টাঙ্গাইল প্রতিনিধি
টাঙ্গাইলে মির্জাপুরে র্যাব পরিচয়ে চাঁদা নিতে এসে হানিফ খান (৪৫) নামে অবসরপ্রাপ্ত এক আনসার সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে থানা পুলিশ। সোমবার (১৭ মার্চ) দুপুরে গ্রেপ্তার ব্যক্তিকে টাঙ্গাইল আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
গত রোববার রাতে উপজেলার তরফপুর ইউনিয়নের চকবাজার এলাকায় থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। হানিফ খান টাঙ্গাইলের বাসাইল উপজেলার হাবলা উত্তরপাড়া গ্রামের বক্তার খানের ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, অবসরপ্রাপ্ত আনসার সদস্য হানিফ খান মির্জাপুর উপজেলার তরফপুর চকবাজার এলাকায় একটি গুম ও হত্যা মামলার তদন্তের নাম করে রোববার বিকেলে সেখানে যান।
একপর্যায়ে তিনি কৌশলে মামলার আসামির কাছে চাঁদা দাবি করেন। এ সময় তিনি দুই লাখ টাকায় হত্যা মামলা নিষ্পত্তি করে দেওয়ার প্রতিশ্রুত দেন। তার কথাবার্তা এবং আচরণে সন্দেহ হলে স্থানীয়রা তার পরিচয় জানতে চান। প্রথমে তিনি টাঙ্গাইল র্যাব-১৪ এর সদস্য বলে জানান। পরে তিনি অবসরপ্রাপ্ত আনসার সদস্য বলে স্বীকার করেন। এ সময় তার সঙ্গে থাকা আনসার সদস্যের পরিচয়পত্র দেখে তার পরিচয় শনাক্ত করা হয়। এরপর তার কথাবার্তা ও আচরণ সন্দেহজনক হওয়ায় জনতা তাকে আটক করে রাখে।
এই খবর এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে আরো লোকজন ছুটে আসে। এ সময় একেক করে তার আরো অপকর্ম প্রকাশ পায়। সে ইতিপূর্বে ওই এলাকায় নিজেকে র্যাব সদস্য, পিবিআই, সেনা সদস্য পরিচয় দিয়েছে। পুলিশের চাকরি দেওয়া, পাওনা টাকা তুলে দেওয়াসহ বিভিন্ন কাজের কথা বলে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে বলে ভুক্তভোগীরা নিশ্চিত করেন। খবর পেয়ে পুলিশ রাতে ঘটনাস্থল থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে।
এ বিষয়ে তরফপুর ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান সাঈদ আনোয়ার বলেন, কয়েকদিন পূর্বে অবসরপ্রাপ্ত ওই আনসার সদস্য র্যাব পরিচয় দিয়ে মোবাইল ফোনে স্থানীয় কয়েকজনের কাছে টাকা দাবি করেন। রোববার টাকা দেওয়ার কথা বলে কৌশলে তাকে এলাকায় আনা হয়। পরে তাকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করা হয়েছে।
এই ঘটনায় টাকিয়া কদমা গ্রামের ভুক্তভোগী আমিনুর সিকদার হানিফ খানসহ দুইজনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাত আরো ২ থেকে ৩ জনকে আসামি করে মির্জাপুর থানায় মামলা করেন। সোমবার গ্রেপ্তার হানিফকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
এ ব্যাপারে মির্জাপুর থানার ওসি মোশারফ হোসেন বলেন, সোমবার তাকে টাঙ্গাইল আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
টাঙ্গাইলে মির্জাপুরে র্যাব পরিচয়ে চাঁদা নিতে এসে হানিফ খান (৪৫) নামে অবসরপ্রাপ্ত এক আনসার সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে থানা পুলিশ। সোমবার (১৭ মার্চ) দুপুরে গ্রেপ্তার ব্যক্তিকে টাঙ্গাইল আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
গত রোববার রাতে উপজেলার তরফপুর ইউনিয়নের চকবাজার এলাকায় থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। হানিফ খান টাঙ্গাইলের বাসাইল উপজেলার হাবলা উত্তরপাড়া গ্রামের বক্তার খানের ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, অবসরপ্রাপ্ত আনসার সদস্য হানিফ খান মির্জাপুর উপজেলার তরফপুর চকবাজার এলাকায় একটি গুম ও হত্যা মামলার তদন্তের নাম করে রোববার বিকেলে সেখানে যান।
একপর্যায়ে তিনি কৌশলে মামলার আসামির কাছে চাঁদা দাবি করেন। এ সময় তিনি দুই লাখ টাকায় হত্যা মামলা নিষ্পত্তি করে দেওয়ার প্রতিশ্রুত দেন। তার কথাবার্তা এবং আচরণে সন্দেহ হলে স্থানীয়রা তার পরিচয় জানতে চান। প্রথমে তিনি টাঙ্গাইল র্যাব-১৪ এর সদস্য বলে জানান। পরে তিনি অবসরপ্রাপ্ত আনসার সদস্য বলে স্বীকার করেন। এ সময় তার সঙ্গে থাকা আনসার সদস্যের পরিচয়পত্র দেখে তার পরিচয় শনাক্ত করা হয়। এরপর তার কথাবার্তা ও আচরণ সন্দেহজনক হওয়ায় জনতা তাকে আটক করে রাখে।
এই খবর এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে আরো লোকজন ছুটে আসে। এ সময় একেক করে তার আরো অপকর্ম প্রকাশ পায়। সে ইতিপূর্বে ওই এলাকায় নিজেকে র্যাব সদস্য, পিবিআই, সেনা সদস্য পরিচয় দিয়েছে। পুলিশের চাকরি দেওয়া, পাওনা টাকা তুলে দেওয়াসহ বিভিন্ন কাজের কথা বলে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে বলে ভুক্তভোগীরা নিশ্চিত করেন। খবর পেয়ে পুলিশ রাতে ঘটনাস্থল থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে।
এ বিষয়ে তরফপুর ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান সাঈদ আনোয়ার বলেন, কয়েকদিন পূর্বে অবসরপ্রাপ্ত ওই আনসার সদস্য র্যাব পরিচয় দিয়ে মোবাইল ফোনে স্থানীয় কয়েকজনের কাছে টাকা দাবি করেন। রোববার টাকা দেওয়ার কথা বলে কৌশলে তাকে এলাকায় আনা হয়। পরে তাকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করা হয়েছে।
এই ঘটনায় টাকিয়া কদমা গ্রামের ভুক্তভোগী আমিনুর সিকদার হানিফ খানসহ দুইজনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাত আরো ২ থেকে ৩ জনকে আসামি করে মির্জাপুর থানায় মামলা করেন। সোমবার গ্রেপ্তার হানিফকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
এ ব্যাপারে মির্জাপুর থানার ওসি মোশারফ হোসেন বলেন, সোমবার তাকে টাঙ্গাইল আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
বরখাস্তরা হলেন— সহকারী পরিচালক বিলাল হোসাইন, উপপরিচালক রাশেদ আহাম্মেদ সাদী ও সহকারী হিসাবরক্ষক মো. নজরুল ইসলাম।
২ ঘণ্টা আগে