প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
রাজধানীর মোহাম্মাদপুর ও ধানমন্ডি এলাকা থেকে চাঁদাবাজি ও বিভিন্ন সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার দায়ে পাঁচটি কিশোর গ্যাং গ্রুপের ২৫ জনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। এ সময় তাদের কাছ থেকে চাপাতি, ছুরি, চাকু, চাইনিজ কুড়াল, এন্টি কাটার ও বিভিন্ন দেশীয় ধারালো অস্ত্র জব্দ করা হয়।
গ্রেপ্তাররা হলেন- আক্তার গ্রুপের মূলহোতা আক্তার (২৪) ও তার সহযোগী শাকিল (১৯), রাসেল (২০), ফয়সাল (১৯), আশিক (২৩), মাসুম গ্যাংয়ের প্রধান মাসুম (২৫) ও তার সহযোগী শাওন (২৩), পিনিক গ্রুপের লিডার হাসান (২৯) ও তার সহযোগী মেহেদী হাসান রবিন (২৫), আনোয়ার হোসেন (২২), ইমন আরকত (২১), বাপ্পী গ্রুপের লিডার বাপ্পি (২৭) ও তার সহযোগী আব্দুল জলিল (২৭), আশরাফুল (২২) এবং লিমন গ্রুপের মূলহোতা লিমন (২২) ও তার সহযোগী ফয়সাল প্রকাশ আলিম (২৫), রাকিব প্রকাশ আকরান (১৯), সুমন (২৩), ফিরোজ (৩২), সুজন মৃধা (৩২), মমিন ইসলাম (২০), নয়ন (১৯), জুয়েল (২৩), সুমন মিয়া (২১), রাবেল মিয়া (২২)।
শনিবার (২৩ মার্চ) রাতে র্যাব-২ এর একাধিক দল রাজধানীর মোহাম্মদপুর ও ধানমন্ডি এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে তাদের গ্রেপ্তার করে।
র্যাব-২ এর সিনিয়র এএসপি শিহাব করিম জানান, গ্রেপ্তাররা মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ, আদাবর, ঢাকা উদ্যান ও ধানমন্ডি এলাকায় চাঁদাবাজি ও অন্যান্য সন্ত্রাসী কার্যক্রমে জড়িত। তারা পথচারীদের আকস্মিকভাবে ঘিরে ধরে ধারালো অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে জোরপূর্বক অর্থ ও মূল্যবান সামগ্রী ছিনতাই করে আসছিলেন।
তারা বিভিন্ন সময় চাঁদাবাজিসহ আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে ঢাকা উদ্যান, বেড়িবাঁধ, আদাবর, মোহাম্মদপুরসহ এর আশপাশের এলাকায় মারামারিসহ বিভিন্ন ধরনের সন্ত্রাসী কার্যক্রম পরিচালনা করতেন। এছাড়াও তারা মাদক সেবনসহ মাদক কারবারের সঙ্গেও জড়িত ছিলেন।
র্যাবের এই কর্মকর্তা বলেন, গ্রেপ্তাররা গাড়ির ড্রাইভার, হেলপার, দোকানের কর্মচারী, নির্মাণ শ্রমিক, পুরাতন মালামাল ক্রেতা, সবজি বিক্রেতা বিভিন্ন পেশার আড়ালে ছিনতাই ও চাঁদাবাজি করতেন। তাদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় মাদক, ছিনতাই ও মারামারি সংক্রান্ত মামলা রয়েছে।
তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য বিভিন্ন থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে বলেও জানান এএসপি শিহাব।
রাজধানীর মোহাম্মাদপুর ও ধানমন্ডি এলাকা থেকে চাঁদাবাজি ও বিভিন্ন সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার দায়ে পাঁচটি কিশোর গ্যাং গ্রুপের ২৫ জনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। এ সময় তাদের কাছ থেকে চাপাতি, ছুরি, চাকু, চাইনিজ কুড়াল, এন্টি কাটার ও বিভিন্ন দেশীয় ধারালো অস্ত্র জব্দ করা হয়।
গ্রেপ্তাররা হলেন- আক্তার গ্রুপের মূলহোতা আক্তার (২৪) ও তার সহযোগী শাকিল (১৯), রাসেল (২০), ফয়সাল (১৯), আশিক (২৩), মাসুম গ্যাংয়ের প্রধান মাসুম (২৫) ও তার সহযোগী শাওন (২৩), পিনিক গ্রুপের লিডার হাসান (২৯) ও তার সহযোগী মেহেদী হাসান রবিন (২৫), আনোয়ার হোসেন (২২), ইমন আরকত (২১), বাপ্পী গ্রুপের লিডার বাপ্পি (২৭) ও তার সহযোগী আব্দুল জলিল (২৭), আশরাফুল (২২) এবং লিমন গ্রুপের মূলহোতা লিমন (২২) ও তার সহযোগী ফয়সাল প্রকাশ আলিম (২৫), রাকিব প্রকাশ আকরান (১৯), সুমন (২৩), ফিরোজ (৩২), সুজন মৃধা (৩২), মমিন ইসলাম (২০), নয়ন (১৯), জুয়েল (২৩), সুমন মিয়া (২১), রাবেল মিয়া (২২)।
শনিবার (২৩ মার্চ) রাতে র্যাব-২ এর একাধিক দল রাজধানীর মোহাম্মদপুর ও ধানমন্ডি এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে তাদের গ্রেপ্তার করে।
র্যাব-২ এর সিনিয়র এএসপি শিহাব করিম জানান, গ্রেপ্তাররা মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ, আদাবর, ঢাকা উদ্যান ও ধানমন্ডি এলাকায় চাঁদাবাজি ও অন্যান্য সন্ত্রাসী কার্যক্রমে জড়িত। তারা পথচারীদের আকস্মিকভাবে ঘিরে ধরে ধারালো অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে জোরপূর্বক অর্থ ও মূল্যবান সামগ্রী ছিনতাই করে আসছিলেন।
তারা বিভিন্ন সময় চাঁদাবাজিসহ আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে ঢাকা উদ্যান, বেড়িবাঁধ, আদাবর, মোহাম্মদপুরসহ এর আশপাশের এলাকায় মারামারিসহ বিভিন্ন ধরনের সন্ত্রাসী কার্যক্রম পরিচালনা করতেন। এছাড়াও তারা মাদক সেবনসহ মাদক কারবারের সঙ্গেও জড়িত ছিলেন।
র্যাবের এই কর্মকর্তা বলেন, গ্রেপ্তাররা গাড়ির ড্রাইভার, হেলপার, দোকানের কর্মচারী, নির্মাণ শ্রমিক, পুরাতন মালামাল ক্রেতা, সবজি বিক্রেতা বিভিন্ন পেশার আড়ালে ছিনতাই ও চাঁদাবাজি করতেন। তাদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় মাদক, ছিনতাই ও মারামারি সংক্রান্ত মামলা রয়েছে।
তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য বিভিন্ন থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে বলেও জানান এএসপি শিহাব।
ঢাবির সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত বছর এ তালিকায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্থান পেয়েছিলেন ১০ জন। চলতি বছরে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩৫-এ। গবেষকদের প্রকাশিত গবেষণাপত্র, সাইটেশন, এইচ-ইনডেক্স, কনসিস্টেন্সি ও সহলেখকদের প্রভাবের ওপর ভিত্তি করে এ তালিকা তৈরি করা হয়েছে। এ স্বীকৃতি বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক গবেষণ
১১ ঘণ্টা আগেঢাবি শিক্ষার্থীরা বলছেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি প্রক্রিয়া শতভাগ মেধাভিত্তিক হতে হবে। শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও তাদের স্বজনদের জন্য চালু করা সব ধরনের পোষ্য কোটা বাতিল করতে হবে। এ ব্যাপারে আবারও কোনো আইওয়াশ করা সিদ্ধান্ত নেওয়া হলে শিক্ষার্থীরা কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দেন।
১১ ঘণ্টা আগেফরিদপুর-৪ সংসদীয় আসন থেকে ভাঙ্গা উপজেলাকে আলাদা করে কেন নতুন আসন গঠন করা হবে না— তা জানতে নির্বাচন কমিশনকে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। বর্তমানে ফরিদপুর-৪ আসনের আওতাধীন রয়েছে ভাঙ্গা, চরভদ্রাসন ও সদরপুর উপজেলা।
১৫ ঘণ্টা আগেতবে নিবন্ধন পেতে যাওয়া রাজনৈতিক দলগুলোর নাম এখনই প্রকাশ করছে না ইসি। কমিশনের বৈঠকে চূড়ান্ত হওয়ার পর রাজনৈতিক দলের নিবন্ধনের বিষয়টি গণমাধ্যমে জানানো হবে বলে জানিয়েছেন ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ।
১৫ ঘণ্টা আগে