বেক্সিমকো, এস আলম ও ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের পর এবার বসুন্ধরা

প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে শেখ হাসিনা সরকার পতনের পর অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গঠিত অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দেশের অর্থনৈতিক খাত ঢেলে সাজানোর যে উদ্যোগ নিয়েছে তাতে অভিযুক্ত হয়েছে অন্তত চারটি শীর্ষস্থানীয় ব্যবসায়িক গোষ্ঠি। অচিরেই বিদ্যুত ও আর্থিক খাতের আরও কয়েকটি কোম্পানী তদন্তের মুখোমুখি হতে যাচ্ছে।

বেক্সিমকো, এস আলম এবং ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ড এর বিরুদ্ধে আইনী ব্যবস্থা চলমান থাকার মধ্যে বৃহস্পতিবার নতুন করে তালিকায় যুক্ত হয়েছে বসুন্ধরা গ্রুপের নাম।

বেক্সিমকো গ্রুপের প্রধান সালামান এফ রহমান ও ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ড এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক দীলিপ কুমার আগরওয়ালা জেলে রয়েছেন।

এস আলম গ্রুপের প্রধান সাইফুল আলম সপরিবারে বিদেশে অবস্থান করছেন। বসুন্ধরা গ্রুপের প্রধান আহমেদ আকবর সোবহানের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু হয়েছে এবং তার বিরুদ্ধে হত্যা মামলা রয়েছে।

বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ বা ক্রিমিনাল ইনভেস্টিগেশন ডিপার্টমেন্ট (সিআইডি) জানিয়েছে, বসুন্ধরা গ্রুপের কর্ণধার আহমেদ আকবর সোবহান ও সায়েম সোবহান আনভীরসহ স্বার্থ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিংয়ের অভিযোগ অনুসন্ধান করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।

চলতি বছরের জানুয়ারিতে অনুষ্ঠিত সাধারণ নির্বাচনের আগে এবং জুলাই-আগস্টের ছাত্র-জনতার আন্দোলন চলাকালে ব্যাবসায়িক কমিউনিটির সঙ্গে বিভিন্ন বৈঠকে হাসিনার সরকারকে টিকিয়ে রাখার জন্য যা করা প্রয়োজন তাই করা হবে বক্তব্য দিয়েছিলেন আহমেদ আকবর সোবহান।

অপরদিকে, এসব বৈঠকের যিনি মূল সংগঠক সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বেসরকারি খাত উন্নয়ন বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমানের বেক্সিমকো গ্রুপের বেক্সিমকো ফার্মায় প্রশাসক নিয়োগ ও অন্য প্রতিষ্ঠানগুলোকে অবরুদ্ধ করতে বাংলাদেশ ব্যাংককে নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্ট।

বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে সিআইডির পক্ষ থেকে বলা হয়, বিভিন্ন উৎস থেকে জানা যায়, বসুন্ধরা আবাসিক প্রকল্পের প্রস্তাবিত জমির কিছু অংশ রাজউকের অনুমোদন থাকলেও অধিকাংশই রাজউকের অনুমোদন ছাড়াই ক্ষমতা ও অর্থের বলে জনসাধারণের ও সরকারি সম্পত্তি যেমন – খাল, বিল, নদী, খাস জমি, পতিত ভূমি, কবরস্থান, বধ্যভূমি ইত্যাদি ভরাট করে প্রকল্প বাস্তবায়ন করেছে।

“বসুন্ধরা রিভারভিউ-এর ক্ষেত্রেও রাজউকের অনুমোদন ছাড়াই অবৈধভাবে জায়গা দখল ও ভরাটের কাজ করে জনসাধারণ তথা সমাজের বিত্তবান ব্যক্তিদের নিকট থেকে প্লট বিক্রয়ের মাধ্যমে অগ্রিম এককালীন ও কিস্তির মাধ্যমে শত শত কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগ রয়েছে,” বলা হয় বিবৃতিতে।

এতে আরো বলা হয়, বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার বিভিন্ন ব্লকে ইস্ট ওয়েস্ট প্রপার্টিজ লি. কর্তৃক বিপুল পরিমাণ জমি দখলের অভিযোগ পাওয়া যায়, যার আনুমানিক মূল্য দেড় লাখ কোটি টাকার বেশি। এসব জমি নিজেদের দখলে নিতে বিভিন্ন ধরনের প্রতারণা ও জালিয়াতির আশ্রয় নেয় বসুন্ধরা গ্রুপ।

বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় সরকারের খাস, নালা, নদীসহ ৮০০ একর (২ হাজার ৪০০ বিঘা) এবং ভাওয়াল রাজ এস্টেটের ২১৬ একরসহ মোট ১ হাজার ১৬ একর জমি বেআইনিভাবে দখল করার অভিযোগ রয়েছে বসুন্ধরা গ্রুপের বিরুদ্ধে।

“বসুন্ধরা গ্রুপ দেশের বিভিন্ন তফশিলি ব্যাংক থেকে পর্যাপ্ত জামানত না রেখে প্রতারণা ও জালিয়াতির আশ্রয় নিয়ে বিঘাপ্রতি ২০-২৫ লাখ টাকায় কেনা জমি; কাঠাপ্রতি ৩ কোটি টাকা দাম দেখিয়ে ৪২ হাজার কোটি টাকারও বেশি ঋণ নিয়েছে যার বেশিরভাগ অর্থ পাচার করা হয়েছে দুবাই, সিঙ্গাপুর, সাইপ্রাস, লন্ডন, মালয়েশিয়াসহ বিভিন্ন দেশে,” দাবি পুলিশের।

এতে বলা হয়, এছাড়া বসুন্ধরা গ্রুপের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে প্রতারণা, জাল জালিয়াতি, শুল্ক ফাঁকি, ভ্যাট ফাঁকি, আন্ডার ইনভয়েসিং/ওভার ইনভয়েসিং করে হাজার হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ ও পাচার সংক্রান্ত অভিযোগের প্রেক্ষিতে মানিলন্ডারিং অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সিআইডি।

এ বিষয়ে বসুন্ধরা গ্রুপের তাৎক্ষণিক বক্তব্য পাওয়া যায়নি। বসুন্ধরা গ্রুপ পরিচালিত গণমাধ্যমগুলোতেও এসব অভিযোগের বিষয়ে মালিকপক্ষের বক্তব্য প্রকাশ পায়নি।

বেক্সিমকোর গ্রুপের প্রতিষ্ঠান দেখাশোনা করতে রিসিভার

সালমান এফ রহমানের মালিকানাধীন বেক্সিমকো গ্রুপের সব প্রতিষ্ঠান দেখভাল করতে কেন রিসিভার নিয়োগ দেওয়া হবে না-তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছে সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট ডিভিশনের একটি বেঞ্চ।

এক রিট আবেদনের শুনানি নিয়ে বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি মুহাম্মদ মাহবুব-উল ইসলামের বেঞ্চ এ বিষয়ে রুল জারি করে চার সপ্তাহের মধ্যে বাংলাদেশ ব্যাংককে এই রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।

রিট আবেদনের পক্ষে শুনানি করা অ্যাডভোকেট মাসুদ আর সোবহান গণমাধ্যমকে বলেন, “রুলের ফলে ইতোমধ্যে সালমান এফ রহমান সরাসরি জড়িত বেক্সিমকো ফার্মায় রিসিভার নিয়োগের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে এবং অন্য কোম্পানিগুলোর সম্পদ অবরুদ্ধ হবে।”

শুনানি শেষে আদালেতে রাষ্ট্র পক্ষের আইনজীবী ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল রেদওয়ান আহমেদ রানজীব বলেন, বেক্সিমকো গ্রুপের সব প্রতিষ্ঠানের বিষয়ে যাবতীয় তথ্য দিতে এবং বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে বেক্সিমকো গ্রুপের নেওয়া কী পরিমাণ ঋণ বকেয়া আছে তা বাংলাদেশ ব্যাংককে জানাতে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়েছে আদালত।

শেখ হাসিনা পালিয়ে যাবার পর গ্রেপ্তার হয়ে সালমান এফ রহমান বর্তমানে কারাগারে রয়েছেন।

তার প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধে ব্যাপক ঋণ খেলাপির অভিযোগ রয়েছে।

এ প্রসঙ্গে আইনজীবী সোবহান বলেন, “ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে বিভিন্ন সরকারি নির্দেশনা তৈরি করে সালমান টাকা না দিয়েও সময়ে সময়ে তার প্রতিষ্ঠানগুলোকে ঋণ খেলাপির তালিকা থেকে সরিয়ে নিয়েছেন।”

এস আলমের বিরুদ্ধে লক্ষ কোটি টাকা পাচারের অভিযোগ

এস আলম গ্রুপের কর্ণধার সাইফুল ইসলাম (এস আলম) ও তাঁর সহযোগী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ১ লাখ ১৩ হাজার ২৪৫ কোটি টাকা বিদেশে পাচারের অভিযোগ অনুসন্ধান শুরু হয়েছে। পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) এই তদন্ত শুরু করেছে।

সংবাদমাধ্যমে পাঠানো সিআইডির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এস আলম গ্রুপের মালিক এস আলম ও তাঁর সহযোগী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে সংঘবদ্ধ অপরাধ, প্রতারণা, জালিয়াতি ও হুন্ডি কার্যক্রম পরিচালনার অভিযোগ রয়েছে। এস আলমসহ তাঁর সহযোগী ব্যক্তিরা ১ লাখ ১৩ হাজার ২৪৫ কোটি টাকা বিদেশে পাচারে জড়িত সন্দেহে অনুসন্ধান শুরু করেছে সিআইডির ফিন্যান্সিয়াল ক্রাইম ইউনিট।

সিআইডি বলছে, গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদ অনুযায়ী, প্রতারণা ও জালিয়াতির মাধ্যমে এস আলমসহ সন্দেহভাজন ব্যক্তিরা বাংলাদেশের নাগরিকত্ব বাতিল করে একদিনের ব্যবধানে আবার বাংলাদেশে স্থায়ীভাবে বসবাসের (পিআর) অনুমতি গ্রহণ করেছেন। তাঁরা সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া, সাইপ্রাস ও ইউরোপে বাংলাদেশ থেকে অর্থ পাচার করে নিজের ও তাঁদের স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে স্থাবর-অস্থাবর সম্পদ করেছেন।

সিআইডির তথ্য অনুযায়ী, এস আলমের পাচার করা অর্থে সিঙ্গাপুরে ২ কোটি ২৩ লাখ ৪০ হাজার মার্কিন ডলার পরিশোধিত মূলধনের ক্যানালি লজিস্টিক প্রাইভেট লিমিটেড নামের একটি প্রতিষ্ঠান করেছেন এস আলম ও তাঁর সহযোগী ব্যক্তিরা। তাঁরা প্রতারণার আশ্রয় নিয়ে বিদেশে পণ্য আমদানি-রপ্তানি ও বিনিয়োগের নামে ছয়টি ব্যাংক থেকে ৯৫ হাজার কোটি টাকা ঋণ নিয়ে আত্মসাৎ করেছেন। এ ছাড়া নামসর্বস্ব প্রতিষ্ঠান খুলে এস আলম অফশোর ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে ১৮ হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছেন বলেও অভিযোগ আনা হয়েছে।

সিআইডি বলছে, এস আলম, তাঁর স্ত্রী ফারজানা পারভীন, ছেলে আহসানুল আলম, আশরাফুল আলমসহ তাঁদের স্বার্থসংশ্লিষ্ট অন্য ব্যক্তিদের মাধ্যমে মানি লন্ডারিং অপরাধ করেছেন তাঁরা।

ইতিমধ্যে এস আলম পরিবারের ১২ সদস্যের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ করা হয়েছে। গ্রুপটির নিয়ন্ত্রিত ইসলামি ব্যাংসকসহ আটটি ব্যাংকের পর্ষদ ভেঙে দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

দীলিপ কুমার আগরওয়ালার বিষয়ে তদন্ত

সোনা-হিরা চোরাচালান ও অর্থ পাচারের অভিযোগে ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ড এবং প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক দীলিপ কুমার আগরওয়ালার বিষয়ে তদন্ত শুরু করার কথা জানিয়েছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। গত মঙ্গলবার সিআইডি থেকে পাঠানো এক হোয়াটসঅ্যাপ বার্তায় এ কথা জানানো হয়।

ওই বার্তার শিরোনাম—‘স্বর্ণ ও হিরা চোরাচালানের অভিযোগে ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ড এবং এর স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ফাইন্যান্সিয়াল ক্রাইম, সিআইডি কর্তৃক মানি লন্ডারিং অনুসন্ধান শুরু’।

সিআইডির বার্তায় বলা হয়েছে, দীলিপ কুমার আগরওয়ালার বিরুদ্ধে বিদেশ থেকে চোরাচালানের মাধ্যমে সোনা ও হিরা আমদানির নামে বিদেশে অর্থ পাচার, প্রতারণা ও জালিয়াতির অভিযোগ উঠেছে। প্রতারণা ও জালিয়াতির আশ্রয় নিয়ে বিভিন্ন জেলায় নামমাত্র শোরুমের মাধ্যমে প্রকৃত ডায়মন্ডের বদলে ‘উন্নত মানের কাচের টুকরো’কে প্রকৃত ডায়মন্ড হিসেবে বিক্রয় করার তথ্য পাওয়া গেছে। দুবাই-সিঙ্গাপুরে সোনা চোরাচালান সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রণের অভিযোগও পাওয়া গেছে তাঁর বিরুদ্ধে। পাশাপাশি ভারতের কলকাতায় ৩টি জুয়েলারি দোকান ও ১১টি বাড়ি, মালয়েশিয়া, দুবাই ও কানাডায় বিপুল পরিমাণ অবৈধ সম্পদ অর্জন এবং প্রতারণার মাধ্যমে ৪০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করে অবৈধভাবে একটি ব্যাংকের পরিচালক হওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এসব কারণে ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ড ও সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের বিষয়ে অনুসন্ধান শুরু হয়েছে।

ইতিমধ্যে দীলিপ গ্রেপ্তার হয়েছেন এবং তাকে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করছে পুলিশ।

পাচারকৃত অর্থ ফেরাতে টাস্কফোর্স

অর্থনৈতিক খাতের নানা সংস্কার করার যে প্রক্রিয়া সরকার হাতে নিয়েছে তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য প্রচেষ্টা বিদেশে পাচার হওয়া অর্থ দেশে ফেরত আনা।

এই লক্ষ্যে সরকার একটি টাস্কফোর্স গঠনের উদ্যোগ নিয়েছে বলে জানিয়েছেন, অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ।

বৃহস্পতিবার দুপুরে সচিবালয়ে বায়িং হাউজের প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ কথা জানান তিনি।

তিনি বলেন, “অবশ্যই দৃশ্যমান হয়েছে। অনেক বিষয়ই দৃশ্যমান। যেমন খেলাপি ঋণের বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। যেসব ব্যাংকের সমস্যা ছিল সেসব ব্যাংক রিঅর্গানাইজ করা হচ্ছে। লিকুইডিটির সমস্যার সমাধান করেছেন গভর্নর।”

ad
ad

খবরাখবর থেকে আরও পড়ুন

ডেঙ্গুতে একদিনে মৌসুমের সর্বোচ্চ ১২ জনের মৃত্যু, নতুন ভর্তি ৭৪০

দেশে ডেঙ্গুর ভয়াবহতা অব্যাহত রয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে সারাদেশে ১২ জনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে নতুন করে ৭৪০ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।

৭ ঘণ্টা আগে

পিআর নিয়ে সিদ্ধান্ত নেবে দলগুলোই: প্রেস সচিব

পিআর নাকি বিদ্যমান পদ্ধতিতে নির্বাচন হবে- এর সিদ্ধান্ত রাজনৈতিক দলগুলোই নেবে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। তিনি বলেন, সরকারের এ বিষয়ে কম কথা বলাই ভালো।

৭ ঘণ্টা আগে

সরানো হলো জনপ্রশাসন সচিব মোখলেস উর রহমানকে

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. মো. মোখলেস উর রহমানকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। তাকে পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য হিসেবে বদলি করা হয়েছে। রোববার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে এ সংক্রান্ত এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

৯ ঘণ্টা আগে

ব্যান্ডউইথ রপ্তানিতে বাংলাদেশের অনুমোদন চেয়ে চিঠি স্টারলিংকের

যুক্তরাষ্ট্র-ভিত্তিক স্যাটেলাইট ইন্টারনেট সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান স্টারলিংক পার্শ্ববর্তী দেশগুলোতে ব্যান্ডউইথ সরবরাহের জন্য বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)-এর অনুমোদন চেয়েছে।

৯ ঘণ্টা আগে