
কক্সবাজার প্রতিনিধি

বনরক্ষার অভিযান চালাতে গিয়ে ‘পাহাড়খেকোর’ ডাম্প ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে কক্সবাজারের উখিয়ায় বনবিভাগের বিট কর্মকর্তা নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছেন পুলিশ। রোববার ভোররাত সাড়ে তিনটার দিকে রাজাপালং ইউনিয়নের হরিণমারা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
পাহাড়খেকোর ব্যবহৃত ডাম্প ট্রাকের চাপায় পিষ্ট হয়ে ঘটনাস্থলেই নিহত হন বন কর্মকর্তা সাজ্জাদুজ্জামান (৩০)। কক্সবাজার দক্ষিণ বনবিভাগের উখিয়া রেঞ্জের দোছড়ি বন বিটের দায়িত্বে ছিলেন তিনি।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, পাহাড়খেকোদের বিরুদ্ধে রাতে অভিযানে নামেন সাজ্জাদুজ্জামান। হরিণমারা অংশ থেকে পাহাড় কেটে বালি সরবরাহ করার সময় একটি ডাম্প ট্রাক সাজ্জাদকে চাপা দিয়ে পালিয়ে যায়।
ডাম্প ট্রাকের চাপায় পিষ্ট হয়ে ওই বন কর্মকর্তার মস্তিষ্ক দ্বিখণ্ডিত হয়ে যায়। অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে ঘটনাস্থলেই প্রাণ হারান তিনি। এ সময় তার সঙ্গে আহত হন আরো একজন।
স্থানীয় একটি সূত্রে জানা গেছে, ঘাতক ডাম্প ট্রাকটি হরিণমারার ছৈয়দ করিমের। স্থানীয়ভাবে তিনি পাহাড়খেকো নামে পরিচিত। বাপ্পি নামের এক যুবক ওই ডাম্প ট্রাক চালাচ্ছিলেন।
উখিয়া রেঞ্জের বন কর্মকর্তা গাজী শফিউল আলম বলেন, সাজ্জাদুজ্জামানের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে।
আর এই ঘটনায় জড়িতদের আইনের আওতায় আনতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কাজ শুরু করে দিয়েছে বলে জানান উখিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শামীম হোসাইন।
কর্মকর্তা নিহতের পরপরই দক্ষিণ বনবিভাগের বিভাগীয় কর্মকর্তা সরোয়ার আলম ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। তিনি বলেন, আমরা একজন দক্ষ বন কর্মকর্তাকে হারালাম। পাহাড়খেকোদের সামাজিক, রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক তথা সম্মিলিতভাবে প্রতিহত করতে হবে।
নিহত সাজ্জাদুজ্জামানের বাড়ি মুন্সিগঞ্জের গজারিয়ায়। তিনি ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারিতে বনবিভাগে যোগ দেন।

বনরক্ষার অভিযান চালাতে গিয়ে ‘পাহাড়খেকোর’ ডাম্প ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে কক্সবাজারের উখিয়ায় বনবিভাগের বিট কর্মকর্তা নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছেন পুলিশ। রোববার ভোররাত সাড়ে তিনটার দিকে রাজাপালং ইউনিয়নের হরিণমারা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
পাহাড়খেকোর ব্যবহৃত ডাম্প ট্রাকের চাপায় পিষ্ট হয়ে ঘটনাস্থলেই নিহত হন বন কর্মকর্তা সাজ্জাদুজ্জামান (৩০)। কক্সবাজার দক্ষিণ বনবিভাগের উখিয়া রেঞ্জের দোছড়ি বন বিটের দায়িত্বে ছিলেন তিনি।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, পাহাড়খেকোদের বিরুদ্ধে রাতে অভিযানে নামেন সাজ্জাদুজ্জামান। হরিণমারা অংশ থেকে পাহাড় কেটে বালি সরবরাহ করার সময় একটি ডাম্প ট্রাক সাজ্জাদকে চাপা দিয়ে পালিয়ে যায়।
ডাম্প ট্রাকের চাপায় পিষ্ট হয়ে ওই বন কর্মকর্তার মস্তিষ্ক দ্বিখণ্ডিত হয়ে যায়। অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে ঘটনাস্থলেই প্রাণ হারান তিনি। এ সময় তার সঙ্গে আহত হন আরো একজন।
স্থানীয় একটি সূত্রে জানা গেছে, ঘাতক ডাম্প ট্রাকটি হরিণমারার ছৈয়দ করিমের। স্থানীয়ভাবে তিনি পাহাড়খেকো নামে পরিচিত। বাপ্পি নামের এক যুবক ওই ডাম্প ট্রাক চালাচ্ছিলেন।
উখিয়া রেঞ্জের বন কর্মকর্তা গাজী শফিউল আলম বলেন, সাজ্জাদুজ্জামানের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে।
আর এই ঘটনায় জড়িতদের আইনের আওতায় আনতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কাজ শুরু করে দিয়েছে বলে জানান উখিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শামীম হোসাইন।
কর্মকর্তা নিহতের পরপরই দক্ষিণ বনবিভাগের বিভাগীয় কর্মকর্তা সরোয়ার আলম ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। তিনি বলেন, আমরা একজন দক্ষ বন কর্মকর্তাকে হারালাম। পাহাড়খেকোদের সামাজিক, রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক তথা সম্মিলিতভাবে প্রতিহত করতে হবে।
নিহত সাজ্জাদুজ্জামানের বাড়ি মুন্সিগঞ্জের গজারিয়ায়। তিনি ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারিতে বনবিভাগে যোগ দেন।

জেলা বিএনপির সাবেক সদস্যসচিব মাহমুদুল হক সানু তার মৃত্যুর খবর জানিয়েছেন। তিনি জানান, রাজধানীর গুলশনে নিজ বাসায় বর্ষীয়ান এই রাজনীতিবিদের মৃত্যু হয়। আগামীকাল বৃহস্পতিবার (১ জানুয়ারি) বাদ জোহর টাঙ্গাইল শহরের বিন্দুবাসিনী সরকারি বালক বিদ্যালয় মাঠে মরহুমের নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। পরে সন্তোষে তাকে কবর
১০ ঘণ্টা আগে
সেই মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে আজ প্রতিধ্বনিত হচ্ছে খালেদা জিয়ার পুরোনো একটি ভাষণ, যেখানে তিনি পলাতক হাসিনাকে উদ্দেশ্য করে বলেছিলেন, শেখ হাসিনার উচিত লেন্দুপ দর্জির করুণ ইতিহাস পড়া। ভাষণে তিনি বলেছিলেন, ‘বিডিআর হত্যাকাণ্ডের শিকার সেনা কর্মকর্তাদের পরিবারের কান্না, শাপলা চত্বরে নিহত আলেমদের পরিবার-সন্তান
১১ ঘণ্টা আগে
দাফন প্রক্রিয়া চলার সময় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান, স্ত্রী ডা. জুবাইদা রহমান, মেয়ে ব্যারিস্টার জাইমা রহমান, ছোটভাই আরাফাত রহমানের স্ত্রী শামিলা রহমান, তার ছোট মেয়ে জাফিরা রহমানসহ পরিবারের সদস্যরা, রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি, সরকারের দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তি, বিদেশি অতিথি, রাষ্ট্রদূত
১১ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলার প্রধান আসামি ফয়সাল করিম মাসুদ প্রকাশ্যে এসেছেন। সম্প্রতি ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে তাকে দেখা গেছে। ভিডিওতে হত্যাকাণ্ড নিয়ে তিনি নিজের অবস্থান ব্যাখ্যা করেছেন।
১২ ঘণ্টা আগে