প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
এক প্রকল্পে আসবাবপত্র ও প্রয়োজনীয় সামগ্রী কেনাকাটাসহ ভবনে ওঠানোর কাজে অস্বাভাবিক খরচ প্রমাণিত হওয়ায় দুই প্রকৌশলীর বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিয়েছে গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়। এর মধ্যে একজনকে বাধ্যতামূলক অবসর ও আরেকজনকে 'ডিমোশন' বা নিম্নবেতন গ্রেডে অবনমিত করে দেওয়া হয়েছে।
পাবনার ঈশ্বরদীর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের আবাসিক এলাকা ‘রূপপুর গ্রিন সিটি প্রকল্পের কেনাকাটায় ওই ‘অস্বাভাবিক ব্যয়ে’র প্রমাণ পাওয়া যায়।
এর দায়ে গণপূর্ত অধিদপ্তরের উপসহকারী প্রকৌশলী মো. শাহীন উদ্দিনকে বাধ্যতামূলক অবসর ও উপসহকারী প্রকৌশলী মো. আলমগীর হোসেনকে নিম্নবেতন গ্রেডে অবনমিত করে দেওয়া হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রণালয়।
গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় শুক্রবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, গ্রিন সিটি প্রকল্পের (২০১৯ সালে নির্মাণাধীন) ২০ ও ১৬ তলা ভবনের আসবাবপত্র ও প্রয়োজনীয় সামগ্রী ক্রয় এবং ভবনে উঠানোর কাজে অস্বাভাবিক ব্যয়ের অভিযোগে ওই দুজন দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন। শাহীন উদ্দিন পাবনা গণপূর্তের উপবিভাগের উপসহকারী প্রকৌশলী (সিভিল) এবং আলমগীর হোসেন রাজশাহী গণপূর্তের উপসহকারী প্রকৌশলী (সিভিল) হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
রূপপুর গ্রিনসিটি প্রকল্পে তাদের অনিয়ম নিয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হলে ২০১৯ সালের ১৯ মে দুটি পৃথক তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। ওই কমিটির দাখিল করা তদন্ত প্রতিবেদনে অনিয়মের অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় তদন্ত কমিটির সুপারিশ অনুযায়ী অস্বাভাবিক ব্যয়ের প্রাক্কলন প্রস্তুতের সঙ্গে সরাসরি জড়িত থেকে দায়িত্ব পালনে অবহেলা করায় ওই দুই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ২০১৮ সালের সরকারি কর্মচারী বিধিমালা অনুযায়ী শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয় গণপূর্ত মন্ত্রণালয়।
মন্ত্রণালয় বলছে, এ দুজনের বিরুদ্ধে দায়ের করা বিভাগীয় মামলার বিষয়টি তদন্তে প্রমাণিত হওয়ায় যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ করে সরকারি কর্ম কমিশনের পরামর্শ গ্রহণ করে এবং রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে ৪ সেপ্টেম্বর তারিখে গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. নজরুল ইসলামের সই করা পৃথক আদেশের মাধ্যমে দণ্ড দেওয়া হয়েছে।
এক প্রকল্পে আসবাবপত্র ও প্রয়োজনীয় সামগ্রী কেনাকাটাসহ ভবনে ওঠানোর কাজে অস্বাভাবিক খরচ প্রমাণিত হওয়ায় দুই প্রকৌশলীর বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিয়েছে গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়। এর মধ্যে একজনকে বাধ্যতামূলক অবসর ও আরেকজনকে 'ডিমোশন' বা নিম্নবেতন গ্রেডে অবনমিত করে দেওয়া হয়েছে।
পাবনার ঈশ্বরদীর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের আবাসিক এলাকা ‘রূপপুর গ্রিন সিটি প্রকল্পের কেনাকাটায় ওই ‘অস্বাভাবিক ব্যয়ে’র প্রমাণ পাওয়া যায়।
এর দায়ে গণপূর্ত অধিদপ্তরের উপসহকারী প্রকৌশলী মো. শাহীন উদ্দিনকে বাধ্যতামূলক অবসর ও উপসহকারী প্রকৌশলী মো. আলমগীর হোসেনকে নিম্নবেতন গ্রেডে অবনমিত করে দেওয়া হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রণালয়।
গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় শুক্রবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, গ্রিন সিটি প্রকল্পের (২০১৯ সালে নির্মাণাধীন) ২০ ও ১৬ তলা ভবনের আসবাবপত্র ও প্রয়োজনীয় সামগ্রী ক্রয় এবং ভবনে উঠানোর কাজে অস্বাভাবিক ব্যয়ের অভিযোগে ওই দুজন দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন। শাহীন উদ্দিন পাবনা গণপূর্তের উপবিভাগের উপসহকারী প্রকৌশলী (সিভিল) এবং আলমগীর হোসেন রাজশাহী গণপূর্তের উপসহকারী প্রকৌশলী (সিভিল) হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
রূপপুর গ্রিনসিটি প্রকল্পে তাদের অনিয়ম নিয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হলে ২০১৯ সালের ১৯ মে দুটি পৃথক তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। ওই কমিটির দাখিল করা তদন্ত প্রতিবেদনে অনিয়মের অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় তদন্ত কমিটির সুপারিশ অনুযায়ী অস্বাভাবিক ব্যয়ের প্রাক্কলন প্রস্তুতের সঙ্গে সরাসরি জড়িত থেকে দায়িত্ব পালনে অবহেলা করায় ওই দুই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ২০১৮ সালের সরকারি কর্মচারী বিধিমালা অনুযায়ী শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয় গণপূর্ত মন্ত্রণালয়।
মন্ত্রণালয় বলছে, এ দুজনের বিরুদ্ধে দায়ের করা বিভাগীয় মামলার বিষয়টি তদন্তে প্রমাণিত হওয়ায় যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ করে সরকারি কর্ম কমিশনের পরামর্শ গ্রহণ করে এবং রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে ৪ সেপ্টেম্বর তারিখে গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. নজরুল ইসলামের সই করা পৃথক আদেশের মাধ্যমে দণ্ড দেওয়া হয়েছে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, সরকার দ্য কমিশনস অব ইনকোয়ারি অ্যাক্ট, ১৯৫৬-এ প্রদত্ত ক্ষমতাবলে গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুরের ওপর হামলা এবং গুরুতর আঘাতের ঘটনা তদন্তের জন্য তদন্ত কমিশন গঠন করল।
৩ ঘণ্টা আগে১১ দশমিক ২২৭ টন ত্রাণ সামগ্রীর মধ্যে রয়েছে তাঁবু, কম্বল, শীতবস্ত্র, খাবার পানি, শুকনো খাবার, কাপড়, বিস্কুট, মিল্ক পাউডার, নুডলস ও ওষুধ।
৫ ঘণ্টা আগে