
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান আলেশা মার্টের চেয়ারম্যান মঞ্জুর আলম শিকদার ও তার স্ত্রী সাবিয়া চৌধুরীকে ছয় মাসের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। পাশাপাশি তাদের চেকের সমপরিমাণ তিন লাখ ৪৬ হাজার ৫০০ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার ঢাকার দ্বিতীয় যুগ্ম মহানগর দায়রা জজ তসরুজ্জামান এ রায় দেন।
রায় ঘোষণার সময় মঞ্জুর আলম শিকদারকে কারাগার থেকে আদালতে আনা হয়। তবে তার স্ত্রী এ সময় পলাতক ছিলেন।
গত ১৩ জানুয়ারি রাতে রাজধানীর বনানী এলাকা থেকে মঞ্জুর আলমকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরদিন ৯টি মামলায় তাকে কারাগারে পাঠান আদালত। এরপর ১৫ জানুয়ারি তিনি এসব মামলায় জামিন পান।
গ্রেপ্তারের পর মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গুলশান বিভাগের উপ-কমিশনার রিফাত রহমান শামীম সাংবাদিকদের বলেছিলেন, মঞ্জুর আলমের বিরুদ্ধে মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনেও মামলা আছে। এই মামলার বাদী পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। তার বিরুদ্ধে শতাধিক মামলার ওয়ারেন্ট রয়েছে।
সিআইডির দেওয়া তথ্য মতে, ২০২০ সালের ২৬ জুলাই আলেশা মার্ট যৌথ মূলধন কোম্পানি ও ফার্মগুলোর পরিদপ্তর থেকে নিবন্ধন পায়। প্রতিষ্ঠানটি ২০২০ সালের ১০ নভেম্বর ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন থেকে ট্রেড লাইসেন্স নেয়। আনুষ্ঠানিকভাবে আলেশা মার্টের যাত্রা শুরু হয় ২০২১ সালের ৭ জানুয়ারি।
‘আছি তো আমরা আছি তো’ স্লোগান নিয়ে বাজারে আসে প্রতিষ্ঠানটি। যাত্রা শুরুর পর কম দামে মোটরসাইকেলসহ বিভিন্ন ইলেকট্রনিক পণ্য সরবরাহের জন্য গ্রাহকদের কাছ থেকে অগ্রিম টাকা নেয় প্রতিষ্ঠানটি। তবে বহু গ্রাহককে পণ্য না দিয়ে কিংবা টাকা ফেরত না দিয়ে ই-কমার্স ব্যবসার আড়ালে প্রতারণার মাধ্যমে তারা টাকা পাচার (মানি লন্ডারিং) করেছে বলে দাবি সিআইডির।
আলেশা মার্টের প্রতারণার বিষয়ে সিআইডি জানায়, আলেশা মার্টের চারটি বেসরকারি ব্যাংক হিসাব থেকে ৪২১ কোটি টাকা সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া আলেশা মার্টের চেয়ারম্যান মঞ্জুর ও তার স্বার্থসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের নামে ৩১ কোটি টাকার স্থাবর সম্পদ কেনা হয়েছে। ২০২১ সালের ৩১ জানুয়ারি থেকে ২৫ আগস্টের মধ্যে এই সম্পদ কেনা হয়।

ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান আলেশা মার্টের চেয়ারম্যান মঞ্জুর আলম শিকদার ও তার স্ত্রী সাবিয়া চৌধুরীকে ছয় মাসের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। পাশাপাশি তাদের চেকের সমপরিমাণ তিন লাখ ৪৬ হাজার ৫০০ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার ঢাকার দ্বিতীয় যুগ্ম মহানগর দায়রা জজ তসরুজ্জামান এ রায় দেন।
রায় ঘোষণার সময় মঞ্জুর আলম শিকদারকে কারাগার থেকে আদালতে আনা হয়। তবে তার স্ত্রী এ সময় পলাতক ছিলেন।
গত ১৩ জানুয়ারি রাতে রাজধানীর বনানী এলাকা থেকে মঞ্জুর আলমকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরদিন ৯টি মামলায় তাকে কারাগারে পাঠান আদালত। এরপর ১৫ জানুয়ারি তিনি এসব মামলায় জামিন পান।
গ্রেপ্তারের পর মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গুলশান বিভাগের উপ-কমিশনার রিফাত রহমান শামীম সাংবাদিকদের বলেছিলেন, মঞ্জুর আলমের বিরুদ্ধে মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনেও মামলা আছে। এই মামলার বাদী পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। তার বিরুদ্ধে শতাধিক মামলার ওয়ারেন্ট রয়েছে।
সিআইডির দেওয়া তথ্য মতে, ২০২০ সালের ২৬ জুলাই আলেশা মার্ট যৌথ মূলধন কোম্পানি ও ফার্মগুলোর পরিদপ্তর থেকে নিবন্ধন পায়। প্রতিষ্ঠানটি ২০২০ সালের ১০ নভেম্বর ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন থেকে ট্রেড লাইসেন্স নেয়। আনুষ্ঠানিকভাবে আলেশা মার্টের যাত্রা শুরু হয় ২০২১ সালের ৭ জানুয়ারি।
‘আছি তো আমরা আছি তো’ স্লোগান নিয়ে বাজারে আসে প্রতিষ্ঠানটি। যাত্রা শুরুর পর কম দামে মোটরসাইকেলসহ বিভিন্ন ইলেকট্রনিক পণ্য সরবরাহের জন্য গ্রাহকদের কাছ থেকে অগ্রিম টাকা নেয় প্রতিষ্ঠানটি। তবে বহু গ্রাহককে পণ্য না দিয়ে কিংবা টাকা ফেরত না দিয়ে ই-কমার্স ব্যবসার আড়ালে প্রতারণার মাধ্যমে তারা টাকা পাচার (মানি লন্ডারিং) করেছে বলে দাবি সিআইডির।
আলেশা মার্টের প্রতারণার বিষয়ে সিআইডি জানায়, আলেশা মার্টের চারটি বেসরকারি ব্যাংক হিসাব থেকে ৪২১ কোটি টাকা সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া আলেশা মার্টের চেয়ারম্যান মঞ্জুর ও তার স্বার্থসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের নামে ৩১ কোটি টাকার স্থাবর সম্পদ কেনা হয়েছে। ২০২১ সালের ৩১ জানুয়ারি থেকে ২৫ আগস্টের মধ্যে এই সম্পদ কেনা হয়।

বাপ্পীকে মীরহাজীরবাগের আবু হাজী মসজিদ গলির একটি বাসার নিচতলার ‘ক্লাব ঘরে’ আটকে রেখে রাতভর নির্যাতন করা হয়। বুধবার ভোরের দিকে তাকে আবার বাসায় নিয়ে আসা হয়েছিল, যেন সে চুরির মালামাল বের করে দেয়। বাসায় কিছু না পেয়ে আবার নিয়ে যায়। সারা দিন নির্যাতন করে সন্ধ্যার দিকে তাকে বাসার সামনের একটি সড়কে ফেলে দিয়ে
১ ঘণ্টা আগে
সিইসি বলেন, এখন ঢাকা শহরে পোস্টারে ছেয়ে গেছে। অলরেডি পোস্টার লাগিয়ে ফেলেছে। অথচ আমরা পোস্টার নিষিদ্ধ করেছি। আমরা গণমাধ্যমে জানিয়ে দিয়েছি এগুলো সরাতে হবে। এ ধরনের পোস্টার অ্যালাউ করবো না। আগেভাগে জানিয়ে দিচ্ছি-যারা পোস্টার লাগিয়েছেন দয়া করে নিজেরা সরিয়ে ফেলেন। এটা হবে ভদ্র আচরণ। আর যেন কেউ পোস্টার লা
১ ঘণ্টা আগে
অসাংবিধানিকভাবে রাষ্ট্রক্ষমতা দখলকে রাষ্ট্রদ্রোহ অপরাধ বিবেচনায় নিয়ে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে রাষ্ট্রদ্রোহের অপরাধে দোষী করে সর্বোচ্চ শাস্তির বিধানও যুক্ত করা হয়। আগে মেয়াদ শেষ হওয়ার পরবর্তী ৯০ দিনে নির্বাচন করার বিধান থাকলেও ওই সংশোধনীতে পূর্ববর্তী ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচন করার বিষয়টি সংযোজন করা হয়।
২ ঘণ্টা আগে
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় এবং বাংলাদেশ টেলিভিশনের যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত এই ঐতিহ্যবাহী প্রতিযোগিতায় সারা দেশের হাজারো শিশু অংশ নেয়। নাচ, গান, আবৃত্তি, কৌতুক, গল্প বলা, অভিনয়সহ মোট ১২টি বিভাগে প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়।
২ ঘণ্টা আগে