ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের কারণে প্রায় দেড় মাস বন্ধ থাকার পর ঢাকা মেডিকেল কলেজের (ডিএমসি) শিক্ষা কার্যক্রম চালু হয়েছে। ক্লাস শুরুর একদিন আগেই খুলে দেওয়া হয়েছে ছাত্রাবাসও।
আজ শনিবার (১২ জুলাই) সকাল থেকে ক্লাসে ফিরেছেন ডিএমসির সকল বর্ষের শিক্ষার্থীরা।
নিরাপদ আবাসন সুবিধা নিশ্চিত করাসহ পাঁচ দফা দাবিতে গত ২৮ মে থেকে ক্লাস বর্জন করে আসছিলেন শিক্ষার্থীরা। গত ২১ জুন ডিএমসি ক্যাম্পাসে মানববন্ধনও করেন তারা। এর মধ্যেই ঢাকা মেডিকেল কলেজ অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করে বিজ্ঞপ্তি দেয় কর্তৃপক্ষ। সেই সঙ্গে শিক্ষার্থীদের ২২ জুন দুপুর ১২টার মধ্যে হলত্যাগ করার নির্দেশ দেয়া হয়। তবে শিক্ষার্থীরা জানান, তারা হল ছাড়বেন না; দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত তারা সেখানেই অবস্থান করবেন।
এরপর থেকে দেড় মাস ধরে ঢাকা মেডিকেল কলেজের শিক্ষা কার্যক্রম বন্ধ ছিল।
ঢাকা মেডিকেল কলেজের এক শিক্ষার্থী জানান, শনিবার থেকে তারা ক্লাসে ফিরেছেন। তবে দীর্ঘদিন ক্লাস বন্ধ থাকায় পড়ালেখার ক্ষতি হয়েছে।
এর আগে, গত মঙ্গলবার (৮ জুলাই) ঢাকা মেডিকেল কলেজের একাডেমিক কাউন্সিলের জরুরি সভায় শিক্ষা কার্যক্রম চালুর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সেই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী গতকাল শুক্রবার (১১ জুলাই) খুলে দেওয়া হয় ছাত্রাবাসও।
ঢাকা মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ কামরুল আলম জানান, শিক্ষার্থীরা সবাই ক্লাসে ফিরেছে। এতদিন বন্ধ থাকায় তাদের পড়ালেখার কিছুটা ঘাটতি হয়েছে। কীভাবে সেটা পুষিয়ে নেওয়া যায় তা নিয়ে কাজ করছেন তারা।
শিক্ষার্থীদের পাঁচ দফা দাবি ছিল—ছাত্রাবাস ও ছাত্রীনিবাসের জন্য দ্রুত বাজেট পাস করা, নতুন আবাসন না হওয়া পর্যন্ত বিকল্প আবাসনের ব্যবস্থা, নতুন ও বিকল্প উভয় আবাসনের জন্য পৃথক বাজেট বরাদ্দ, পুরোনো একাডেমিক ভবনগুলো ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করে পরিত্যক্ত ঘোষণা এবং আন্দোলন চলাকালে কার্যক্রমের অগ্রগতি ও স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে শিক্ষার্থীদের প্রতিনিধি নিযুক্ত করা।
শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের কারণে প্রায় দেড় মাস বন্ধ থাকার পর ঢাকা মেডিকেল কলেজের (ডিএমসি) শিক্ষা কার্যক্রম চালু হয়েছে। ক্লাস শুরুর একদিন আগেই খুলে দেওয়া হয়েছে ছাত্রাবাসও।
আজ শনিবার (১২ জুলাই) সকাল থেকে ক্লাসে ফিরেছেন ডিএমসির সকল বর্ষের শিক্ষার্থীরা।
নিরাপদ আবাসন সুবিধা নিশ্চিত করাসহ পাঁচ দফা দাবিতে গত ২৮ মে থেকে ক্লাস বর্জন করে আসছিলেন শিক্ষার্থীরা। গত ২১ জুন ডিএমসি ক্যাম্পাসে মানববন্ধনও করেন তারা। এর মধ্যেই ঢাকা মেডিকেল কলেজ অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করে বিজ্ঞপ্তি দেয় কর্তৃপক্ষ। সেই সঙ্গে শিক্ষার্থীদের ২২ জুন দুপুর ১২টার মধ্যে হলত্যাগ করার নির্দেশ দেয়া হয়। তবে শিক্ষার্থীরা জানান, তারা হল ছাড়বেন না; দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত তারা সেখানেই অবস্থান করবেন।
এরপর থেকে দেড় মাস ধরে ঢাকা মেডিকেল কলেজের শিক্ষা কার্যক্রম বন্ধ ছিল।
ঢাকা মেডিকেল কলেজের এক শিক্ষার্থী জানান, শনিবার থেকে তারা ক্লাসে ফিরেছেন। তবে দীর্ঘদিন ক্লাস বন্ধ থাকায় পড়ালেখার ক্ষতি হয়েছে।
এর আগে, গত মঙ্গলবার (৮ জুলাই) ঢাকা মেডিকেল কলেজের একাডেমিক কাউন্সিলের জরুরি সভায় শিক্ষা কার্যক্রম চালুর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সেই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী গতকাল শুক্রবার (১১ জুলাই) খুলে দেওয়া হয় ছাত্রাবাসও।
ঢাকা মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ কামরুল আলম জানান, শিক্ষার্থীরা সবাই ক্লাসে ফিরেছে। এতদিন বন্ধ থাকায় তাদের পড়ালেখার কিছুটা ঘাটতি হয়েছে। কীভাবে সেটা পুষিয়ে নেওয়া যায় তা নিয়ে কাজ করছেন তারা।
শিক্ষার্থীদের পাঁচ দফা দাবি ছিল—ছাত্রাবাস ও ছাত্রীনিবাসের জন্য দ্রুত বাজেট পাস করা, নতুন আবাসন না হওয়া পর্যন্ত বিকল্প আবাসনের ব্যবস্থা, নতুন ও বিকল্প উভয় আবাসনের জন্য পৃথক বাজেট বরাদ্দ, পুরোনো একাডেমিক ভবনগুলো ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করে পরিত্যক্ত ঘোষণা এবং আন্দোলন চলাকালে কার্যক্রমের অগ্রগতি ও স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে শিক্ষার্থীদের প্রতিনিধি নিযুক্ত করা।
এর আগে ৩০ সেপ্টেম্বর ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মেহেদী হাসান তাদের দুইদিনের রিমান্ডের আদেশ দেন। এদিন অপর আসামি মো. শাহিন হোসেনকে (৩৮) প্রয়োজনবোধে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি দেন আদালত। এর আগে ২৯ সেপ্টেম্বর আসামিদের কারাগারে পাঠান আদালত।
১০ ঘণ্টা আগেচিঠিতে আরো বলা হয়, এরইমধ্যে ‘হজ প্যাকেজ ও গাইডলাইন ২০২৬’ ঘোষণা করা হয়েছে। কোটা পূরণ এবং হজ প্যাকেজ ও গাইডলাইনের নির্দেশনার আলোকে এজেন্সিগুলোর জরুরি ভিত্তিতে সমন্বয় করে লিড গঠন করা প্রয়োজন। ‘হজ প্যাকেজ ও গাইডলাইন ২০২৬’ এর অনুচ্ছেদ ১৩ (২) ও (৩) অনুযায়ী লিড এজেন্সির সঙ্গে সমন্বয়কারী সব এজেন্সি একই ধর
১১ ঘণ্টা আগে