
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক পদে চূড়ান্ত সুপারিশ পেয়েও আদালতের আদেশে স্থগিত হয়ে নিয়োগ ফেরত চাইতে গিয়ে পুলিশের ব্যাপক লাঠিচার্জের শিকার হয়েছেন চাকরিপ্রত্যাশীরা। এ সময় আন্দোলনকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে পুলিশ জলকামান ও সাউন্ড গ্রেনেড ব্যবহার করেছে। আন্দোলনকারীদের টেনে-হিঁচড়ে সড়ক থেকে সরানোর চেষ্টা করেন পুলিশ সদস্যরা।
মঙ্গলবার (১০ ফেব্রুয়ারি) দুপুর ২টার দিকে রাজধানীর শাহবাগ মোড়ে জাতীয় জাদুঘরের সামনে আন্দোলনকারী চাকরিপ্রত্যাশীদের ওপর চড়াও হয় পুলিশ।

ঘটনাস্থল থেকে পাওয়া শেষ খবর বলছে, পুলিশের ব্যাপক অ্যাকশনের মুখে আন্দোলনকারী চাকরিপ্রত্যাশীরা শাহবাগ মোড়ের অবরোধ ছেড়ে দিতে বাধ্য হয়েছেন।
সরেজমিনে দেখা গেছে, পুলিশ জলকামান থেকে কিছুক্ষণ পর পর আন্দোলনকারীদের দিকে পানি ছুড়ছে। বেশ কয়েকটি সাউন্ড গ্রেনেডের শব্দ শোনা যায় এ সময়। টিয়ার শেল ছোড়ার পাশাপাশি লাঠিচার্জও করে পুলিশ। এ সময় আন্দোলনকারী কয়েকজনকে পুলিশ আটক করে। অন্যদিকে পুলিশের লাঠিচার্জে কয়েকজন আহত হন। জল কামানের পানি ও টিয়ার শেলের ধোঁয়ায় অসুস্থ হয়ে পড়েন কয়েকজন।

এর আগে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক পদে তৃতীয় ধাপে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগে ছয় হাজার ৫৩১ জনের নিয়োগ দাবিতে আন্দোলনকারীরা দুপুর ১টার দিকে শাহবাগ মোড় অবরোধ করেন। ‘সুপারিশপ্রাপ্ত সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষকবৃন্দ তৃতীয় ধাপ (ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগ) ’-এর ব্যানারে সকাল থেকে শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনে অবস্থান করছিলেন তারা।
আন্দোলনকারীরা বলছেন, তাদের নিয়োগ বাতিল করে দেওয়া হাইকোর্টের রায় 'বৈষম্যমূলক'। তিন ধাপে সহকারী শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি দিয়ে প্রথম ও দ্বিতীয় ধাপের চূড়ান্ত নিয়োগ কার্যক্রম শেষ করে এখন তৃতীয় ধাপ নিয়ে 'প্রহসন' চলছে। বর্তমান সরকার তাদের নিয়োগের সুপারিশ করে তারাই আবার তা বাতিল করেছে।

এই নিয়োগ প্রক্রিয়ার বিস্তারিত তুলে ধরে আন্দোলনকারীরা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানান, ২০২৩ সালের ১৪ জুন তৃতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। লিখিত পরীক্ষা হয় ২০২৪ সালের ২৯ মার্চ, ফলাফল প্রকাশ করা হয় একই বছরের ২১ এপ্রিল। ১২ জুন মৌখিক পরীক্ষা শেষ হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, আইন মন্ত্রণালয় ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের অনুমতি নিয়ে গত বছরেত ৩১ অক্টোবর ফলাফল প্রকাশিত হয়। এতে ছয় হাজার ৫৩১ জন চূড়ান্তভাবে নিয়োগের জন্য সুপারিশ পান। তবে সুপারিশ না পাওয়া ৩১ জন হাইকোর্টে রিট করেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে উচ্চ আদালত প্রথমে এই ছয় হাজার ৫৩১ জনের নিয়োগ কার্যক্রম ছয় মাসের জন্য স্থগিত করেন। পরে তৃতীয় ধাপে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগে চূড়ান্ত ফলাফলে উত্তীর্ণ ছয় হাজার ৫৩১ জনের নিয়োগ কার্যক্রম ৬ ফেব্রুয়ারি বাতিল করে রায় দেন হাইকোর্ট।

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক পদে চূড়ান্ত সুপারিশ পেয়েও আদালতের আদেশে স্থগিত হয়ে নিয়োগ ফেরত চাইতে গিয়ে পুলিশের ব্যাপক লাঠিচার্জের শিকার হয়েছেন চাকরিপ্রত্যাশীরা। এ সময় আন্দোলনকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে পুলিশ জলকামান ও সাউন্ড গ্রেনেড ব্যবহার করেছে। আন্দোলনকারীদের টেনে-হিঁচড়ে সড়ক থেকে সরানোর চেষ্টা করেন পুলিশ সদস্যরা।
মঙ্গলবার (১০ ফেব্রুয়ারি) দুপুর ২টার দিকে রাজধানীর শাহবাগ মোড়ে জাতীয় জাদুঘরের সামনে আন্দোলনকারী চাকরিপ্রত্যাশীদের ওপর চড়াও হয় পুলিশ।

ঘটনাস্থল থেকে পাওয়া শেষ খবর বলছে, পুলিশের ব্যাপক অ্যাকশনের মুখে আন্দোলনকারী চাকরিপ্রত্যাশীরা শাহবাগ মোড়ের অবরোধ ছেড়ে দিতে বাধ্য হয়েছেন।
সরেজমিনে দেখা গেছে, পুলিশ জলকামান থেকে কিছুক্ষণ পর পর আন্দোলনকারীদের দিকে পানি ছুড়ছে। বেশ কয়েকটি সাউন্ড গ্রেনেডের শব্দ শোনা যায় এ সময়। টিয়ার শেল ছোড়ার পাশাপাশি লাঠিচার্জও করে পুলিশ। এ সময় আন্দোলনকারী কয়েকজনকে পুলিশ আটক করে। অন্যদিকে পুলিশের লাঠিচার্জে কয়েকজন আহত হন। জল কামানের পানি ও টিয়ার শেলের ধোঁয়ায় অসুস্থ হয়ে পড়েন কয়েকজন।

এর আগে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক পদে তৃতীয় ধাপে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগে ছয় হাজার ৫৩১ জনের নিয়োগ দাবিতে আন্দোলনকারীরা দুপুর ১টার দিকে শাহবাগ মোড় অবরোধ করেন। ‘সুপারিশপ্রাপ্ত সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষকবৃন্দ তৃতীয় ধাপ (ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগ) ’-এর ব্যানারে সকাল থেকে শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনে অবস্থান করছিলেন তারা।
আন্দোলনকারীরা বলছেন, তাদের নিয়োগ বাতিল করে দেওয়া হাইকোর্টের রায় 'বৈষম্যমূলক'। তিন ধাপে সহকারী শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি দিয়ে প্রথম ও দ্বিতীয় ধাপের চূড়ান্ত নিয়োগ কার্যক্রম শেষ করে এখন তৃতীয় ধাপ নিয়ে 'প্রহসন' চলছে। বর্তমান সরকার তাদের নিয়োগের সুপারিশ করে তারাই আবার তা বাতিল করেছে।

এই নিয়োগ প্রক্রিয়ার বিস্তারিত তুলে ধরে আন্দোলনকারীরা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানান, ২০২৩ সালের ১৪ জুন তৃতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। লিখিত পরীক্ষা হয় ২০২৪ সালের ২৯ মার্চ, ফলাফল প্রকাশ করা হয় একই বছরের ২১ এপ্রিল। ১২ জুন মৌখিক পরীক্ষা শেষ হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, আইন মন্ত্রণালয় ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের অনুমতি নিয়ে গত বছরেত ৩১ অক্টোবর ফলাফল প্রকাশিত হয়। এতে ছয় হাজার ৫৩১ জন চূড়ান্তভাবে নিয়োগের জন্য সুপারিশ পান। তবে সুপারিশ না পাওয়া ৩১ জন হাইকোর্টে রিট করেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে উচ্চ আদালত প্রথমে এই ছয় হাজার ৫৩১ জনের নিয়োগ কার্যক্রম ছয় মাসের জন্য স্থগিত করেন। পরে তৃতীয় ধাপে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগে চূড়ান্ত ফলাফলে উত্তীর্ণ ছয় হাজার ৫৩১ জনের নিয়োগ কার্যক্রম ৬ ফেব্রুয়ারি বাতিল করে রায় দেন হাইকোর্ট।

পররাষ্ট্র সচিব সিয়াম বলেন, এ সংবাদ সম্মেলন ও সংবাদ কর্মীদের সঙ্গে যে আলাপ চলছে, তা সম্পূর্ণই ভুটান সফরসংক্রান্ত। এর বাইরে অন্য কোনো বিষয়ে আলোচনা করা অসৌজন্যমূলক হবে। আমি আশা করি আপনারা বিষয়টি বুঝবেন এবং প্রশ্নোত্তর পর্বও দ্বিপাক্ষিক সফরেই সীমাবদ্ধ রাখবেন।
৯ ঘণ্টা আগে
জুলাই অভ্যুত্থানের সময় মানবতাবিরোধী অপরাধে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালকে ফেরত দেওয়ার জন্য বাংলাদেশ সরকার ভারতকে চিঠি পাঠাবে। সরকারের আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল এই তথ্য জানিয়েছেন।
১০ ঘণ্টা আগে
শেয়ার বাজার সংক্রান্ত মামলার আসামি ক্রিকেটার ও মাগুরা-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য সাকিব আল হাসানকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তলব করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। বৃহস্পতিবার দুদকের প্রধান কার্যালয় থেকে পাঠানো চিঠিতে তাকে আগামী ২৬ নভেম্বর হাজির হওয়ার জন্য বলা হয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগে
আগামী ৩ থেকে ৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে বলে জানিয়েছেন আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুল। বৃহস্পতিবার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি একথা বলেন।
১১ ঘণ্টা আগে