প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
শ্রম আইন লঙ্ঘনের মামলায় ড. মুহাম্মদ ইউনূসের ছয় মাসের সাজা স্থগিতের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আবেদন করেছে কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান অধিদপ্তর। আজ রোববার বিচারপতি নজরুল ইসলাম তালুকদারের নেতৃত্বাধীন হাইকোর্ট বেঞ্চে এ আবেদন করা হয়। কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান অধিদপ্তরের আইনজীবী খুরশীদ আলম খান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এদিকে আদালতের অনুমতি ছাড়া ড. ইউনূস যাতে বিদেশ যেতে না পারেন এবং শ্রম আপিল আদালতে তার মামলা ছয় মাসে নিষ্পত্তি যেন হয়, হাইকোর্টে এমন আবেদনও করা হয়েছে।
গত পহেলা জানুয়ারি শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ চারজনকে ছয় মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেন আদালত। একইসঙ্গে প্রত্যেককে ৩০ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়েছে। তবে আপিল করার শর্তে ড. ইউনূসসহ আসামিদের এক মাসের জামিন দেওয়া হয়।
মামলার অন্য আসামিরা হলেন— গ্রামীণ টেলিকমের এমডি আশরাফুল হাসান, পরিচালক নুরজাহান বেগম ও মো. শাহজাহান।
এর আগে ২০২১ সালের ১ সেপ্টেম্বর ড. ইউনূসসহ চারজনের বিরুদ্ধে শ্রম ট্রাইব্যুনালে মামলাটি করা হয়। গত বছরের ৬ জুন মামলায় অভিযোগ গঠন করা হয়। একই বছরের ২২ আগস্ট সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়, যা শেষ হয় ৯ নভেম্বর। সবশেষ গেলো ২৪ ডিসেম্বর যুক্তিতর্ক শুনানি শেষ হয়।
ইউনূসের বিরুদ্ধে আনা কল্যাণ তহবিলে নির্দিষ্ট লভ্যাংশ না দেয়া, শ্রমিকদের চাকরি স্থায়ী না করা, গণছুটি নগদায়ন না করার মতো অভিযোগগুলো আদালতে প্রমাণিত হয়েছে।
সাজা পেয়ে শ্রম আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করেছেন ইউনূস। তার বিরুদ্ধে রয়েছে আরও অনেক মামলা। গ্রামীণ টেলিকমের কর্মীদের লভ্যাংশের ২৫ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে একটি মামলায় ইউনূসসহ ১৪ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দিয়েছে দুদক।
শ্রম আইন লঙ্ঘনের মামলায় ড. মুহাম্মদ ইউনূসের ছয় মাসের সাজা স্থগিতের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আবেদন করেছে কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান অধিদপ্তর। আজ রোববার বিচারপতি নজরুল ইসলাম তালুকদারের নেতৃত্বাধীন হাইকোর্ট বেঞ্চে এ আবেদন করা হয়। কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান অধিদপ্তরের আইনজীবী খুরশীদ আলম খান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এদিকে আদালতের অনুমতি ছাড়া ড. ইউনূস যাতে বিদেশ যেতে না পারেন এবং শ্রম আপিল আদালতে তার মামলা ছয় মাসে নিষ্পত্তি যেন হয়, হাইকোর্টে এমন আবেদনও করা হয়েছে।
গত পহেলা জানুয়ারি শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ চারজনকে ছয় মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেন আদালত। একইসঙ্গে প্রত্যেককে ৩০ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়েছে। তবে আপিল করার শর্তে ড. ইউনূসসহ আসামিদের এক মাসের জামিন দেওয়া হয়।
মামলার অন্য আসামিরা হলেন— গ্রামীণ টেলিকমের এমডি আশরাফুল হাসান, পরিচালক নুরজাহান বেগম ও মো. শাহজাহান।
এর আগে ২০২১ সালের ১ সেপ্টেম্বর ড. ইউনূসসহ চারজনের বিরুদ্ধে শ্রম ট্রাইব্যুনালে মামলাটি করা হয়। গত বছরের ৬ জুন মামলায় অভিযোগ গঠন করা হয়। একই বছরের ২২ আগস্ট সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়, যা শেষ হয় ৯ নভেম্বর। সবশেষ গেলো ২৪ ডিসেম্বর যুক্তিতর্ক শুনানি শেষ হয়।
ইউনূসের বিরুদ্ধে আনা কল্যাণ তহবিলে নির্দিষ্ট লভ্যাংশ না দেয়া, শ্রমিকদের চাকরি স্থায়ী না করা, গণছুটি নগদায়ন না করার মতো অভিযোগগুলো আদালতে প্রমাণিত হয়েছে।
সাজা পেয়ে শ্রম আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করেছেন ইউনূস। তার বিরুদ্ধে রয়েছে আরও অনেক মামলা। গ্রামীণ টেলিকমের কর্মীদের লভ্যাংশের ২৫ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে একটি মামলায় ইউনূসসহ ১৪ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দিয়েছে দুদক।
সোমবার নিউইয়র্কে দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া বিষয়ক মার্কিন বিশেষ দূত এবং ভারতে নিযুক্ত রাষ্ট্রদূত মনোনীত সার্জিও গোরের সঙ্গে বৈঠকে এ কথা বলেন প্রধান উপদেষ্টা। বৈঠকে সার্জিও গোর প্রধান উপদেষ্টার নেতৃত্বের প্রশংসা করে বলেন, গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া সফল করতে যুক্তরাষ্ট্র সব ধরনের সহযোগিতা অব্যাহত রাখবে।
৫ ঘণ্টা আগেএই নীতিমালা নিয়ে সরকার বলছে, টেলিযোগাযোগ খাতে গ্রাহকের কাছে সেবা পৌঁছাতে অতি মাত্রায় মধ্যস্বত্বভোগীর উপস্থিতি থাকায় এ খাতে বিশৃঙ্খলা দেখা দিয়েছে। এই নীতিমালার মাধ্যমে সেই স্তর কমবে, গ্রাহককে সরাসরি সেবা দেওয়ার সুযোগ তৈরি হবে।
১৩ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের মধ্যে এমএসসির সালিম সাদমানকে এক বছরের জন্য বহিষ্কার করা হয়েছে। আর লেদার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ২৩ ব্যাচের ওমর বিন হোসাইন, টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ২১ ব্যাচের শান্ত ইসলাম, টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের মো. হৃদয় ও ইলেকট্রনিক্স অ্যান্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ২২ ব্যাচের সাফওয়ান আহমেদ ই
১৬ ঘণ্টা আগে