তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরে পাঠানো হবে। এ লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় মেডিকেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্স, চিকিৎসক দল ও ভ্রমণসংক্রান্ত সব প্রস্তুতি শেষ করা হয়েছে।
সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালের অ্যাকসিডেন্ট ইমার্জেন্সি বিভাগে ওসমান হাদির চিকিৎসার সব ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলে জানান অধ্যাপক সায়েদুর।
প্রেস উইংয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, ওসমান হাদির চিকিৎসা সংক্রান্ত সব ব্যয় রাষ্ট্রীয়ভাবে বহন করা হবে। তার চিকিৎসা প্রক্রিয়া সার্বক্ষণিকভাবে পর্যবেক্ষণে রাখার জন্য সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা।
ওসমান হাদির দ্রুত সুস্থতা কামনায় দেশবাসীর কাছে দোয়া ও প্রার্থনাও চেয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।

বিবৃতিতে বলা হয়, সম্পাদক পরিষদ এ ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছে। একই সঙ্গে পরিষদ স্পষ্টভাবে বলতে চায়— কোনো সাংবাদিকের বিরুদ্ধে যদি সুনির্দিষ্ট অভিযোগ থাকে, তবে তা অবশ্যই প্রচলিত আইন ও ন্যায়বিচারসম্মত প্রক্রিয়ার মাধ্যমে নিষ্পত্তি করতে হবে। অভিযোগ ছাড়াই ডিবি কার্যালয়ে ডেকে নেওয়া, সেখানে আটকে রাখা, কিংবা
১৩ ঘণ্টা আগে
দেশের ভেতরের রাজনৈতিক লড়াই দেশের ভেতরেই মোকাবিলা করার কথা উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, আমরা মনে করেছিলাম, আমরা এই দেশের ভেতরের রাজনৈতিক লড়াইকে, রাজনৈতিক দ্বন্দ্বকে এই দেশের ভেতরে মোকাবিলা করব। আমরা হুঁশিয়ার করে দিতে চাই যে, যদি এই দেশের লড়াই দেশের বাইরে যায়, তাহলে এই দেশের মুক্তির লড়াইও এই দেশের বাইরে
১৩ ঘণ্টা আগে
এতে আরও বলা হয়েছে, জুলাই আন্দোলনে অবর্ণনীয় আত্মত্যাগের বিনিময়ে সামগ্রিক পুলিশ ব্যবস্থা সংস্কারের যে অভূতপূর্ব সুযোগ সৃষ্টি হয়েছিল, এই অধ্যাদেশ তার সঙ্গে রীতিমতো বিশ্বাসঘাতকতা করেছে। এ অধ্যাদেশ অনুসারে পুলিশ কমিশন গঠিত হলে তা স্বাধীন ও উদ্দেশ্য পূরণে সক্ষম হওয়া দূরে থাক, বাস্তবে তা হবে সরকারের আজ্ঞাব
১৫ ঘণ্টা আগে
নীতিমালায় বলা হয়েছে, জননিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি বজায় রাখা এবং নির্বাচনকালীন সহিংসতা প্রতিরোধে রাজনৈতিক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ও জাতীয় সংসদ সদস্য পদপ্রার্থীদের অনুকূলে আগ্নেয়াস্ত্র লাইসেন্স ও রিটেইনার নিয়োগের লক্ষ্যে সরকার এই নীতিমালা প্রণয়ন ও জারি করেছে।
১৫ ঘণ্টা আগে