
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

তীব্র তাপদাহের পর অবশেষে নেমেছে স্বস্তির বৃষ্টি। সকাল থেকেই চট্টগ্রাম, বান্দরবান, কক্সবাজার, নোয়াখালী ও ফেনীতে বৃষ্টি হয়েছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, দিন গড়িয়ে রাজধানীসহ সারাদেশে বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে।
বন্দর নগরী চট্টগ্রামে বৃহস্পতিবার (২ মে) ভোররাত থেকে দুই দফায় বৃষ্টি হয়েছে। সকাল ১০টা পর্যন্ত থেমে থেমে বৃষ্টি হয়েছে চট্টগ্রাম অঞ্চলে।
পতেঙ্গা আবহাওয়া অফিসের সহকারী আবহাওয়াবিদ আবদুল বারেক জানান, বৃহস্পতিবার ভোররাত ৩টার দিকে প্রথম দফায় সামান্য বৃষ্টি হয়। ওই সময় বৃষ্টিপাতের পরিমাণ ছিল ১ মিলিমিটার। এরপর সকালের দিকে চট্টগ্রামে দ্বিতীয় দফায় বৃষ্টি নামে। সকাল ১০টা পর্যন্ত বৃষ্টিপাতের পরিমাণ রেকর্ড করা হয়েছে ৭ মিলিমিটার।
পার্বত্য জেলা রাঙ্গামাটিতেও ভোরের দিকে গুঁড়ি বৃষ্টি হয়েছে। তবে স্থায়িত্ব ছিল মাত্র কয়েক মিনিট। সামান্য হলেও বৃষ্টির দেখা পেয়ে জনমনে কিছুটা স্বস্তি ফিরে এসেছে। বান্দরবানেও থেমে থেমে বজ্রপাত ও বৃষ্টিপাত হয়েছে। ভোর থেকে সামান্য বৃষ্টিপাতে গরমের মাত্রা কিছুটা কমেছে।
এদিকে ভোর থেকেই নোয়াখালীর আকাশ মেঘাচ্ছন্ন ছিল। সকাল ৮টার দিকে থেমে থেমে গুঁড়ি বৃষ্টি শুরু হয়। একপর্যায়ে মাঝারি বৃষ্টিপাতে গরম কমে মানুষের মধ্যে স্বস্তি ফিরে আসে।
অবশেষে বৃষ্টির দেখা পেয়েছে ফেনীবাসীও। আজ বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে আটটার পর এ বৃষ্টিপাত হয়। ফেনীর আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, সকাল ৮টা ৪৫ মিনিটে বৃষ্টি শুরু হয়ে ৪-৫ মিনিট ছিল। তাতে ২ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।
বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ একেএম নাজমুল হক জানান, সকাল থেকে অনেক জায়গাতেই বৃষ্টি হছে। আগে যেমন শুধু সিলেটে বৃষ্টি হচ্ছিল, সেটা এখন চট্টগ্রাম অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়েছে। আস্তে আস্তে সারাদেশে বৃষ্টিপাত ছড়িয়ে পড়ার আশা করা হচ্ছে।
আবহাওয়া অফিস আরও জানায়, বৃষ্টিপাতের ধারা আগামী কয়েকদিন অব্যাহত থাকবে। তাতে গরম কিছুটা কমলেও পাঁচ-ছয়দিনের মাথায় ফের তাপপ্রবাহ শুরু হতে পারে।

তীব্র তাপদাহের পর অবশেষে নেমেছে স্বস্তির বৃষ্টি। সকাল থেকেই চট্টগ্রাম, বান্দরবান, কক্সবাজার, নোয়াখালী ও ফেনীতে বৃষ্টি হয়েছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, দিন গড়িয়ে রাজধানীসহ সারাদেশে বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে।
বন্দর নগরী চট্টগ্রামে বৃহস্পতিবার (২ মে) ভোররাত থেকে দুই দফায় বৃষ্টি হয়েছে। সকাল ১০টা পর্যন্ত থেমে থেমে বৃষ্টি হয়েছে চট্টগ্রাম অঞ্চলে।
পতেঙ্গা আবহাওয়া অফিসের সহকারী আবহাওয়াবিদ আবদুল বারেক জানান, বৃহস্পতিবার ভোররাত ৩টার দিকে প্রথম দফায় সামান্য বৃষ্টি হয়। ওই সময় বৃষ্টিপাতের পরিমাণ ছিল ১ মিলিমিটার। এরপর সকালের দিকে চট্টগ্রামে দ্বিতীয় দফায় বৃষ্টি নামে। সকাল ১০টা পর্যন্ত বৃষ্টিপাতের পরিমাণ রেকর্ড করা হয়েছে ৭ মিলিমিটার।
পার্বত্য জেলা রাঙ্গামাটিতেও ভোরের দিকে গুঁড়ি বৃষ্টি হয়েছে। তবে স্থায়িত্ব ছিল মাত্র কয়েক মিনিট। সামান্য হলেও বৃষ্টির দেখা পেয়ে জনমনে কিছুটা স্বস্তি ফিরে এসেছে। বান্দরবানেও থেমে থেমে বজ্রপাত ও বৃষ্টিপাত হয়েছে। ভোর থেকে সামান্য বৃষ্টিপাতে গরমের মাত্রা কিছুটা কমেছে।
এদিকে ভোর থেকেই নোয়াখালীর আকাশ মেঘাচ্ছন্ন ছিল। সকাল ৮টার দিকে থেমে থেমে গুঁড়ি বৃষ্টি শুরু হয়। একপর্যায়ে মাঝারি বৃষ্টিপাতে গরম কমে মানুষের মধ্যে স্বস্তি ফিরে আসে।
অবশেষে বৃষ্টির দেখা পেয়েছে ফেনীবাসীও। আজ বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে আটটার পর এ বৃষ্টিপাত হয়। ফেনীর আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, সকাল ৮টা ৪৫ মিনিটে বৃষ্টি শুরু হয়ে ৪-৫ মিনিট ছিল। তাতে ২ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।
বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ একেএম নাজমুল হক জানান, সকাল থেকে অনেক জায়গাতেই বৃষ্টি হছে। আগে যেমন শুধু সিলেটে বৃষ্টি হচ্ছিল, সেটা এখন চট্টগ্রাম অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়েছে। আস্তে আস্তে সারাদেশে বৃষ্টিপাত ছড়িয়ে পড়ার আশা করা হচ্ছে।
আবহাওয়া অফিস আরও জানায়, বৃষ্টিপাতের ধারা আগামী কয়েকদিন অব্যাহত থাকবে। তাতে গরম কিছুটা কমলেও পাঁচ-ছয়দিনের মাথায় ফের তাপপ্রবাহ শুরু হতে পারে।

এই শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত থাকবেন। নবনিযুক্ত এই প্রধান বিচারপতি বিদায়ী প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের স্থলাভিষিক্ত হচ্ছেন, যিনি গতকাল শনিবারই অবসরে গেছেন।
৬ ঘণ্টা আগে
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) রাতে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে ‘ভোটের গাড়ি’ দেশজুড়ে সফর করছে। এর মাধ্যমে গণভোট ও জাতীয় সংসদ নির্বাচন সম্পর্কে জনগণকে সচেতন করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে
তারেক রহমানের ভেরিফায়েড ফেসবুক পাতায় পোস্ট দিয়ে বলা হয়েছিলো "বাংলাদেশর সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া গুরুতর অসুস্থ ও সংকটাপন্ন অবস্থায় হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যায় রয়েছেন।
৬ ঘণ্টা আগে
এজেডএম জাহিদ হোসেন বলেন, ‘সত্যিকার অর্থে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ২৩ নভেম্বর এখানে (এভারকেয়ার হাসপাতাল) ভর্তি হয়েছেন; ভর্তি হওয়ার পরবর্তীতে উনার (খালেদা জিয়া) শারীরিক অবস্থার বেশ অবনতি হয়েছিল।’ স্বাস্থ্যের ক্রমাগত অবনতির কারণেই খালেদা জিয়াকে কেবিন থেকে সিসিইউ এবং সেখানে থেকে পরবর্তীতে আইসিইউতে নেও
৬ ঘণ্টা আগে