
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে দাঁড়িয়ে থাকা রোগীবাহী অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কায় নারীসহ ৫ জন নিহত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (৮ মে) বেলা সাড়ে ১২টার দিকে ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ের নীমতলি এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
হতাহতদের উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসা হলে ৫ জনকে চিকিৎসক দুপুর ২টার দিকে মৃত ঘোষণা করেন।
নিহতরা হলেন- আব্দুস সামাদ ফকির (৬০), তার ছেলে হাফেজ বিল্লাল ফকির (৪০), মেয়ে আফসানা (২২) ও অ্যাম্বুলেন্স চালক মাহবুব সরদার (২৮)। অপরজনের নাম জানা যায়নি।
আহতরা জানান, তাদের বাড়ি মাদারীপুরের সদর উপজেলার মিঠাপুর গ্রামে। বিল্লাল ফকিরের স্ত্রী রোজিনা বেগম অন্তঃসত্ত্বা। চলতি মাসের ২৩ তারিখ তার বাচ্চা প্রসবের সম্ভাব্য তারিখ। তবে গতরাত থেকে তার ব্যথা হচ্ছিল। এজন্য সকালে একটি অ্যাম্বুলেন্স ভাড়া করে পরিবারের ১০ জন মিলে ঢাকার পথে আসছিলেন। ঢাকার ধানমন্ডি এলাকার একটি প্রাইভেট হাসপাতালে চিকিৎসা নেয়ার কথা ছিল। অ্যাম্বুলেন্সে করে রওনা দেয়ার পর এক্সপ্রেস ওয়ের নীমতলি এলাকায় আসার পর চাকা পাংচার হয়ে যায়। এরপর রাস্তার ডান পাশে চাপিয়ে সেটির চাকা মেরামত করছিলেন চালক। আর তারা কয়েকজন অ্যাম্বুলেন্সের ভিতরে বসে ছিলেন, আর কয়েকজন পাশেই দাঁড়িয়ে ছিলেন। এ সময় গোল্ডেন লাইন পরিবহনের একটি বাস পিছন থেকে এসে সজোরে অ্যাম্বুলেন্সে ধাক্কা দেয়।
এদিকে, গোল্ডেন লাইন পরিবহনের বাসটির হেল্পার সাইফুল ইসলাম শান্ত জানান, তারা কুষ্টিয়া থেকে যাত্রীবোঝাই বাসটি নিয়ে আসতেছিলেন ঢাকার আব্দুল্লাহপুর এলাকায়। নীমতলী এলাকায় এক্সপ্রেস ওয়ের ডান পাশের লেনে দাঁড়িয়ে ছিল অ্যাম্বুলেন্সটি। তখন দ্রুতগতির বাসটি চালক ফয়সাল (৪০) ব্রেক করেও থামাতে পারেননি। সজোরে গিয়ে ধাক্কা লাগে থেমে থাকা অ্যাম্বুলেন্সের পিছনে।
ঢাকা মেডিকেল পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ মো. ফারুক মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, হাইওয়ে থেকে বেশ কযেকজনকে হাসপাতালে নিয়ে আসলে ৫ জন মারা যায়। এর মধ্যে এক নারী তিন পুরুষ। আহত কয়েকজনকে জরুরি বিভাগে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
হাসাড়া হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল কাদের জিলানী জানান, মাওয়ার নিমতলা এলাকায় একটি অ্যাম্বুলেন্সে যাত্রীবাহী বাসের ধাক্কায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। বাস ও অ্যাম্বুলেন্স জব্দ করা হয়েছে।

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে দাঁড়িয়ে থাকা রোগীবাহী অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কায় নারীসহ ৫ জন নিহত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (৮ মে) বেলা সাড়ে ১২টার দিকে ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ের নীমতলি এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
হতাহতদের উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসা হলে ৫ জনকে চিকিৎসক দুপুর ২টার দিকে মৃত ঘোষণা করেন।
নিহতরা হলেন- আব্দুস সামাদ ফকির (৬০), তার ছেলে হাফেজ বিল্লাল ফকির (৪০), মেয়ে আফসানা (২২) ও অ্যাম্বুলেন্স চালক মাহবুব সরদার (২৮)। অপরজনের নাম জানা যায়নি।
আহতরা জানান, তাদের বাড়ি মাদারীপুরের সদর উপজেলার মিঠাপুর গ্রামে। বিল্লাল ফকিরের স্ত্রী রোজিনা বেগম অন্তঃসত্ত্বা। চলতি মাসের ২৩ তারিখ তার বাচ্চা প্রসবের সম্ভাব্য তারিখ। তবে গতরাত থেকে তার ব্যথা হচ্ছিল। এজন্য সকালে একটি অ্যাম্বুলেন্স ভাড়া করে পরিবারের ১০ জন মিলে ঢাকার পথে আসছিলেন। ঢাকার ধানমন্ডি এলাকার একটি প্রাইভেট হাসপাতালে চিকিৎসা নেয়ার কথা ছিল। অ্যাম্বুলেন্সে করে রওনা দেয়ার পর এক্সপ্রেস ওয়ের নীমতলি এলাকায় আসার পর চাকা পাংচার হয়ে যায়। এরপর রাস্তার ডান পাশে চাপিয়ে সেটির চাকা মেরামত করছিলেন চালক। আর তারা কয়েকজন অ্যাম্বুলেন্সের ভিতরে বসে ছিলেন, আর কয়েকজন পাশেই দাঁড়িয়ে ছিলেন। এ সময় গোল্ডেন লাইন পরিবহনের একটি বাস পিছন থেকে এসে সজোরে অ্যাম্বুলেন্সে ধাক্কা দেয়।
এদিকে, গোল্ডেন লাইন পরিবহনের বাসটির হেল্পার সাইফুল ইসলাম শান্ত জানান, তারা কুষ্টিয়া থেকে যাত্রীবোঝাই বাসটি নিয়ে আসতেছিলেন ঢাকার আব্দুল্লাহপুর এলাকায়। নীমতলী এলাকায় এক্সপ্রেস ওয়ের ডান পাশের লেনে দাঁড়িয়ে ছিল অ্যাম্বুলেন্সটি। তখন দ্রুতগতির বাসটি চালক ফয়সাল (৪০) ব্রেক করেও থামাতে পারেননি। সজোরে গিয়ে ধাক্কা লাগে থেমে থাকা অ্যাম্বুলেন্সের পিছনে।
ঢাকা মেডিকেল পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ মো. ফারুক মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, হাইওয়ে থেকে বেশ কযেকজনকে হাসপাতালে নিয়ে আসলে ৫ জন মারা যায়। এর মধ্যে এক নারী তিন পুরুষ। আহত কয়েকজনকে জরুরি বিভাগে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
হাসাড়া হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল কাদের জিলানী জানান, মাওয়ার নিমতলা এলাকায় একটি অ্যাম্বুলেন্সে যাত্রীবাহী বাসের ধাক্কায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। বাস ও অ্যাম্বুলেন্স জব্দ করা হয়েছে।

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ের পর দেশে কোনো অস্থিরতা দেখা দিয়েছে কি না এবং আসন্ন বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে কোনো শঙ্কা আছে কি না—জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘রায় হওয়ার পরে কোনো রকম অস্থিরতা সৃষ্টি হয়নি। বিজয় দিবসেও কোনো অস্থিরতার শঙ্কা নেই।’
১ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর চেয়েও ভোটে বড় ভূমিকা রাজনৈতিক দলগুলোর। দলগুলো আন্তরিকভাবে কাজ করলে নির্বাচন কমিশনকে বাড়তি চাপ নিতে হয় না।
৩ ঘণ্টা আগে
নির্বাচনের প্রস্তুতি এবং নীতিগত বিষয় নিয়ে আলাপের মাধ্যমে নির্বাচনকে অংশগ্রহণমূলক সুষ্ঠু এবং গ্রহণযোগ্য করার লক্ষ্যে এসব সংলাপ আয়োজন করা হয়েছে বলে জানানো হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে