
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার নাম ভাঙিয়ে প্রতারণা ও চাঁদাবাজির মাধ্যমে বিপুল অর্থ হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে মোতাল্লেছ হোসেন নামে এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় তার বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং মামলা করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) ফাইন্যান্সিয়াল ক্রাইম ইউনিট।
সোমবার (৮ সেপ্টেম্বর) দুপুরে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত করেন সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার (মিডিয়া) জসীম উদ্দিন খান।
সিআইডির অনুসন্ধানে জানা গেছে, মোতাল্লেছ হোসেন নিজেকে খালেদা জিয়ার লিয়াজোঁ অফিসার পরিচয় দিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন ব্যক্তি ও ব্যবসায়ীর কাছ থেকে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিতেন। তার নামে খোলা ব্যাংক হিসাবে প্রায় ২০ কোটি টাকার লেনদেনের প্রমাণ পাওয়া গেছে।
এছাড়া, তার প্রতিষ্ঠিত এম এল ট্রেডিং নামে একটি প্রতিষ্ঠানেরও নামও এসেছে আলোচনায়। তবে তদন্তে দেখা গেছে, প্রতিষ্ঠানটি অস্তিত্বহীন। ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের ট্রেড লাইসেন্স থাকলেও প্রতিষ্ঠানটির কোনও কার্যক্রম বা ঠিকাদারি, আমদানি-রপ্তানির প্রমাণ মেলেনি।
অভিযোগ রয়েছে, কখনও নিজেকে গার্মেন্টস মালিক, কখনও চা-বাগানের উদ্যোক্তা বা ঠিকাদার হিসেবে পরিচয় দিয়ে প্রভাবশালী মহলের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তুলতেন মোতাল্লেছ হোসেন। পরে বিএনপির সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের কাছে খালেদা জিয়ার অসুস্থতার কথা বলে টাকা সংগ্রহ করেন।
এভাবে তার নিজস্ব ব্যাংক হিসাবে প্রায় ১৫ কোটি টাকা জমা পড়ে, যা তিনি আত্মসাৎ করেন। বর্তমানে তার বিভিন্ন ব্যাংক হিসাবে থাকা ৫ কোটি ৩ লাখ ৩৩ হাজার ৭৮২ টাকা আদালতের আদেশে ফ্রিজ করা হয়েছে।
এ ঘটনায় গত রোববার (৭ সেপ্টেম্বর) বিকালে মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইনে পল্লবী থানায় মামলা দায়ের করা হয়। মামলায় মোতাল্লেছ হোসেন ছাড়াও অজ্ঞাতনামা আরও দুই থেকে তিনজনকে আসামি করা হয়েছে।
সিআইডি জানিয়েছে, প্রতারক চক্রের সঙ্গে জড়িত অন্যদের শনাক্ত ও গ্রেফতারের লক্ষ্যে তদন্ত কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে।

বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার নাম ভাঙিয়ে প্রতারণা ও চাঁদাবাজির মাধ্যমে বিপুল অর্থ হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে মোতাল্লেছ হোসেন নামে এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় তার বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং মামলা করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) ফাইন্যান্সিয়াল ক্রাইম ইউনিট।
সোমবার (৮ সেপ্টেম্বর) দুপুরে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত করেন সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার (মিডিয়া) জসীম উদ্দিন খান।
সিআইডির অনুসন্ধানে জানা গেছে, মোতাল্লেছ হোসেন নিজেকে খালেদা জিয়ার লিয়াজোঁ অফিসার পরিচয় দিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন ব্যক্তি ও ব্যবসায়ীর কাছ থেকে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিতেন। তার নামে খোলা ব্যাংক হিসাবে প্রায় ২০ কোটি টাকার লেনদেনের প্রমাণ পাওয়া গেছে।
এছাড়া, তার প্রতিষ্ঠিত এম এল ট্রেডিং নামে একটি প্রতিষ্ঠানেরও নামও এসেছে আলোচনায়। তবে তদন্তে দেখা গেছে, প্রতিষ্ঠানটি অস্তিত্বহীন। ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের ট্রেড লাইসেন্স থাকলেও প্রতিষ্ঠানটির কোনও কার্যক্রম বা ঠিকাদারি, আমদানি-রপ্তানির প্রমাণ মেলেনি।
অভিযোগ রয়েছে, কখনও নিজেকে গার্মেন্টস মালিক, কখনও চা-বাগানের উদ্যোক্তা বা ঠিকাদার হিসেবে পরিচয় দিয়ে প্রভাবশালী মহলের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তুলতেন মোতাল্লেছ হোসেন। পরে বিএনপির সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের কাছে খালেদা জিয়ার অসুস্থতার কথা বলে টাকা সংগ্রহ করেন।
এভাবে তার নিজস্ব ব্যাংক হিসাবে প্রায় ১৫ কোটি টাকা জমা পড়ে, যা তিনি আত্মসাৎ করেন। বর্তমানে তার বিভিন্ন ব্যাংক হিসাবে থাকা ৫ কোটি ৩ লাখ ৩৩ হাজার ৭৮২ টাকা আদালতের আদেশে ফ্রিজ করা হয়েছে।
এ ঘটনায় গত রোববার (৭ সেপ্টেম্বর) বিকালে মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইনে পল্লবী থানায় মামলা দায়ের করা হয়। মামলায় মোতাল্লেছ হোসেন ছাড়াও অজ্ঞাতনামা আরও দুই থেকে তিনজনকে আসামি করা হয়েছে।
সিআইডি জানিয়েছে, প্রতারক চক্রের সঙ্গে জড়িত অন্যদের শনাক্ত ও গ্রেফতারের লক্ষ্যে তদন্ত কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে।

ছেলেকে নিয়ে বাসায় ফিরে সোমবার বিকেলে মি. রহমান বিবিসি বাংলাকে বলছিলেন, “প্রতিটা রাত ছিল নির্ঘুম। ড্রেসিংয়ের সময়ে ছেলের চিৎকার আর তীব্র ব্যথার এই জার্নিটা আমাদের আপাতত শেষ করেছে সবার দোয়ায়”।
১২ ঘণ্টা আগে
আজ সোমবার (২৭ অক্টোবর) দুপুরে চুয়েটের একাডেমিক কাউন্সিল কক্ষে আয়োজিত একাডেমিক কাউন্সিলের ১৬২তম (জরুরি) সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন চুয়েট একাডেমিক কাউন্সিলের সভাপতি ও ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মাহমুদ আব্দুল মতিন ভূইয়া।
১৪ ঘণ্টা আগে
তিন দফায় মেয়াদ বাড়ানোর পর অবশেষে আনুষ্ঠানিকভাবে শেষ বৈঠক করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। এ বৈঠকের মাধ্যমে জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫ বাস্তবায়নের সুপারিশও প্রস্তুত হয়েছে। আগামীকাল মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) দুপুর ১২টায় উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যদের উপস্থিতিতে কমিশন আনুষ্ঠানিকভাবে এ সুপারিশ হস্তান্তর করবে।
১৫ ঘণ্টা আগে
দুদক সূত্র জানিয়েছে, আসামিদের কাছে সম্পদের উৎস ও সম্পদের বিবরণ সম্পর্কে ব্যাখ্যা দিতে এই দম্পতিকে নোটিশ পাঠানো হলেও নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কোনো জবাব পাওয়া যায়নি। আত্মগোপনে থাকা এ দম্পতি দুদকের নোটিশের জবাবে সম্পদ বিবরণী দাখিলে ব্যর্থ হন। পরে তদন্তের অংশ হিসেবে তাদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়।
১৬ ঘণ্টা আগে