
পাবনা প্রতিনিধি

পাবনার চাটমোহরে মালয়েশিয়া প্রবাসী আব্দুর রশিদের স্ত্রী ও সন্তানকে শ্বাসরোধে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। শুক্রবার (২৫ জানুয়ারি) দিবাগত রাতে উপজেলার ফৈলজানা ইউনিয়নের দিঘুলিয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত প্রবাসীর স্ত্রী লাবনী খাতুন (৩৭) ও রিয়াদ হোসেন (১০) দিঘুলিয়া গ্রামের বাসিন্দা। আব্দুর রশিদ দীর্ঘদিন ধরে মালয়েশিয়ায় থাকেন।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বৃহস্পতিবার দিবাগত গভীর রাতে কয়েকজন মুখোশ পরিহিত দুর্বৃত্ত নিহতদের বাড়িতে এসে ঘরবাড়িতে ভাঙচুর চালায়। এ সময় বাড়িতে থাকা মা ও ছেলে চিৎকার দিলে দুর্বৃত্তরা তাদের শ্বাসরোধ করে হত্যা করে পালিয়ে যায়। পরে স্থানীয়রা থানায় খবর দিলে পুলিশ শুক্রবার সকালে গিয়ে মা ও ছেলের মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়। এ ঘটনায় এখনো কাউকে শনাক্ত বা আটক করতে পারেনি পুলিশ। এ ঘটনার পর এলাকায় আতঙ্ক বিরাজ করছে। পরিস্থিতি বিবেচনায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
ফৈলজানা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হাফিজুর রহমান বলেন, পূর্ব শত্রুতার জেরে এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটতে পারে। আমরা এ ঘটনার নিন্দা জানাই। যারা এ কাজ করেছে তাদের দ্রুত আইনের আওতায় আনা হোক।
স্থানীয় ইউপি সদস্য মো. নান্নু বলেন, ওই বাড়িতে লাবনী খাতুন, তার ছেলে ও শাশুড়ি থাকতেন। বাড়িতে নতুন ভবন তৈরির কাজ চলছে। ধারণা করা হচ্ছে, কেউ হয়ত টাকা পয়সা চুরি বা ডাকাতি করতে গিয়ে এ ধরনের ঘটনা ঘটিয়েছে। মহিলার মরদেহ রান্না ঘরে পড়েছিল এবং ছেলেটির মরদেহ পাশের এক গাছে ঝুলছিল।
চাটমোহর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হাবিবুল ইসলাম ঢাকা পোস্টকে ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, রাতে নিহতদের বাড়িতে ভাঙচুর চালিয়ে মা ও ছেলেকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়। নিহতদের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। কী কারণে হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি। পুলিশ প্রকৃত অপরাধীতে খুঁজে বের করতে চেষ্টা করছে।

পাবনার চাটমোহরে মালয়েশিয়া প্রবাসী আব্দুর রশিদের স্ত্রী ও সন্তানকে শ্বাসরোধে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। শুক্রবার (২৫ জানুয়ারি) দিবাগত রাতে উপজেলার ফৈলজানা ইউনিয়নের দিঘুলিয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত প্রবাসীর স্ত্রী লাবনী খাতুন (৩৭) ও রিয়াদ হোসেন (১০) দিঘুলিয়া গ্রামের বাসিন্দা। আব্দুর রশিদ দীর্ঘদিন ধরে মালয়েশিয়ায় থাকেন।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বৃহস্পতিবার দিবাগত গভীর রাতে কয়েকজন মুখোশ পরিহিত দুর্বৃত্ত নিহতদের বাড়িতে এসে ঘরবাড়িতে ভাঙচুর চালায়। এ সময় বাড়িতে থাকা মা ও ছেলে চিৎকার দিলে দুর্বৃত্তরা তাদের শ্বাসরোধ করে হত্যা করে পালিয়ে যায়। পরে স্থানীয়রা থানায় খবর দিলে পুলিশ শুক্রবার সকালে গিয়ে মা ও ছেলের মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়। এ ঘটনায় এখনো কাউকে শনাক্ত বা আটক করতে পারেনি পুলিশ। এ ঘটনার পর এলাকায় আতঙ্ক বিরাজ করছে। পরিস্থিতি বিবেচনায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
ফৈলজানা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হাফিজুর রহমান বলেন, পূর্ব শত্রুতার জেরে এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটতে পারে। আমরা এ ঘটনার নিন্দা জানাই। যারা এ কাজ করেছে তাদের দ্রুত আইনের আওতায় আনা হোক।
স্থানীয় ইউপি সদস্য মো. নান্নু বলেন, ওই বাড়িতে লাবনী খাতুন, তার ছেলে ও শাশুড়ি থাকতেন। বাড়িতে নতুন ভবন তৈরির কাজ চলছে। ধারণা করা হচ্ছে, কেউ হয়ত টাকা পয়সা চুরি বা ডাকাতি করতে গিয়ে এ ধরনের ঘটনা ঘটিয়েছে। মহিলার মরদেহ রান্না ঘরে পড়েছিল এবং ছেলেটির মরদেহ পাশের এক গাছে ঝুলছিল।
চাটমোহর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হাবিবুল ইসলাম ঢাকা পোস্টকে ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, রাতে নিহতদের বাড়িতে ভাঙচুর চালিয়ে মা ও ছেলেকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়। নিহতদের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। কী কারণে হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি। পুলিশ প্রকৃত অপরাধীতে খুঁজে বের করতে চেষ্টা করছে।

বাপ্পীকে মীরহাজীরবাগের আবু হাজী মসজিদ গলির একটি বাসার নিচতলার ‘ক্লাব ঘরে’ আটকে রেখে রাতভর নির্যাতন করা হয়। বুধবার ভোরের দিকে তাকে আবার বাসায় নিয়ে আসা হয়েছিল, যেন সে চুরির মালামাল বের করে দেয়। বাসায় কিছু না পেয়ে আবার নিয়ে যায়। সারা দিন নির্যাতন করে সন্ধ্যার দিকে তাকে বাসার সামনের একটি সড়কে ফেলে দিয়ে
১ ঘণ্টা আগে
সিইসি বলেন, এখন ঢাকা শহরে পোস্টারে ছেয়ে গেছে। অলরেডি পোস্টার লাগিয়ে ফেলেছে। অথচ আমরা পোস্টার নিষিদ্ধ করেছি। আমরা গণমাধ্যমে জানিয়ে দিয়েছি এগুলো সরাতে হবে। এ ধরনের পোস্টার অ্যালাউ করবো না। আগেভাগে জানিয়ে দিচ্ছি-যারা পোস্টার লাগিয়েছেন দয়া করে নিজেরা সরিয়ে ফেলেন। এটা হবে ভদ্র আচরণ। আর যেন কেউ পোস্টার লা
১ ঘণ্টা আগে
অসাংবিধানিকভাবে রাষ্ট্রক্ষমতা দখলকে রাষ্ট্রদ্রোহ অপরাধ বিবেচনায় নিয়ে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে রাষ্ট্রদ্রোহের অপরাধে দোষী করে সর্বোচ্চ শাস্তির বিধানও যুক্ত করা হয়। আগে মেয়াদ শেষ হওয়ার পরবর্তী ৯০ দিনে নির্বাচন করার বিধান থাকলেও ওই সংশোধনীতে পূর্ববর্তী ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচন করার বিষয়টি সংযোজন করা হয়।
২ ঘণ্টা আগে
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় এবং বাংলাদেশ টেলিভিশনের যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত এই ঐতিহ্যবাহী প্রতিযোগিতায় সারা দেশের হাজারো শিশু অংশ নেয়। নাচ, গান, আবৃত্তি, কৌতুক, গল্প বলা, অভিনয়সহ মোট ১২টি বিভাগে প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়।
২ ঘণ্টা আগে