
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

রাজধানীর সিদ্ধেশ্বরীতে সগিরা মোর্শেদ হত্যা মামলায় ২ আসামির যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আসামিরা হলেন- আনাস মাহমুদ ওরফে রেজওয়ান ও মারুফ রেজা। কারাদণ্ডের পাশাপাশি তাদের ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড দিয়েছেন আদালত। অনাদায়ে তাদের আরও ৬ মাসের কারাভোগ করতে হবে বলে বিচারক রায়ে উল্লেখ করেন।
দণ্ডপ্রাপ্ত আনাস মাহমুদ নিহত সগিরা মোর্শেদের ভাশুর ডা. হাসান আলী চৌধুরীর শ্যালক। এছাড়া অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তিন আসামিকে বেকসুর খালাস দিয়েছেন আদালত।
খালাসপ্রাপ্তরা হলেন- নিহতের ভাশুর ডা. হাসান আলী চৌধুরী, তার স্ত্রী সায়েদাতুল মাহমুদা ওরফে শাহীন ও মন্টু মন্ডল। বুধবার (১৩ মার্চ) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৩ এর বিচারক মোহাম্মদ আলী হোসাইনের আদালত এ রায় ঘোষণা করেন।
এর আগে গত ২৫ জানুয়ারি একই আদালত রাষ্ট্র ও আসামিপক্ষের যুক্তি উপস্থাপন শেষে এ মামলায় রায়ের জন্য দিন ধার্য করেন। রায় প্রস্তুত না হওয়ায় আদালত দুই দফায় রায় ঘোষণা পিছিয়ে দেন। বাদীপক্ষের আইনজীবী ফারুক আহমেদ এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
মামলার আসামিরা হলেন- নিহতের ভাশুর ডা. হাসান আলী চৌধুরী ও তার স্ত্রী সায়েদাতুল মাহমুদা ওরফে শাহীন, শ্যালক আনাস মাহমুদ ওরফে রেজওয়ান, মারুফ রেজা ও মন্টু মন্ডল।
২০২০ সালের ১৬ জানুয়ারি মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) পুলিশ পরিদর্শক রফিকুল ইসলাম আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
তদন্ত কর্মকর্তা অভিযোগপত্রে উল্লেখ করেন, সগিরা মোর্শেদের পরিবারের সঙ্গে আসামি শাহীনের বিভেদ তৈরি হয়েছিল। এছাড়া সগিরাকে অনেক অপছন্দ করতেন এবং শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে সগিরা-শাহীনেরও মধ্যে দ্বন্দ্ব ছিল। সম্বোধন করা নিয়েও পারিবারিক দ্বন্দ্ব ছিল।
সগিরার কাজের মেয়েকে মারধর করে আসামি ডা. হাসান আলী চৌধুরী। এ নিয়ে পারিবারিক বৈঠকে শাহীন সগিরাকে দেখে নেওয়ার হুমকি দেয়। আসামিরা নিজেদের বাসায় বসে সগিরাকে হত্যার পরিকল্পনা করেন। পরিকল্পনা অনুযায়ী ডা. হাসান আলী তার চেম্বারে অপর আসামি মারুফ রেজার সঙ্গে ২৫ হাজার টাকায় হত্যার চুক্তি করে।
১৯৮৯ সালের ২৫ জুলাই মারুফ রেজা ও আনাস মাহমুদ সগিরাকে গুলি করে হত্যা করে। ওই ঘটনায় সগিরার স্বামী বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন।

রাজধানীর সিদ্ধেশ্বরীতে সগিরা মোর্শেদ হত্যা মামলায় ২ আসামির যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আসামিরা হলেন- আনাস মাহমুদ ওরফে রেজওয়ান ও মারুফ রেজা। কারাদণ্ডের পাশাপাশি তাদের ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড দিয়েছেন আদালত। অনাদায়ে তাদের আরও ৬ মাসের কারাভোগ করতে হবে বলে বিচারক রায়ে উল্লেখ করেন।
দণ্ডপ্রাপ্ত আনাস মাহমুদ নিহত সগিরা মোর্শেদের ভাশুর ডা. হাসান আলী চৌধুরীর শ্যালক। এছাড়া অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তিন আসামিকে বেকসুর খালাস দিয়েছেন আদালত।
খালাসপ্রাপ্তরা হলেন- নিহতের ভাশুর ডা. হাসান আলী চৌধুরী, তার স্ত্রী সায়েদাতুল মাহমুদা ওরফে শাহীন ও মন্টু মন্ডল। বুধবার (১৩ মার্চ) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৩ এর বিচারক মোহাম্মদ আলী হোসাইনের আদালত এ রায় ঘোষণা করেন।
এর আগে গত ২৫ জানুয়ারি একই আদালত রাষ্ট্র ও আসামিপক্ষের যুক্তি উপস্থাপন শেষে এ মামলায় রায়ের জন্য দিন ধার্য করেন। রায় প্রস্তুত না হওয়ায় আদালত দুই দফায় রায় ঘোষণা পিছিয়ে দেন। বাদীপক্ষের আইনজীবী ফারুক আহমেদ এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
মামলার আসামিরা হলেন- নিহতের ভাশুর ডা. হাসান আলী চৌধুরী ও তার স্ত্রী সায়েদাতুল মাহমুদা ওরফে শাহীন, শ্যালক আনাস মাহমুদ ওরফে রেজওয়ান, মারুফ রেজা ও মন্টু মন্ডল।
২০২০ সালের ১৬ জানুয়ারি মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) পুলিশ পরিদর্শক রফিকুল ইসলাম আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
তদন্ত কর্মকর্তা অভিযোগপত্রে উল্লেখ করেন, সগিরা মোর্শেদের পরিবারের সঙ্গে আসামি শাহীনের বিভেদ তৈরি হয়েছিল। এছাড়া সগিরাকে অনেক অপছন্দ করতেন এবং শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে সগিরা-শাহীনেরও মধ্যে দ্বন্দ্ব ছিল। সম্বোধন করা নিয়েও পারিবারিক দ্বন্দ্ব ছিল।
সগিরার কাজের মেয়েকে মারধর করে আসামি ডা. হাসান আলী চৌধুরী। এ নিয়ে পারিবারিক বৈঠকে শাহীন সগিরাকে দেখে নেওয়ার হুমকি দেয়। আসামিরা নিজেদের বাসায় বসে সগিরাকে হত্যার পরিকল্পনা করেন। পরিকল্পনা অনুযায়ী ডা. হাসান আলী তার চেম্বারে অপর আসামি মারুফ রেজার সঙ্গে ২৫ হাজার টাকায় হত্যার চুক্তি করে।
১৯৮৯ সালের ২৫ জুলাই মারুফ রেজা ও আনাস মাহমুদ সগিরাকে গুলি করে হত্যা করে। ওই ঘটনায় সগিরার স্বামী বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন।

চব্বিশের জুলাই-আগস্টে ছাত্র জনতার গণঅভ্যুত্থানে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল ও রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনের মামলার রায়ের তারিখ জানা যাবে আজ।
২ ঘণ্টা আগে
প্যাডেল স্টিমারটি চালু হলে তা দেশে ও বিদেশের বহু পর্যটকের আকর্ষণের কেন্দ্রে পরিণত হবে বলে আশা প্রকাশ করেন বিআইডব্লিউটিসির কর্মকর্তারা। বিদেশি পর্যটকদের জন্য এতে বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী খাবার, বাংলা গানের পরিবেশনা-সহ নানান আকর্ষণ থাকবে।
৩ ঘণ্টা আগে
বুধবার (১২ নভেম্বর) রাত সাড়ে ৯টার দিকে এ ঘটনা ঘটেছে। আগুন লাগার পর স্থানীয়দের সহায়তায় রেলওয়ের নিরাপত্তা কর্মীরা তাৎক্ষণিকভাবে আগুন নিভিয়ে ফেলেন। এ ঘটনায় হতাহতের কোনো খবর পাওয়া যায়নি।
১১ ঘণ্টা আগে
এ ঘটনা যখন ঘটে তখন টিএসসিতে জুলাইয়ের প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শনী চলছিল। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, এ সময় সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের পাশ প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শনীস্থল লক্ষ্য করে ককটেল ছোড়া হয়। এ সময় দুটি বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যায়।
১১ ঘণ্টা আগে