
যশোর প্রতিনিধি

যশোরে সৎ মায়ের নির্যাতনের শিকার হয়ে আয়শা খাতুন নামে দেড় বছর বয়সী এক শিশুর মৃত্যুর অভিযোগ উঠেছে। শনিবার দুপুর ১টার দিকে যশোর ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শিশুটি মারা যায়। এ ঘটনায় ওই শিশুর বাবা শহরের খড়কি ধোপাপাড়া এলাকার পিন্টু মিয়া ও সৎ মা পারভীনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পুলিশ হেফাজতে নিয়েছে।
যশোর ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালের মেডিকেল অফিসার ডা. শুভাশিস রায় জানান, শনিবার দুপুর ১টার দিকে আয়েশা খাতুনকে তার পরিবারের সদস্যরা গুরুতর জখম অবস্থায় হাসপাতালে নিয়ে আসেন। তার মাথা, মুখমণ্ডল ও শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাতের চিহ্ন ছিল। সঙ্গে সঙ্গে তাকে ওয়ার্ডে ভর্তি করা হয়। এরপর কিছুক্ষণ পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় আয়েশার মৃত্যু হয়।
স্থানীয়রা জানিয়েছেন, আয়শার বাবা পিন্টু মিয়া পেশায় একজন রং মিস্ত্রি। কাজের জন্য প্রতিদিন সকালে বাসা থেকে বের হয়ে যান তিনি। বাবা অনুপস্থিতিতে গত চারদিন ধরে আয়শাকে মারধরসহ শারীরিক নির্যাতন করেন তার সৎমা পারভীন সুলতানা। শনিবারও শিশু আয়শাকে মারধর করে তার সৎমা। মারধরে অজ্ঞান হয়ে যায় শিশু আয়শা। এরপরে তাকে উদ্ধার করে যশোর ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
এদিকে আটক আয়শার সৎ মা পারভীন জানিয়েছেন, আয়শা ও তার একটা ভাই আছে। তাদের মা দেড় বছর আগে অন্যের সাথে সম্পর্ক করে ছেলে-মেয়ে ফেলে চলে গেছে। এদিকে পারভীনের প্রথম স্বামীর সাথে সংসার করাকালে একটি মেয়ের জন্ম হয়। বর্তমানে মেয়েটির বয়স ৯ বছর। কিন্তু তার প্রথম স্বামী অন্য একটা মেয়ের সাথে সম্পর্ক করে বিয়ে করায় পারভীনের সাথে তালাক হয়ে যায়। পারভীন এক বছর আগে পিন্টুর সাথে দ্বিতীয় বিয়ে করে সংসার করে আসছিলেন। দুইটি সন্তানকে তারা খুবই ভালোবাসতেন। শনিবার অতিরিক্ত শীতে হঠাৎ মাটিতে পড়ে গিয়ে আয়শা জ্ঞান হারিয়ে ফেলে। তাকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করে।
আয়শার পিতা পিন্টু মিয়া জানিয়েছেন, তার বাড়ি চাঁদপুর জেলায়। অভাবের সংসারে কাজের জন্য কয়েক বছর আগে যশোরে আসেন। আয়শার মা পরকীয়া করে চলে যাওয়ার পরে পারভীনকে দ্বিতীয় বিয়ে করেছেন। শনিবার সকালে কাজের উদ্দেশ্যে তিনি বাসা থেকে বের হন। দুপুর ১২টার দিকে খবর পেয়ে হাসপাতালে গিয়ে আয়শাকে মৃত দেখতে পান। কিন্তু কী কারণে কী হয়েছে, তিনি এখনো জানেন না।
যশোর কোতোয়ালি মডেল থানা পুলিশের পরিদর্শক (এসআই) পলাশ বিশ্বাস জানিয়েছেন, শিশুটিকে মারধরে হত্যার অভিযোগ পাওয়া গেছে। তার মা ও বাবাকে হেফাজতে রাখা হয়েছে। বিষয়টি তদন্ত করে প্রকৃত সত্য উদঘাটন করে পরবর্তী ব্যবস্থা নেয়া হবে।

যশোরে সৎ মায়ের নির্যাতনের শিকার হয়ে আয়শা খাতুন নামে দেড় বছর বয়সী এক শিশুর মৃত্যুর অভিযোগ উঠেছে। শনিবার দুপুর ১টার দিকে যশোর ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শিশুটি মারা যায়। এ ঘটনায় ওই শিশুর বাবা শহরের খড়কি ধোপাপাড়া এলাকার পিন্টু মিয়া ও সৎ মা পারভীনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পুলিশ হেফাজতে নিয়েছে।
যশোর ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালের মেডিকেল অফিসার ডা. শুভাশিস রায় জানান, শনিবার দুপুর ১টার দিকে আয়েশা খাতুনকে তার পরিবারের সদস্যরা গুরুতর জখম অবস্থায় হাসপাতালে নিয়ে আসেন। তার মাথা, মুখমণ্ডল ও শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাতের চিহ্ন ছিল। সঙ্গে সঙ্গে তাকে ওয়ার্ডে ভর্তি করা হয়। এরপর কিছুক্ষণ পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় আয়েশার মৃত্যু হয়।
স্থানীয়রা জানিয়েছেন, আয়শার বাবা পিন্টু মিয়া পেশায় একজন রং মিস্ত্রি। কাজের জন্য প্রতিদিন সকালে বাসা থেকে বের হয়ে যান তিনি। বাবা অনুপস্থিতিতে গত চারদিন ধরে আয়শাকে মারধরসহ শারীরিক নির্যাতন করেন তার সৎমা পারভীন সুলতানা। শনিবারও শিশু আয়শাকে মারধর করে তার সৎমা। মারধরে অজ্ঞান হয়ে যায় শিশু আয়শা। এরপরে তাকে উদ্ধার করে যশোর ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
এদিকে আটক আয়শার সৎ মা পারভীন জানিয়েছেন, আয়শা ও তার একটা ভাই আছে। তাদের মা দেড় বছর আগে অন্যের সাথে সম্পর্ক করে ছেলে-মেয়ে ফেলে চলে গেছে। এদিকে পারভীনের প্রথম স্বামীর সাথে সংসার করাকালে একটি মেয়ের জন্ম হয়। বর্তমানে মেয়েটির বয়স ৯ বছর। কিন্তু তার প্রথম স্বামী অন্য একটা মেয়ের সাথে সম্পর্ক করে বিয়ে করায় পারভীনের সাথে তালাক হয়ে যায়। পারভীন এক বছর আগে পিন্টুর সাথে দ্বিতীয় বিয়ে করে সংসার করে আসছিলেন। দুইটি সন্তানকে তারা খুবই ভালোবাসতেন। শনিবার অতিরিক্ত শীতে হঠাৎ মাটিতে পড়ে গিয়ে আয়শা জ্ঞান হারিয়ে ফেলে। তাকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করে।
আয়শার পিতা পিন্টু মিয়া জানিয়েছেন, তার বাড়ি চাঁদপুর জেলায়। অভাবের সংসারে কাজের জন্য কয়েক বছর আগে যশোরে আসেন। আয়শার মা পরকীয়া করে চলে যাওয়ার পরে পারভীনকে দ্বিতীয় বিয়ে করেছেন। শনিবার সকালে কাজের উদ্দেশ্যে তিনি বাসা থেকে বের হন। দুপুর ১২টার দিকে খবর পেয়ে হাসপাতালে গিয়ে আয়শাকে মৃত দেখতে পান। কিন্তু কী কারণে কী হয়েছে, তিনি এখনো জানেন না।
যশোর কোতোয়ালি মডেল থানা পুলিশের পরিদর্শক (এসআই) পলাশ বিশ্বাস জানিয়েছেন, শিশুটিকে মারধরে হত্যার অভিযোগ পাওয়া গেছে। তার মা ও বাবাকে হেফাজতে রাখা হয়েছে। বিষয়টি তদন্ত করে প্রকৃত সত্য উদঘাটন করে পরবর্তী ব্যবস্থা নেয়া হবে।

প্রশ্নটি হবে এ রকম— ‘আপনি কি জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ, ২০২৫ এবং জুলাই জাতীয় সনদে লিপিবদ্ধ সংবিধান সংস্কার সম্পর্কিত নিম্নলিখিত প্রস্তাবগুলোর প্রতি আপনার সম্মতি জ্ঞাপন করছেন?’
১ ঘণ্টা আগে
আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিন জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫ বাস্তবায়নের গণভোট নেওয়া হবে।
২ ঘণ্টা আগে
‘জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫’ বাস্তবায়নের আদেশে সই করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। এ আদেশের ভিত্তিতেই জুলাই সনদ বাস্তবায়নের গণভোট হবে। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন যেসব সংস্কার প্রস্তাব জুলাই সনদে অন্তর্ভুক্ত করেছে, সেগুলোর বিষয়ে জনগণের রায় নেওয়া হবে গণভোটে।
২ ঘণ্টা আগে
সোহেল তাজ লেখেন, ‘অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করলে আর সত্যি কথা বললে যদি গালি খেতে হয় তাহলে কি আর করা।’
২ ঘণ্টা আগে