
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে রাজধানীর পৃথক থানায় দায়ের করা হত্যা মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রীর শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, সাবেক এমপি শাহজান খান ও সাদেক খানকে গ্রেপ্তার দেখিয়েছেন আদালত।
মঙ্গলবার (২৪ সেপ্টেম্বর) পুলিশের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. সাইফুজজামানের আদালত তাদের গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন মঞ্জুর করেন।
এর মধ্যে সালমান এফ রহমান ও আনিসুল হককে রাজধানীর শেরে বাংলা নগর থানা ও তেজগাঁও থানার পৃথক দুই মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। অপরদিকে শাহজাহান খান ও সাদেক খানকে তেজগাঁও থানার মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। এরপর আদালত তাদের জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
এ ছাড়া শাহাবুদ্দিন নামে একজনকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় শেরেবাংলা নগর থানার মামলায় সালমান এফ রহমান, আনিসুল হককে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। আর কবি নজরুল সরকারি কলেজের শিক্ষার্থী তাহিদুল ইসলামকে হত্যার ঘটনায় তেজগাঁও থানার মামলায় সালমান এফ রহমান, আনিসুল হক, শাহজাহান খান ও সাদেক খানকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
জানা যায়, গত ৪ আগস্ট কবি নজরুল সরকারি কলেজের শিক্ষার্থী তাহিদুল ইসলাম তেজগাঁও থানাধীন এলাকায় আন্দোলনে যান। এরপর গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান। এ ঘটনায় তার ভাই তারিকুল ইসলাম বাদী হয়ে শেখ হাসিনাসহ ৪৭ জনের নাম উল্লেখ করে মামলা করেন।
এ ছাড়া গত ৫ আগস্ট সন্ধ্যায় শাহাবুদ্দিন পরিবারের সদস্যদের জন্য খাবার কিনতে বাসা থেকে বের হন। তিনি শেরেবাংলা নগর থানার সামনে পশ্চিম আগারগাঁও চৌরাস্তায় এলে তিনি গুলিবিদ্ধ হন। পরে তাকে হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনায় শেরেবাংলা নগর থানায় তার বাবা আবুল কালাম বাদী হয়ে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে রাজধানীর পৃথক থানায় দায়ের করা হত্যা মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রীর শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, সাবেক এমপি শাহজান খান ও সাদেক খানকে গ্রেপ্তার দেখিয়েছেন আদালত।
মঙ্গলবার (২৪ সেপ্টেম্বর) পুলিশের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. সাইফুজজামানের আদালত তাদের গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন মঞ্জুর করেন।
এর মধ্যে সালমান এফ রহমান ও আনিসুল হককে রাজধানীর শেরে বাংলা নগর থানা ও তেজগাঁও থানার পৃথক দুই মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। অপরদিকে শাহজাহান খান ও সাদেক খানকে তেজগাঁও থানার মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। এরপর আদালত তাদের জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
এ ছাড়া শাহাবুদ্দিন নামে একজনকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় শেরেবাংলা নগর থানার মামলায় সালমান এফ রহমান, আনিসুল হককে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। আর কবি নজরুল সরকারি কলেজের শিক্ষার্থী তাহিদুল ইসলামকে হত্যার ঘটনায় তেজগাঁও থানার মামলায় সালমান এফ রহমান, আনিসুল হক, শাহজাহান খান ও সাদেক খানকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
জানা যায়, গত ৪ আগস্ট কবি নজরুল সরকারি কলেজের শিক্ষার্থী তাহিদুল ইসলাম তেজগাঁও থানাধীন এলাকায় আন্দোলনে যান। এরপর গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান। এ ঘটনায় তার ভাই তারিকুল ইসলাম বাদী হয়ে শেখ হাসিনাসহ ৪৭ জনের নাম উল্লেখ করে মামলা করেন।
এ ছাড়া গত ৫ আগস্ট সন্ধ্যায় শাহাবুদ্দিন পরিবারের সদস্যদের জন্য খাবার কিনতে বাসা থেকে বের হন। তিনি শেরেবাংলা নগর থানার সামনে পশ্চিম আগারগাঁও চৌরাস্তায় এলে তিনি গুলিবিদ্ধ হন। পরে তাকে হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনায় শেরেবাংলা নগর থানায় তার বাবা আবুল কালাম বাদী হয়ে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।

দেশে চলমান বিভিন্ন সহিংসতা ও নাশকতার প্রেক্ষাপটে এ সতর্কতার নির্দেশ দিলো বেবিচক। সংস্থার চিঠিতে বলা হয়, সব বিমানবন্দরে সিসিটিভি ক্যামেরার মাধ্যমে সার্বক্ষণিক নজরদারি নিশ্চিত করতে হবে। বিমানবন্দর এলাকায় সব ধরনের টহল বৃদ্ধি এবং মনিটরিং ব্যবস্থা আরও শক্তিশালী করা হয়েছে। সম্ভাব্য যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত
৭ ঘণ্টা আগে
এর আগে সোমবার দিনগত রাতে রাজধানীর যাত্রাবাড়ী, উত্তরা ও বসুন্ধরা এলাকায় রাইদা পরিবহনের দুটি ও রাজধানী পরিবহনের একটি বাসে আগুন দেয় দুর্বৃত্তরা। এর আগে সোমবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে রাজধানীর ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে শান্তা মারিয়াম বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি চলন্ত বাসে আগুন দেওয়া হয়। আগুন নিয়ন্ত্র
৭ ঘণ্টা আগে
এতে বলা হয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ৯১২ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। তাদের মধ্যে বরিশাল বিভাগে ১৩৮ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ১৫১ জন, ঢাকা বিভাগে (সিটি কর্পোরেশনের বাইরে) ১৩০ জন, ঢাকা উত্তর সিটিতে ১৯৪ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে ১৩১ জন, খুলনা বিভাগে ৭২ জন (সিটি কর্পোরেশনের বাইরে), রাজশাহী বিভাগে
৮ ঘণ্টা আগে
আইন উপদেষ্টা বলেন, রাজনৈতিক দলগুলো নিজেদের মধ্যে আলাপ-আলোচনা করে আমাদের একটা ঐক্যবদ্ধ নির্দেশনা দেবেন, এ ধরনের প্রত্যাশা আমরা করেছিলাম। কিন্তু প্রত্যাশা করেই আমরা বসে থাকিনি। আমরা নিজেদের মতো কাজ করেছি। সনদ বাস্তবায়নের ব্যাপারে কী পদক্ষেপ গ্রহণ করেছি, তা আগামী তিন-চার দিনের মধ্যে পরিষ্কারভাবে জানতে
৯ ঘণ্টা আগে