
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

বাংলাদেশের অর্থনীতিকে একটি উদীয়মান অর্থনীতি বলে উল্লেখ করে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেছেন, এ ধরনের অর্থনীতিতে কিছু বিকৃতি থাকবেই, লাভ বা মুনাফার সুযোগ নেবেই। এটি মোকাবিলা করার জন্য আমাদের বিভিন্ন ধরনের নিয়ন্ত্রক সংস্থাকে বিধিবিধান প্রয়োগ করতে হবে। আইনে যা আছে, সেটিকে মাঠে নেমে প্রয়োগ করতে হবে। বাজারের সিন্ডিকেট যদি দেখতে পারতাম, ধরতে পারতাম, তাহলে ব্যবস্থা নিতে পারতাম।
গতকাল শুক্রবার দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্র (টিএসসি) মিলনায়তনে এক অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে বের হওয়ার সময় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন পরিকল্পনামন্ত্রী। মার্কেটার্স ইনস্টিটিউট, বাংলাদেশের আয়োজনে বাংলাদেশ মার্কেটিং ডে’র সূচনাপর্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মন্ত্রী।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, সিন্ডিকেট ধরা যায় না, অধরা থেকে যায়। তবে এটা সাময়িকভাবে বাজারের ভেতরেই থাকতে পারে। সিন্ডিকেট হয়, সিন্ডিকেট ভাঙে, নতুন সিন্ডিকেট হয়। আমাদের মতো উদীয়মান অর্থনীতিতে এ ধরনের কিছু কিছু বিকৃতি থাকবেই, লাভ বা মুনাফার সুযোগ নেবেই। এটি মোকাবিলা করার জন্য আমাদের বিভিন্ন ধরনের নিয়ন্ত্রক সংস্থা, নিয়ামক, বিধিবিধান প্রয়োগ করতে হবে। আইনে যা আছে, সেটিকে মাঠে নেমে প্রয়োগ করতে হবে। এখানে আমাদের কিছু ঘাটতি হয়ে যায়। আমাদের কয়েকটা সংস্থা আছে, একেবারে নতুন। তাদের দাঁত গজাতে হবে তো। তারা ধীরে ধীরে অভিজ্ঞ হচ্ছে, কাজ করছে।
আরেক প্রশ্নের জবাবে পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, শ্রীলঙ্কা আমাদের বন্ধুরাষ্ট্র, প্রতিবেশী। তুলনা করে লাভ নেই। দুই বছর আগে অনেকেই বলেছিলেন যে বাংলাদেশ শ্রীলঙ্কা হয়ে গেছে, শুধু বাঁশি বাজানো বাকি। সেটি হয়নি। আমরা চাই, শ্রীলঙ্কা ভালো করুক, আমরাও ভালো করতে পারবো। ফলে এ ধরনের তুলনা মানুষ অনেক সময় ভুলভাবে নেবে। শ্রীলঙ্কার অর্থনীতির আকার আমাদের অর্থনীতির ১০ ভাগের এক ভাগও নয়। কিছু সূচকে শ্রীলঙ্কা আবার আমাদের চেয়ে এগিয়ে। শ্রীলংকা যদি ঘুরে দাঁড়িয়ে থাকে, ভালো। আই এপ্রিশিয়েট। আমরাও ঘুরে দাঁড়াচ্ছি, দাঁড়াবো। ভয় বা সংকটের কোনো বিষয় নেই৷

বাংলাদেশের অর্থনীতিকে একটি উদীয়মান অর্থনীতি বলে উল্লেখ করে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেছেন, এ ধরনের অর্থনীতিতে কিছু বিকৃতি থাকবেই, লাভ বা মুনাফার সুযোগ নেবেই। এটি মোকাবিলা করার জন্য আমাদের বিভিন্ন ধরনের নিয়ন্ত্রক সংস্থাকে বিধিবিধান প্রয়োগ করতে হবে। আইনে যা আছে, সেটিকে মাঠে নেমে প্রয়োগ করতে হবে। বাজারের সিন্ডিকেট যদি দেখতে পারতাম, ধরতে পারতাম, তাহলে ব্যবস্থা নিতে পারতাম।
গতকাল শুক্রবার দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্র (টিএসসি) মিলনায়তনে এক অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে বের হওয়ার সময় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন পরিকল্পনামন্ত্রী। মার্কেটার্স ইনস্টিটিউট, বাংলাদেশের আয়োজনে বাংলাদেশ মার্কেটিং ডে’র সূচনাপর্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মন্ত্রী।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, সিন্ডিকেট ধরা যায় না, অধরা থেকে যায়। তবে এটা সাময়িকভাবে বাজারের ভেতরেই থাকতে পারে। সিন্ডিকেট হয়, সিন্ডিকেট ভাঙে, নতুন সিন্ডিকেট হয়। আমাদের মতো উদীয়মান অর্থনীতিতে এ ধরনের কিছু কিছু বিকৃতি থাকবেই, লাভ বা মুনাফার সুযোগ নেবেই। এটি মোকাবিলা করার জন্য আমাদের বিভিন্ন ধরনের নিয়ন্ত্রক সংস্থা, নিয়ামক, বিধিবিধান প্রয়োগ করতে হবে। আইনে যা আছে, সেটিকে মাঠে নেমে প্রয়োগ করতে হবে। এখানে আমাদের কিছু ঘাটতি হয়ে যায়। আমাদের কয়েকটা সংস্থা আছে, একেবারে নতুন। তাদের দাঁত গজাতে হবে তো। তারা ধীরে ধীরে অভিজ্ঞ হচ্ছে, কাজ করছে।
আরেক প্রশ্নের জবাবে পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, শ্রীলঙ্কা আমাদের বন্ধুরাষ্ট্র, প্রতিবেশী। তুলনা করে লাভ নেই। দুই বছর আগে অনেকেই বলেছিলেন যে বাংলাদেশ শ্রীলঙ্কা হয়ে গেছে, শুধু বাঁশি বাজানো বাকি। সেটি হয়নি। আমরা চাই, শ্রীলঙ্কা ভালো করুক, আমরাও ভালো করতে পারবো। ফলে এ ধরনের তুলনা মানুষ অনেক সময় ভুলভাবে নেবে। শ্রীলঙ্কার অর্থনীতির আকার আমাদের অর্থনীতির ১০ ভাগের এক ভাগও নয়। কিছু সূচকে শ্রীলঙ্কা আবার আমাদের চেয়ে এগিয়ে। শ্রীলংকা যদি ঘুরে দাঁড়িয়ে থাকে, ভালো। আই এপ্রিশিয়েট। আমরাও ঘুরে দাঁড়াচ্ছি, দাঁড়াবো। ভয় বা সংকটের কোনো বিষয় নেই৷

প্রশ্নটি হবে এ রকম— ‘আপনি কি জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ, ২০২৫ এবং জুলাই জাতীয় সনদে লিপিবদ্ধ সংবিধান সংস্কার সম্পর্কিত নিম্নলিখিত প্রস্তাবগুলোর প্রতি আপনার সম্মতি জ্ঞাপন করছেন?’
৩ ঘণ্টা আগে
আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিন জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫ বাস্তবায়নের গণভোট নেওয়া হবে।
৩ ঘণ্টা আগে
‘জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫’ বাস্তবায়নের আদেশে সই করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। এ আদেশের ভিত্তিতেই জুলাই সনদ বাস্তবায়নের গণভোট হবে। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন যেসব সংস্কার প্রস্তাব জুলাই সনদে অন্তর্ভুক্ত করেছে, সেগুলোর বিষয়ে জনগণের রায় নেওয়া হবে গণভোটে।
৩ ঘণ্টা আগে
সোহেল তাজ লেখেন, ‘অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করলে আর সত্যি কথা বললে যদি গালি খেতে হয় তাহলে কি আর করা।’
৩ ঘণ্টা আগে