
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াসহ অন্যদের বিরুদ্ধে করা নাইকো দুর্নীতি মামলার তদন্ত কর্মকর্তাসহ সব সাক্ষীকে আদালতে হাজির করতে দুর্নীতি দমন কমিশনকে (দুদক) নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। আজ রোববার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৯-এর বিচারক শেখ হাফিজুর রহমান এ নির্দেশ দেন।
গত তিনটি ধার্য তারিখে আদালতে কোনো সাক্ষী হাজির না হওয়ায় খালেদা জিয়ার পক্ষে তার আইনজীবী মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত ঘোষণার আবেদন জানান। ওই আবেদন শুনানি শেষে আদালত আগামী ১২ সেপ্টেম্বর সব সাক্ষীকে হাজির হওয়ার নির্দেশ দেন।
খালেদা জিয়ার আইনজীবী জাকির হোসেন ভূঁইয়া বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
ঢাকার কেরানীগঞ্জের কেন্দ্রীয় কারাগারের প্রধান ফটকে স্থাপিত বিশেষ এজলাসে এই মামলার কার্যক্রম চলে। এ পর্যন্ত মামলার বাদী এবং কানাডার পুলিশ সদস্য লয়েড স্কোয়েপ, কেভিন ডুগানসহ মোট সাতজন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়। । সর্বশেষ বাপেক্সের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আব্দুল বাকী সাক্ষ্য দিয়েছেন।
মামলায় খালেদা জিয়ার পক্ষে তাঁর আইনজীবী হাজিরা দাখিল করেন।
এই মামলায় অন্য যাঁরা আসামি তাঁরা হলেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব কামাল উদ্দিন সিদ্দিকী, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সচিব খন্দকার শহীদুল ইসলাম, সাবেক সিনিয়র সহকারী সচিব সি এম ইউছুফ হোসাইন, বাপেক্সের সাবেক মহাব্যবস্থাপক মীর ময়নুল হক, ব্যবসায়ী গিয়াস উদ্দিন আল মামুন, বাগেরহাটের সাবেক সংসদ সদস্য এম এ এইচ সেলিম এবং নাইকোর দক্ষিণ এশিয়াবিষয়ক ভাইস প্রেসিডেন্ট কাশেম শরীফ।
সাবেক মন্ত্রী মওদুদ আহমদ, এ কে এম মোশারফ হোসেন ও বাপেক্সের সাবেক সচিব মো. শফিউর রহমান মৃত্যুবরণ করায় ইতিপূর্বে তাদের মামলার দায় থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
কানাডীয় প্রতিষ্ঠান নাইকোর সঙ্গে অস্বচ্ছ চুক্তির মাধ্যমে রাষ্ট্রের আর্থিক ক্ষতিসাধন ও দুর্নীতির অভিযোগে ২০০৭ সালের ৯ ডিসেম্বর দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) সহকারী পরিচালক মুহাম্মদ মাহবুবুল আলম তেজগাঁও থানায় খালেদা জিয়াসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে দুর্নীতির মামলাটি করেন।
২০১৮ সালের ৫ মে খালেদা জিয়াসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। এতে তাদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রের প্রায় ১৩ হাজার ৭৭৭ কোটি টাকা আর্থিক ক্ষতির অভিযোগ আনা হয়। গত বছরের ১৯ মার্চ খালেদা জিয়াসহ অন্যদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াসহ অন্যদের বিরুদ্ধে করা নাইকো দুর্নীতি মামলার তদন্ত কর্মকর্তাসহ সব সাক্ষীকে আদালতে হাজির করতে দুর্নীতি দমন কমিশনকে (দুদক) নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। আজ রোববার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৯-এর বিচারক শেখ হাফিজুর রহমান এ নির্দেশ দেন।
গত তিনটি ধার্য তারিখে আদালতে কোনো সাক্ষী হাজির না হওয়ায় খালেদা জিয়ার পক্ষে তার আইনজীবী মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত ঘোষণার আবেদন জানান। ওই আবেদন শুনানি শেষে আদালত আগামী ১২ সেপ্টেম্বর সব সাক্ষীকে হাজির হওয়ার নির্দেশ দেন।
খালেদা জিয়ার আইনজীবী জাকির হোসেন ভূঁইয়া বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
ঢাকার কেরানীগঞ্জের কেন্দ্রীয় কারাগারের প্রধান ফটকে স্থাপিত বিশেষ এজলাসে এই মামলার কার্যক্রম চলে। এ পর্যন্ত মামলার বাদী এবং কানাডার পুলিশ সদস্য লয়েড স্কোয়েপ, কেভিন ডুগানসহ মোট সাতজন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়। । সর্বশেষ বাপেক্সের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আব্দুল বাকী সাক্ষ্য দিয়েছেন।
মামলায় খালেদা জিয়ার পক্ষে তাঁর আইনজীবী হাজিরা দাখিল করেন।
এই মামলায় অন্য যাঁরা আসামি তাঁরা হলেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব কামাল উদ্দিন সিদ্দিকী, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সচিব খন্দকার শহীদুল ইসলাম, সাবেক সিনিয়র সহকারী সচিব সি এম ইউছুফ হোসাইন, বাপেক্সের সাবেক মহাব্যবস্থাপক মীর ময়নুল হক, ব্যবসায়ী গিয়াস উদ্দিন আল মামুন, বাগেরহাটের সাবেক সংসদ সদস্য এম এ এইচ সেলিম এবং নাইকোর দক্ষিণ এশিয়াবিষয়ক ভাইস প্রেসিডেন্ট কাশেম শরীফ।
সাবেক মন্ত্রী মওদুদ আহমদ, এ কে এম মোশারফ হোসেন ও বাপেক্সের সাবেক সচিব মো. শফিউর রহমান মৃত্যুবরণ করায় ইতিপূর্বে তাদের মামলার দায় থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
কানাডীয় প্রতিষ্ঠান নাইকোর সঙ্গে অস্বচ্ছ চুক্তির মাধ্যমে রাষ্ট্রের আর্থিক ক্ষতিসাধন ও দুর্নীতির অভিযোগে ২০০৭ সালের ৯ ডিসেম্বর দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) সহকারী পরিচালক মুহাম্মদ মাহবুবুল আলম তেজগাঁও থানায় খালেদা জিয়াসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে দুর্নীতির মামলাটি করেন।
২০১৮ সালের ৫ মে খালেদা জিয়াসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। এতে তাদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রের প্রায় ১৩ হাজার ৭৭৭ কোটি টাকা আর্থিক ক্ষতির অভিযোগ আনা হয়। গত বছরের ১৯ মার্চ খালেদা জিয়াসহ অন্যদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়।

মমতা ব্যানার্জী খালেদা জিয়াকে 'অন্যতম জননেত্রী' হিসেবে অভিহিত করেন। বাংলাদেশের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে খালেদা জিয়ার ঐতিহাসিক ভূমিকার কথা উল্লেখ করেন তিনি।
৩ ঘণ্টা আগে
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক বার্তায় বলা হয়েছে, রাষ্ট্রীয় শোকের তিন দিন দেশের সব সরকারি আধা সরকারি স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ সব সরকারি-বেসরকারি ভবন এবং বিদেশে বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত থাকবে।
৩ ঘণ্টা আগে
মন্ত্রিপরিষদ সচিব জানান, খালেদা জিয়াকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন করা হবে। সংসদ ভবন এলাকার পাশে অবস্থিত জিয়া উদ্যানে তার স্বামী ও বাংলাদেশের প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের কবরের পাশে খালেদা জিয়াকে দাফন করা হবে।
৩ ঘণ্টা আগে