
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

জুলাইয়ে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় রায়কে স্বাগত জানিয়েছেন আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল। পাশাপাশি আগামী সরকার যেন বিচার প্রক্রিয়াকে এগিয়ে নিয়ে যায়, তেমন প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন তিনি।
সোমবার (১৭ নভেম্বর) বিকেল সোয়া ৩টার দিকে সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে রায়ের তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।
অধ্যাপক আসিফ নজরুল বলেন, আমরা যতদিন আছি, বিচারকাজ পূর্ণোদ্যমে চলবে। আশা করি আগামীতে যে সরকার নির্বাচিত হয়ে আসবে, বিচারের গুরুদায়িত্ব থেকে তারাও যেন কোনো অবস্থাতেই পিছুপা না হয়।
এ মামলায় যারা সাক্ষী দিয়েছেন তাদেরও অভিনন্দন জানান আইন উপদেষ্টা। এ রায়ের মাধ্যমে জুলাই আন্দোলনে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের ন্যায়বিচার হয়েছে বলে মনে করেন তিনি।
এর আগে জুলাইয়ের এ মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ক্ষমতাচ্যুত শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালকে মৃত্যুদণ্ড সাজা দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। মামলার আরেক আসামির বিরুদ্ধে একই অভিযোগ প্রমাণিত হলেও তিনি ‘রাজসাক্ষী’ হওয়ায় তাকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
পাশাপাশি শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্ত করতে বলেছেন ট্রাইব্যুনাল। তাদের এসব সম্পদ বিক্রি করে জুলাই শহিদ ও জুলাইয়ে আহতসহ ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতিপূরণ হিসেবে দেওয়ার নির্দেশও দিয়েছেন আদালত।

জুলাইয়ে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় রায়কে স্বাগত জানিয়েছেন আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল। পাশাপাশি আগামী সরকার যেন বিচার প্রক্রিয়াকে এগিয়ে নিয়ে যায়, তেমন প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন তিনি।
সোমবার (১৭ নভেম্বর) বিকেল সোয়া ৩টার দিকে সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে রায়ের তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।
অধ্যাপক আসিফ নজরুল বলেন, আমরা যতদিন আছি, বিচারকাজ পূর্ণোদ্যমে চলবে। আশা করি আগামীতে যে সরকার নির্বাচিত হয়ে আসবে, বিচারের গুরুদায়িত্ব থেকে তারাও যেন কোনো অবস্থাতেই পিছুপা না হয়।
এ মামলায় যারা সাক্ষী দিয়েছেন তাদেরও অভিনন্দন জানান আইন উপদেষ্টা। এ রায়ের মাধ্যমে জুলাই আন্দোলনে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের ন্যায়বিচার হয়েছে বলে মনে করেন তিনি।
এর আগে জুলাইয়ের এ মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ক্ষমতাচ্যুত শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালকে মৃত্যুদণ্ড সাজা দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। মামলার আরেক আসামির বিরুদ্ধে একই অভিযোগ প্রমাণিত হলেও তিনি ‘রাজসাক্ষী’ হওয়ায় তাকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
পাশাপাশি শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্ত করতে বলেছেন ট্রাইব্যুনাল। তাদের এসব সম্পদ বিক্রি করে জুলাই শহিদ ও জুলাইয়ে আহতসহ ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতিপূরণ হিসেবে দেওয়ার নির্দেশও দিয়েছেন আদালত।

ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল বলেছেন, ঘনিষ্ঠ প্রতিবেশী হিসেবে বাংলাদেশের জনগণের স্বার্থে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ ভারত। বিশেষ করে শান্তি, গণতন্ত্র, অন্তর্ভুক্তি ও স্থিতিশীলতার ক্ষেত্রে।
৫ ঘণ্টা আগে
সোমবার শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ঘোষিত রায়কে কেন্দ্র করে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলছে, নির্বাসনে থাকা হাসিনার রায় ভারত ‘নজরে নিয়েছে’ এবং ‘বাংলাদেশের জনগণের সর্বোত্তম স্বার্থের প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ’ রয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে
তারা বলেন, ‘রাজনৈতিকভাবে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত প্রক্রিয়ায় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে যে রায় ঘোষণা করেছে তা প্রহসনমূলক ও অগ্রহণযোগ্য। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল বর্তমানে ক্যাঙারু কোর্টের রূপ পরিগ্রহ করেছে। এখন এই আদালত স্বৈরাচারী, পক্ষপাতদুষ্ট এবং ন্যায়
৫ ঘণ্টা আগে
এই মামলায় প্রসিকিউশন পক্ষে চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম, প্রসিকিউটর মিজানুল ইসলাম ও গাজী এস এইচ তামিম শুনানি করেন। এছাড়া শুনানিতে প্রসিকিউটর বি এম সুলতান মাহমুদ, শাইখ মাহদি, আবদুস সাত্তার পালোয়ানসহ অন্য প্রসিকিউটরা উপস্থিত ছিলেন। অন্যদিকে, পলাতক শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খান কামালের পক্ষে শুন
৫ ঘণ্টা আগে