
বান্দরবান প্রতিনিধি

বান্দরবানের রুমা উপজেলায় রাষ্ট্রায়ত্ত সোনালী ব্যাংক পরিদর্শন শেষে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান বলেছেন, ‘আমরা কোনো ক্রমেই আইন-শৃঙ্খলা ভঙ্গ করতে আর দেব না। এই শান্তি প্রিয় এলাকায়, যেখানে শান্তির সুবাতাস সব সময় বইতো, এখানে অশান্তি হোক এটা আমরা চাই না।’
শনিবার (৬ এপ্রিল) সকালে সোনালী ব্যাংক রুমা শাখার সামনে গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান বলেন, ‘ডাকাতির কারণ, কারা করেছে, কাদের সহযোগিতা ছিল এবং কারও গাফিলতি ছিল কি না সব কিছুই দেখা হবে।’
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘রুমা এমন একটি জায়গায়, যে জায়গায় কোনো দিন এ ধরনের একটা অশান্ত পরিবেশ হবে আমরা চিন্তা করিনি। আমরা সব সময় দেখেছি, শান্তি প্রিয় মানুষগুলো এই এলাকায় থাকেন। হঠাৎ করে এই ঘটনা কেন ঘটল, এটাই আজকে আমাদের কাছে প্রশ্ন।’
তিনি বলেন, ‘ডাকাতির মূল উদ্দেশ্য ছিল বোধ হয় অর্থ সংগ্রহ করা, এখন পর্যন্ত আমরা যা মনে করছি। আমরা সব কিছুই দেখব। অস্ত্র সহকারে এবং পোশাক সহকারে এখানে ঢুকবে; আমাদের নিরাপত্তা বাহিনী বসে থাকবে এটাও কাম্য নয়। যা করার নিরাপত্তা বাহিনী এখন সেটা করবে।’
অভিযান শুরু হবে কি না জানতে চাইলে আসাদুজ্জামান খান বলেন, ‘দেশে নিরাপত্তা বাহিনী, সশস্ত্র বাহিনী রয়েছে, তারা তাদের মতো করে করবেন। কোনো কিছুকেই আমরা আনচ্যালেঞ্জড যেতে দেব না। উৎস কোথায়, কীভাবে হলো সবগুলো আমরা বের করব।’
এত বড় একটা ঘটনা ঘটল, গোয়েন্দা তথ্য আপনাদের কাছে ছিল না—এটাকে কীভাবে দেখছেন গণমাধ্যমকর্মীরা জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা সব কিছুই দেখব। কারও গাফিলতি আছে কি না সব কিছুই দেখব। কোন জায়গা থেকে ফেল করেছে কিংবা পায়নি এসব কিছু আমরা দেখব।’
এর আগে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী দুর্বৃত্তদের হাতে জিম্মি মসজিদের ইমাম নূর হোসেনের সঙ্গে কথা বলেন।

বান্দরবানের রুমা উপজেলায় রাষ্ট্রায়ত্ত সোনালী ব্যাংক পরিদর্শন শেষে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান বলেছেন, ‘আমরা কোনো ক্রমেই আইন-শৃঙ্খলা ভঙ্গ করতে আর দেব না। এই শান্তি প্রিয় এলাকায়, যেখানে শান্তির সুবাতাস সব সময় বইতো, এখানে অশান্তি হোক এটা আমরা চাই না।’
শনিবার (৬ এপ্রিল) সকালে সোনালী ব্যাংক রুমা শাখার সামনে গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান বলেন, ‘ডাকাতির কারণ, কারা করেছে, কাদের সহযোগিতা ছিল এবং কারও গাফিলতি ছিল কি না সব কিছুই দেখা হবে।’
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘রুমা এমন একটি জায়গায়, যে জায়গায় কোনো দিন এ ধরনের একটা অশান্ত পরিবেশ হবে আমরা চিন্তা করিনি। আমরা সব সময় দেখেছি, শান্তি প্রিয় মানুষগুলো এই এলাকায় থাকেন। হঠাৎ করে এই ঘটনা কেন ঘটল, এটাই আজকে আমাদের কাছে প্রশ্ন।’
তিনি বলেন, ‘ডাকাতির মূল উদ্দেশ্য ছিল বোধ হয় অর্থ সংগ্রহ করা, এখন পর্যন্ত আমরা যা মনে করছি। আমরা সব কিছুই দেখব। অস্ত্র সহকারে এবং পোশাক সহকারে এখানে ঢুকবে; আমাদের নিরাপত্তা বাহিনী বসে থাকবে এটাও কাম্য নয়। যা করার নিরাপত্তা বাহিনী এখন সেটা করবে।’
অভিযান শুরু হবে কি না জানতে চাইলে আসাদুজ্জামান খান বলেন, ‘দেশে নিরাপত্তা বাহিনী, সশস্ত্র বাহিনী রয়েছে, তারা তাদের মতো করে করবেন। কোনো কিছুকেই আমরা আনচ্যালেঞ্জড যেতে দেব না। উৎস কোথায়, কীভাবে হলো সবগুলো আমরা বের করব।’
এত বড় একটা ঘটনা ঘটল, গোয়েন্দা তথ্য আপনাদের কাছে ছিল না—এটাকে কীভাবে দেখছেন গণমাধ্যমকর্মীরা জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা সব কিছুই দেখব। কারও গাফিলতি আছে কি না সব কিছুই দেখব। কোন জায়গা থেকে ফেল করেছে কিংবা পায়নি এসব কিছু আমরা দেখব।’
এর আগে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী দুর্বৃত্তদের হাতে জিম্মি মসজিদের ইমাম নূর হোসেনের সঙ্গে কথা বলেন।

জেলা বিএনপির সাবেক সদস্যসচিব মাহমুদুল হক সানু তার মৃত্যুর খবর জানিয়েছেন। তিনি জানান, রাজধানীর গুলশনে নিজ বাসায় বর্ষীয়ান এই রাজনীতিবিদের মৃত্যু হয়। আগামীকাল বৃহস্পতিবার (১ জানুয়ারি) বাদ জোহর টাঙ্গাইল শহরের বিন্দুবাসিনী সরকারি বালক বিদ্যালয় মাঠে মরহুমের নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। পরে সন্তোষে তাকে কবর
৯ ঘণ্টা আগে
সেই মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে আজ প্রতিধ্বনিত হচ্ছে খালেদা জিয়ার পুরোনো একটি ভাষণ, যেখানে তিনি পলাতক হাসিনাকে উদ্দেশ্য করে বলেছিলেন, শেখ হাসিনার উচিত লেন্দুপ দর্জির করুণ ইতিহাস পড়া। ভাষণে তিনি বলেছিলেন, ‘বিডিআর হত্যাকাণ্ডের শিকার সেনা কর্মকর্তাদের পরিবারের কান্না, শাপলা চত্বরে নিহত আলেমদের পরিবার-সন্তান
৯ ঘণ্টা আগে
দাফন প্রক্রিয়া চলার সময় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান, স্ত্রী ডা. জুবাইদা রহমান, মেয়ে ব্যারিস্টার জাইমা রহমান, ছোটভাই আরাফাত রহমানের স্ত্রী শামিলা রহমান, তার ছোট মেয়ে জাফিরা রহমানসহ পরিবারের সদস্যরা, রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি, সরকারের দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তি, বিদেশি অতিথি, রাষ্ট্রদূত
১০ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলার প্রধান আসামি ফয়সাল করিম মাসুদ প্রকাশ্যে এসেছেন। সম্প্রতি ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে তাকে দেখা গেছে। ভিডিওতে হত্যাকাণ্ড নিয়ে তিনি নিজের অবস্থান ব্যাখ্যা করেছেন।
১০ ঘণ্টা আগে