
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দপ্তরের সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীর আলমের নামে ১০০ কোটি টাকা পাচারের অভিযোগে মামলা করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
‘পানি জাহাঙ্গীর’ নামে পরিচিত জাহাঙ্গীর আলম ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করার পর প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরে নিয়োগ পান। অল্প কিছুদিন সেখানে কাজ করার পর ‘স্কাই রি অ্যারেঞ্জ লিমিটেড’ নামে কোম্পানি গড়ে তোলেন, যার মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ অর্থ লেনদেন ও পাচারের প্রমাণ মিলেছে।
সিআইডির ফাইন্যান্সিয়াল ক্রাইম ইউনিট প্রাথমিক অনুসন্ধান চালিয়ে উল্লেখযোগ্য প্রমাণ পেলে মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২ (সংশোধনী ২০১৫)-এর ধারা ৪(২)(৪) অনুযায়ী মামলাটি দায়ের করা হয়েছে।
সিআইডির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, নোয়াখালীর চাটখিল উপজেলার নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান জাহাঙ্গীর আলম জাতীয় সংসদ সচিবালয়ে দৈনিক মজুরিভিত্তিক কর্মচারী হিসেবে কাজ করতেন। ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার গঠনের পর তিনি অধিকতর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকায় প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরে স্বল্প সময়ের জন্য ‘ব্যক্তিগত সহকারী’ হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
সিআইডি বলছে, এ দায়িত্বই তাকে আর্থিকভাবে লাভবান করেছে বলে প্রাথমিক অনুসন্ধানে উঠে এসেছে। ২০১০ সালে তিনি ‘স্কাই রি অ্যারেঞ্জ লিমিটেড’ নামে একটি কোম্পানি গঠন করে বিকাশের ডিস্ট্রিবিউশন ব্যবসা নেন। এর আড়ালে তিনি অসংখ্য সন্দেহজনক ব্যাংকিং কার্যক্রম করেন। কোম্পানির নামে একাধিক ব্যাংক অ্যাকাউন্টে অস্বাভাবিক অঙ্কের টাকা জমা হয়, যার বৈধ উৎস পাওয়া যায়নি এবং সেই টাকার অঙ্ক তার ব্যবসার সঙ্গেও অসামঞ্জস্যপূর্ণ।
সিআইডির অনুসন্ধানে উঠে এসেছে, স্কাই রি অ্যারেঞ্জের অ্যাকাউন্টগুলোতে ২০১০ সাল থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে বিভিন্ন ব্যাংকে মোট ৫৬৫ কোটিরও বেশি টাকা লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য অংশ নগদে জমা হয়েছে দেশের নানা স্থান থেকে। এসব অর্থের উৎস অজানা এবং হুন্ডি ও মানিলন্ডারিং কার্যক্রমের সঙ্গে জড়িত বলে প্রাথমিক প্রমাণ মেলে।
অনুসন্ধানে আরও উঠে আসে, স্ত্রী কামরুন নাহার ও ভাই মনির হোসেনের সহায়তায় দীর্ঘদিন ধরে অবৈধ অর্থ লেনদেন করতেন জাহাঙ্গীর আলম। তিনি ও তার স্ত্রী ২০২৪ সালের জুন মাসে যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমান, বর্তমানে ভার্জিনিয়ায় অবস্থান করছেন। বিদেশে তাদের বিনিয়োগ বা সম্পদ কেনার কোনো সরকারি অনুমোদন না পাওয়া গেলেও তারা যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমিয়েছেন বলে প্রাথমিক অনুসন্ধানে প্রমাণ মেলে।
সিআইডির অনুসন্ধান আরও বলছে, জাহাঙ্গীর আলম, তার স্ত্রী কামরুন নাহার, ভাই মনির হোসেন ও প্রতিষ্ঠান স্কাই রি অ্যারেঞ্জ লিমিটেড যৌথভাবে ২০১০ থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে প্রায় ১০০ কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছেন। সিআইডির তদন্ত ও অভিযান অব্যাহত রয়েছে।

ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দপ্তরের সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীর আলমের নামে ১০০ কোটি টাকা পাচারের অভিযোগে মামলা করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
‘পানি জাহাঙ্গীর’ নামে পরিচিত জাহাঙ্গীর আলম ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করার পর প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরে নিয়োগ পান। অল্প কিছুদিন সেখানে কাজ করার পর ‘স্কাই রি অ্যারেঞ্জ লিমিটেড’ নামে কোম্পানি গড়ে তোলেন, যার মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ অর্থ লেনদেন ও পাচারের প্রমাণ মিলেছে।
সিআইডির ফাইন্যান্সিয়াল ক্রাইম ইউনিট প্রাথমিক অনুসন্ধান চালিয়ে উল্লেখযোগ্য প্রমাণ পেলে মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২ (সংশোধনী ২০১৫)-এর ধারা ৪(২)(৪) অনুযায়ী মামলাটি দায়ের করা হয়েছে।
সিআইডির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, নোয়াখালীর চাটখিল উপজেলার নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান জাহাঙ্গীর আলম জাতীয় সংসদ সচিবালয়ে দৈনিক মজুরিভিত্তিক কর্মচারী হিসেবে কাজ করতেন। ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার গঠনের পর তিনি অধিকতর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকায় প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরে স্বল্প সময়ের জন্য ‘ব্যক্তিগত সহকারী’ হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
সিআইডি বলছে, এ দায়িত্বই তাকে আর্থিকভাবে লাভবান করেছে বলে প্রাথমিক অনুসন্ধানে উঠে এসেছে। ২০১০ সালে তিনি ‘স্কাই রি অ্যারেঞ্জ লিমিটেড’ নামে একটি কোম্পানি গঠন করে বিকাশের ডিস্ট্রিবিউশন ব্যবসা নেন। এর আড়ালে তিনি অসংখ্য সন্দেহজনক ব্যাংকিং কার্যক্রম করেন। কোম্পানির নামে একাধিক ব্যাংক অ্যাকাউন্টে অস্বাভাবিক অঙ্কের টাকা জমা হয়, যার বৈধ উৎস পাওয়া যায়নি এবং সেই টাকার অঙ্ক তার ব্যবসার সঙ্গেও অসামঞ্জস্যপূর্ণ।
সিআইডির অনুসন্ধানে উঠে এসেছে, স্কাই রি অ্যারেঞ্জের অ্যাকাউন্টগুলোতে ২০১০ সাল থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে বিভিন্ন ব্যাংকে মোট ৫৬৫ কোটিরও বেশি টাকা লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য অংশ নগদে জমা হয়েছে দেশের নানা স্থান থেকে। এসব অর্থের উৎস অজানা এবং হুন্ডি ও মানিলন্ডারিং কার্যক্রমের সঙ্গে জড়িত বলে প্রাথমিক প্রমাণ মেলে।
অনুসন্ধানে আরও উঠে আসে, স্ত্রী কামরুন নাহার ও ভাই মনির হোসেনের সহায়তায় দীর্ঘদিন ধরে অবৈধ অর্থ লেনদেন করতেন জাহাঙ্গীর আলম। তিনি ও তার স্ত্রী ২০২৪ সালের জুন মাসে যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমান, বর্তমানে ভার্জিনিয়ায় অবস্থান করছেন। বিদেশে তাদের বিনিয়োগ বা সম্পদ কেনার কোনো সরকারি অনুমোদন না পাওয়া গেলেও তারা যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমিয়েছেন বলে প্রাথমিক অনুসন্ধানে প্রমাণ মেলে।
সিআইডির অনুসন্ধান আরও বলছে, জাহাঙ্গীর আলম, তার স্ত্রী কামরুন নাহার, ভাই মনির হোসেন ও প্রতিষ্ঠান স্কাই রি অ্যারেঞ্জ লিমিটেড যৌথভাবে ২০১০ থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে প্রায় ১০০ কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছেন। সিআইডির তদন্ত ও অভিযান অব্যাহত রয়েছে।

খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের সঙ্গে বড়দিনের শুভেচ্ছা বিনিময় শেষে শফিকুল আলম বলেন, বাংলাদেশ একটি সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ। সব সম্প্রদায়ের সবাই যেন নিজ নিজ ধর্ম, আচার, অনুষ্ঠান নির্ভয়ে-আনন্দে পালন করতে পারেন। এটা সত্যিকার গণতন্ত্রের সবচেয়ে বড় লক্ষ্য।
১৯ ঘণ্টা আগে
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটে পোস্টাল ব্যালটের মাধ্যমে ভোট দিতে এখন পর্যন্ত ৭ লাখ ১৭ হাজার ২১৭ জন প্রবাসী নিবন্ধন করেছেন। বৃহস্পতিবার দুপুর ২টা পর্যন্ত নির্বাচন কমিশনের (ইসি) ওয়েবসাইটে প্রকাশিত পোস্টাল ভোটিং আপডেট থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
২০ ঘণ্টা আগে
বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) দুপুর সোয়া ১টার দিকে তাদের বহনকারী গাড়িটি গুলশানের ১৯৬ নম্বর বাসায় পৌঁছায়। এ সময় পুলিশ ও সিএসএফ সদস্যরা তাদের প্রটোকল দিয়ে নিয়ে আসেন।
১ দিন আগে
বিমান থেকে নেমে তারেক রহমান ভিআইপি লাউঞ্জে প্রবেশ করলে এক আবেগঘন পরিবেশের সৃষ্টি হয়। সেখানে তাকে গোলাপ ফুলের মালা পরিয়ে অভ্যর্থনা জানান তার শাশুড়ি সৈয়দা ইকবাল মান্দ বানু। দীর্ঘ সময় পর পরিবারের সদস্যদের কাছে পেয়ে উপস্থিত সকলের চোখে আনন্দের অশ্রু দেখা যায়। এ সময় পাশে ছিলেন ডা. জুবাইদা রহমান ও জাইমা রহ
১ দিন আগে