প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
বঙ্গোপসাগর ও বাংলাদেশ-ভারত উপকূলে লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে। এর প্রভাবে উপকূলীয় ও সমুদ্রবন্দর এলাকায় ঝড়-বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এ কারণে সমুদ্রবন্দরগুলোকে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।
রোববার (২৯ জুন) আবহাওয়াবিদ আফরোজা সুলতানার সই করা আবহাওয়া অধিদপ্তরের সতর্কবার্তায় এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
সতর্কবার্তায় বলা হয়েছে, উত্তরপশ্চিম বঙ্গোপসাগর এবং সংলগ্ন ভারতের পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশ উপকূলে একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে। এর প্রভাবে গভীর সঞ্চারণশীল মেঘমালা তৈরি অব্যাহত রয়েছে এবং উত্তর বঙ্গোপসাগর, বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকা ও সমুদ্র বন্দরসগুলোর ওপর দিয়ে দমকা বা ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে।
এ অবস্থায় চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দরকে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্কসংকেত দেখাতে বলেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
পাশাপাশি উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারগুলোকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি এসে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে।
রাজনীতি ডটকমের কক্সবাজার প্রতিনিধি জানিয়েছেন, গতকাল শনিবার (২৮ জুন) থেকেই এ জেলায় বৃষ্টিপাত হচ্ছে। রোববার সকাল থেকেও থেমে থেমে বৃষ্টিপাত অব্যাহত রয়েছে।
বঙ্গোপসাগর ও বাংলাদেশ-ভারত উপকূলে লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে। এর প্রভাবে উপকূলীয় ও সমুদ্রবন্দর এলাকায় ঝড়-বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এ কারণে সমুদ্রবন্দরগুলোকে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।
রোববার (২৯ জুন) আবহাওয়াবিদ আফরোজা সুলতানার সই করা আবহাওয়া অধিদপ্তরের সতর্কবার্তায় এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
সতর্কবার্তায় বলা হয়েছে, উত্তরপশ্চিম বঙ্গোপসাগর এবং সংলগ্ন ভারতের পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশ উপকূলে একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে। এর প্রভাবে গভীর সঞ্চারণশীল মেঘমালা তৈরি অব্যাহত রয়েছে এবং উত্তর বঙ্গোপসাগর, বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকা ও সমুদ্র বন্দরসগুলোর ওপর দিয়ে দমকা বা ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে।
এ অবস্থায় চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দরকে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্কসংকেত দেখাতে বলেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
পাশাপাশি উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারগুলোকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি এসে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে।
রাজনীতি ডটকমের কক্সবাজার প্রতিনিধি জানিয়েছেন, গতকাল শনিবার (২৮ জুন) থেকেই এ জেলায় বৃষ্টিপাত হচ্ছে। রোববার সকাল থেকেও থেমে থেমে বৃষ্টিপাত অব্যাহত রয়েছে।
সকালে মাঠে কাজ করার সময় পৃথক বজ্রপাতের ঘটনায় সদর উপজেলার আড়মুখী গ্রামের শমসের বিশ্বাসের ছেলে শিমুল বিশ্বাস (২৮) ও শৈলকূপার শেখড়া গ্রামের হুরমত শেখ (৫৫) মারা গেছেন। শৈলকূপা ও সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাসুম খান ও আব্দুল্লাহ আল মামুন পৃথক বজ্রপাতে দুজনের মৃত্যুর সত্যতা নিশ্চিত করেন।
৬ ঘণ্টা আগে