পাসের হার ও জিপিএ-৫— ২ সূচকেই এগিয়ে মেয়েরা

প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
আপডেট : ১৬ অক্টোবর ২০২৫, ২৩: ১৯
ছবি: সংগৃহীত

চলতি বছরের উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রকাশ করেছে শিক্ষ বোর্ডগুলো। ১১টি শিক্ষা বোর্ড মিলিয়ে গড় পাসের হার ৫৮ দশমিক ৮৩ শতাংশ। এ বছর জিপিএ-৫ পেয়েছে ৬৯ হাজার ৯৭ জন শিক্ষার্থী।

ফলাফল বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, এ পরীক্ষায় ছেলেদের তুলনায় মেয়েদের মধ্যে পাসের হার বেশি। শুধু তাই নয়, জিপিএ-৫ পাওয়ার দিক থেকেও এগিয়ে রয়েছে মেয়েরাই।

বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) সকাল ১০টার দিকে ফল ঘোষণা করেন বাংলাদেশ আন্তশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির চেয়ারম্যান অধ্যাপক খন্দোকার এহসানুল কবির।

প্রকাশিত ফলাফল বিশ্লেষণে দেখা যায়, এ বছর মোট ১২ লাখ ৩৫ হাজার ৬৬১ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়। তাদের মধ্যে পাস করেছে সাত লাখ ২৬ হাজার ৯৬০ জন।

পাস করা শিক্ষার্থীদের মধ্যে ছাত্রী তিন লাখ ৯৩ হাজার ৯৬ জন, ছাত্র তিন লাখ ৩৩ হাজার ৮৬৪ জন। সে হিসাবে ছাত্রদের চেয়ে ৫৯ হাজার ২৩২ জন বেশি ছাত্রী এ পরীক্ষায় পাস করেছে।

কেবল সংখ্যা নয়, পাসের হারেও এগিয়ে মেয়েরা। এ পরীক্ষায় তাদের গড় পাসের হার ৬২ দশমিক ৯৭ শতাংশ। আর ছাত্রদের মধ্যে গড় পাসের হার ৫৪ দশমিক ৬০ শতাংশ।

জিপিএ-৫ পাওয়ার ক্ষেত্রেও মেয়েরা অনেকটাই এগিয়ে রয়েছে ছেলেদের চেয়ে। এ বছর সারা দেশে জিপিএ-৫ পেয়েছে মোট ৬৯ হাজার ৯৭ জন। এর মধ্যে ছাত্রী ৩৭ হাজার ৪৪ জন, ছাত্র ৩২ হাজার ৫৩ জন। সে হিসাবে ছাত্রদের তুলনায় চার হাজার ৯৯১ জন বেশি ছাত্রী জিপিএ-৫ পেয়েছে।

এ বছর সার্বিকভাবে ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের মধ্যে সবচেয়ে বেশি শিক্ষার্থী পাস করেছে ঢাকা বোর্ডে। আর পাসের হার সবচেয়ে কম কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডে।

ad
ad

খবরাখবর থেকে আরও পড়ুন

জুলাই সনদে ইতিহাস বিকৃতির অভিযোগ, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নিন্দা

বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, অতীতেও রাজনৈতিক দলগুলো ছাত্র-জনতার আশা-আকাঙ্ক্ষার সঙ্গে প্রতারণা করেছে, এবং এখনো সেই প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। তারা এই ইতিহাস বিকৃতির প্রচেষ্টাকে “ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান” করেছে।

৪ ঘণ্টা আগে

মঞ্চের সামনে 'জুলাই যোদ্ধাদের' বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে

জুলাই সনদ স্বাক্ষরের ঐতিহাসিক মুহূর্তে সবার অংশগ্রহণের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

তিনি বলেন, আমাদের রাজনৈতিক, ধর্মীয় বা জাতিগত পার্থক্য সত্ত্বেও, আমরা এক ঐক্যবদ্ধ জাতি হিসেবে একসঙ্গে দাঁড়িয়েছি। এটি আমাদের একসঙ্গে উদযাপন করার সময়—ঐক্যের শক্তি অনুভব করার এবং গর্ব ও আশার এই ঐতিহাসিক দিন থেকে শক্তি সঞ্চার করার।

৫ ঘণ্টা আগে

জুলাই সনদ সাক্ষর অনুষ্ঠানে যাবে না ‘নারীর রাজনৈতিক অধিকার ফোরাম’

৬ ঘণ্টা আগে