
মুন্সিগঞ্জ প্রতিনিধি

মুন্সীগঞ্জের লৌহজংয়ে অটোচালক হত্যা মামলায় আপন দুই ভাইসহ চারজনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। বুধবার দুপুরে জেলা দায়রা জজ ২য় আদালতের বিচারক খালেদা ইয়াসমিন উর্মি এ রায় দেন।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- রুবেল (২৯), আকরাম মোল্লা (২১), হাসান (২২) ও রাজেন (২৪)। তাঁদের মধ্যে রুবেল ও রাজন আপন ভাই। এ ছাড়া আসামি আকরাম হাইকোর্ট থেকে জামিন নিয়ে পলাতক রয়েছেন। মামলায় সবুজ শেখ নামে একজনকে তিন মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
রাষ্ট্রপক্ষের অতিরিক্ত পিপি মো. সিরাজুল ইসলাম পল্টু এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০২০ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর দণ্ডপ্রাপ্তরা যাত্রীবেশে লৌহজং উপজেলায় অটোচালক মো. আশরাফুল ইসলামের (৩০) অটোরিকশায় উঠে। এরপর তাঁকে উপজেলার কারপাশা গ্রামে নিয়ে যায়। সেখানে আশরাফুলের গলা কেটে রাস্তার পাশে ফেলে রেখে অটোরিকশা নিয়ে পালিয়ে যায়। পরে স্থানীয়রা তাঁকে উদ্ধার করে প্রথমে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়, পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিলে রাত ৯টার দিকে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
আসামিরা আশরাফুলের গলা কাটার পর তাঁকে মৃত ভেবে ফেলে রেখে যাওয়া। এ সময় আশরাফুল মাটিতে দুইজনের নাম লিখে যান। পুলিশ ওই নামের সূত্র ধরে হত্যায় সরাসরি জড়িত রুবেল, আকরাম মোল্লা, হাসান ও রাজেনকে গ্রেপ্তার করে। এ ছাড়া ছিনতাই হওয়া অটোরিকশাটি কেনা-বেচায় জড়িত থাকায় আমির বেপারী (৪০), ইমরান ওরফে তোফায়েল (৪০), সবুজ শেখ (৩০) ও কাজল শেখকে (৩১) গ্রেপ্তার করে। পরে অটোরিকশাটি উদ্ধার করা হয়।
রাষ্ট্রপক্ষের অতিরিক্ত পিপি এ রায়ে সন্তোষ করে বলেন, মাত্র ১০ মাসের মধ্যে দ্রুততার সঙ্গে মামলাটি শেষ করে আজ চার আসামিকে ফাঁসির আদেশ দেন বিচারক। এতে আমরা সন্তুষ্ট। এভাবে যদি সকল মামলা দ্রুত শেষ করা যায়, তবে অদালতের প্রতি ভুক্তভোগীর আস্থা আরো বাড়বে।

মুন্সীগঞ্জের লৌহজংয়ে অটোচালক হত্যা মামলায় আপন দুই ভাইসহ চারজনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। বুধবার দুপুরে জেলা দায়রা জজ ২য় আদালতের বিচারক খালেদা ইয়াসমিন উর্মি এ রায় দেন।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- রুবেল (২৯), আকরাম মোল্লা (২১), হাসান (২২) ও রাজেন (২৪)। তাঁদের মধ্যে রুবেল ও রাজন আপন ভাই। এ ছাড়া আসামি আকরাম হাইকোর্ট থেকে জামিন নিয়ে পলাতক রয়েছেন। মামলায় সবুজ শেখ নামে একজনকে তিন মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
রাষ্ট্রপক্ষের অতিরিক্ত পিপি মো. সিরাজুল ইসলাম পল্টু এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০২০ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর দণ্ডপ্রাপ্তরা যাত্রীবেশে লৌহজং উপজেলায় অটোচালক মো. আশরাফুল ইসলামের (৩০) অটোরিকশায় উঠে। এরপর তাঁকে উপজেলার কারপাশা গ্রামে নিয়ে যায়। সেখানে আশরাফুলের গলা কেটে রাস্তার পাশে ফেলে রেখে অটোরিকশা নিয়ে পালিয়ে যায়। পরে স্থানীয়রা তাঁকে উদ্ধার করে প্রথমে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়, পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিলে রাত ৯টার দিকে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
আসামিরা আশরাফুলের গলা কাটার পর তাঁকে মৃত ভেবে ফেলে রেখে যাওয়া। এ সময় আশরাফুল মাটিতে দুইজনের নাম লিখে যান। পুলিশ ওই নামের সূত্র ধরে হত্যায় সরাসরি জড়িত রুবেল, আকরাম মোল্লা, হাসান ও রাজেনকে গ্রেপ্তার করে। এ ছাড়া ছিনতাই হওয়া অটোরিকশাটি কেনা-বেচায় জড়িত থাকায় আমির বেপারী (৪০), ইমরান ওরফে তোফায়েল (৪০), সবুজ শেখ (৩০) ও কাজল শেখকে (৩১) গ্রেপ্তার করে। পরে অটোরিকশাটি উদ্ধার করা হয়।
রাষ্ট্রপক্ষের অতিরিক্ত পিপি এ রায়ে সন্তোষ করে বলেন, মাত্র ১০ মাসের মধ্যে দ্রুততার সঙ্গে মামলাটি শেষ করে আজ চার আসামিকে ফাঁসির আদেশ দেন বিচারক। এতে আমরা সন্তুষ্ট। এভাবে যদি সকল মামলা দ্রুত শেষ করা যায়, তবে অদালতের প্রতি ভুক্তভোগীর আস্থা আরো বাড়বে।

প্রশ্নটি হবে এ রকম— ‘আপনি কি জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ, ২০২৫ এবং জুলাই জাতীয় সনদে লিপিবদ্ধ সংবিধান সংস্কার সম্পর্কিত নিম্নলিখিত প্রস্তাবগুলোর প্রতি আপনার সম্মতি জ্ঞাপন করছেন?’
১ ঘণ্টা আগে
আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিন জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫ বাস্তবায়নের গণভোট নেওয়া হবে।
২ ঘণ্টা আগে
‘জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫’ বাস্তবায়নের আদেশে সই করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। এ আদেশের ভিত্তিতেই জুলাই সনদ বাস্তবায়নের গণভোট হবে। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন যেসব সংস্কার প্রস্তাব জুলাই সনদে অন্তর্ভুক্ত করেছে, সেগুলোর বিষয়ে জনগণের রায় নেওয়া হবে গণভোটে।
২ ঘণ্টা আগে
সোহেল তাজ লেখেন, ‘অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করলে আর সত্যি কথা বললে যদি গালি খেতে হয় তাহলে কি আর করা।’
২ ঘণ্টা আগে