প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
বায়ুদূষণ রোধে অবিলম্বে নির্মল বায়ু আইন প্রণয়নসহ ৯ দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন (বাপা)। পরিবেশ অধিদপ্তরকে দেওয়া স্মারকলিপিতে এ দাবি জানানো হয়েছে।
স্মারকলিপিতে বলা হয়েছে, বায়ুদূষণে শীর্ষে অবস্থান করছে বাংলাদেশ, যা আমাদের জন্য খুবই লজ্জাজনক। বায়ুদূষণের কারণে দেশের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে পঙ্গুত্বের দিকে ঠেলে দেওয়া হচ্ছে। সরকার দায়িত্ববান হলে এই বায়ুদূষণ রোধ করা সম্ভব।
বুধবার (২৭ মার্চ) বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণে দ্রুত ও জরুরি ভিত্তিতে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের দাবিতে পরিবেশ অধিদপ্তরের অফিসে প্রদত্ত স্মারকলিপিতে এই দাবি জানানো হয়। এর আগে পরিবেশ অধিদপ্তরের সামনে অবস্থান কর্মসূচিতে সভাপতিত্ব করেন বাপার সভাপতি অধ্যাপক নুর মোহাম্মদ তালুকদার।
বাপার পক্ষ থেকে উত্থাপিত দাবিনামায় বলা হয়, বাযুদূষণ রোধে নির্মল বায়ু আইন প্রণয়নের পাশাপাশি নির্মাণকাজের সময় নির্মাণ স্থান ঘেরাও দিয়ে রাখতে হবে এবং নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ঢেকে নিতে হবে। শুষ্ক মৌসুমে সিটি করপোরেশন, ফায়ার সার্ভিস, ওয়াসা ও পরিবেশ অধিদপ্তরের সমন্বয়ে দূষিত শহরে প্রতিদিন পানি ছিটানোর ব্যবস্থা করতে হবে।
অবৈধ ইটভাটা বন্ধ করে উন্নত প্রযুক্তির ব্যবহার ও বিকল্প ইটের প্রচলন বাড়াতে হবে। ব্যক্তিগত গাড়ি ও ফিটনেসবিহীন গাড়ি নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। যত্রতত্র বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ করতে হবে। সিটি করপোরেশন, ওয়াসা, ডেসাসহ অন্যান্য সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠানের সেবা কাজ দ্রুত সম্পন্ন করতে হবে।
নগরের বিভিন্ন ব্যস্ততম স্থানে তাৎক্ষণিক বায়ুমান প্রদর্শনের ব্যবস্থা করতে হবে। পরিবেশ ক্যাডার সার্ভিস এবং পরিবেশ পুলিশ চালু ও পরিবেশ আদালত আরো কার্যকর করতে হবে।
স্মারকলিপিতে বলা হয়, বায়ুদূষণের দেশ হিসেবে শীর্ষে বাংলাদেশ, নগর হিসেবে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে ঢাকা। গত ১৯ মার্চ সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার বিশ্বের ১৩৪টি দেশ ও অঞ্চলের প্রায় ৩০ হাজার নজরদারি স্টেশন থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে এ তথ্য প্রকাশ করেছে। সেখানে দেখা গেছে, ২০২৩ সালে বাংলাদেশের প্রতি ঘনমিটার বায়ুতে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণার (পিএম ২.৫) উপস্থিতি ছিল ৭৯ দশমিক ৯ মাইক্রোগ্রাম।
এটি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডাব্লিউএইচও) বেঁধে দেওয়া মানদণ্ডের চেয়ে অন্তত ১৬ গুণ বেশি। বাপা মনে করে বিশ্বের দরবারে বাঙালি জাতির জন্য এটি অত্যন্ত অপমান ও লজ্জাজনক ঘটনা। প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ, উদ্যোগ ও যথাযথ তদারকির অভাবে দেশের বৃক্ষশোভিত বন, গ্রাম ও শহরের সবুজ এলাকাগুলো এখন নানা কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে এবং দূষণ বাড়ছে। দেশের বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণ ও পরিবেশ যথাযথ সংরক্ষণে যথোপযুক্ত ও দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানানো হয় স্মারকলিপিতে।
বাপার সাধারণ সম্পাদক আলমগীর কবিরের সঞ্চালনায় কর্মসূচিতে বক্তৃতা করেন বাপার সহসভাপতি মহিদুল হক খান, বাপার যুগ্ম সম্পাদক অধ্যাপক ড. আহমদ কামরুজ্জমান মজুমদার, আমিনুর রসুল, হাসান ইউসুফ খান ও হুমায়ুন কবির সুমন, আরডিআরএসের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ এজাজ, মানবাধিকার উন্নয়ন কেন্দ্রের মহাসচিব মাহবুল হক, বাপার জাতীয় কমিটির সদস্য যথাক্রমে মো. হাফিজুল ইসলাম, হাজী শেখ আনছার আলী, শাকিল কবির, মোনছেফা তৃপ্তি ও তিতলি নাজনিন।
বায়ুদূষণ রোধে অবিলম্বে নির্মল বায়ু আইন প্রণয়নসহ ৯ দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন (বাপা)। পরিবেশ অধিদপ্তরকে দেওয়া স্মারকলিপিতে এ দাবি জানানো হয়েছে।
স্মারকলিপিতে বলা হয়েছে, বায়ুদূষণে শীর্ষে অবস্থান করছে বাংলাদেশ, যা আমাদের জন্য খুবই লজ্জাজনক। বায়ুদূষণের কারণে দেশের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে পঙ্গুত্বের দিকে ঠেলে দেওয়া হচ্ছে। সরকার দায়িত্ববান হলে এই বায়ুদূষণ রোধ করা সম্ভব।
বুধবার (২৭ মার্চ) বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণে দ্রুত ও জরুরি ভিত্তিতে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের দাবিতে পরিবেশ অধিদপ্তরের অফিসে প্রদত্ত স্মারকলিপিতে এই দাবি জানানো হয়। এর আগে পরিবেশ অধিদপ্তরের সামনে অবস্থান কর্মসূচিতে সভাপতিত্ব করেন বাপার সভাপতি অধ্যাপক নুর মোহাম্মদ তালুকদার।
বাপার পক্ষ থেকে উত্থাপিত দাবিনামায় বলা হয়, বাযুদূষণ রোধে নির্মল বায়ু আইন প্রণয়নের পাশাপাশি নির্মাণকাজের সময় নির্মাণ স্থান ঘেরাও দিয়ে রাখতে হবে এবং নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ঢেকে নিতে হবে। শুষ্ক মৌসুমে সিটি করপোরেশন, ফায়ার সার্ভিস, ওয়াসা ও পরিবেশ অধিদপ্তরের সমন্বয়ে দূষিত শহরে প্রতিদিন পানি ছিটানোর ব্যবস্থা করতে হবে।
অবৈধ ইটভাটা বন্ধ করে উন্নত প্রযুক্তির ব্যবহার ও বিকল্প ইটের প্রচলন বাড়াতে হবে। ব্যক্তিগত গাড়ি ও ফিটনেসবিহীন গাড়ি নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। যত্রতত্র বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ করতে হবে। সিটি করপোরেশন, ওয়াসা, ডেসাসহ অন্যান্য সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠানের সেবা কাজ দ্রুত সম্পন্ন করতে হবে।
নগরের বিভিন্ন ব্যস্ততম স্থানে তাৎক্ষণিক বায়ুমান প্রদর্শনের ব্যবস্থা করতে হবে। পরিবেশ ক্যাডার সার্ভিস এবং পরিবেশ পুলিশ চালু ও পরিবেশ আদালত আরো কার্যকর করতে হবে।
স্মারকলিপিতে বলা হয়, বায়ুদূষণের দেশ হিসেবে শীর্ষে বাংলাদেশ, নগর হিসেবে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে ঢাকা। গত ১৯ মার্চ সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার বিশ্বের ১৩৪টি দেশ ও অঞ্চলের প্রায় ৩০ হাজার নজরদারি স্টেশন থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে এ তথ্য প্রকাশ করেছে। সেখানে দেখা গেছে, ২০২৩ সালে বাংলাদেশের প্রতি ঘনমিটার বায়ুতে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণার (পিএম ২.৫) উপস্থিতি ছিল ৭৯ দশমিক ৯ মাইক্রোগ্রাম।
এটি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডাব্লিউএইচও) বেঁধে দেওয়া মানদণ্ডের চেয়ে অন্তত ১৬ গুণ বেশি। বাপা মনে করে বিশ্বের দরবারে বাঙালি জাতির জন্য এটি অত্যন্ত অপমান ও লজ্জাজনক ঘটনা। প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ, উদ্যোগ ও যথাযথ তদারকির অভাবে দেশের বৃক্ষশোভিত বন, গ্রাম ও শহরের সবুজ এলাকাগুলো এখন নানা কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে এবং দূষণ বাড়ছে। দেশের বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণ ও পরিবেশ যথাযথ সংরক্ষণে যথোপযুক্ত ও দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানানো হয় স্মারকলিপিতে।
বাপার সাধারণ সম্পাদক আলমগীর কবিরের সঞ্চালনায় কর্মসূচিতে বক্তৃতা করেন বাপার সহসভাপতি মহিদুল হক খান, বাপার যুগ্ম সম্পাদক অধ্যাপক ড. আহমদ কামরুজ্জমান মজুমদার, আমিনুর রসুল, হাসান ইউসুফ খান ও হুমায়ুন কবির সুমন, আরডিআরএসের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ এজাজ, মানবাধিকার উন্নয়ন কেন্দ্রের মহাসচিব মাহবুল হক, বাপার জাতীয় কমিটির সদস্য যথাক্রমে মো. হাফিজুল ইসলাম, হাজী শেখ আনছার আলী, শাকিল কবির, মোনছেফা তৃপ্তি ও তিতলি নাজনিন।
প্রেস উইং ফেসবুকে পোস্টে জানায়, বিভিন্ন প্রতিবেদনে গত ১৭ সেপ্টেম্বর একটি বেসরকারি ভিসা প্রক্রিয়াকরণ ওয়েবসাইট ‘ইউএইভিসা অনলাইন’-এ প্রকাশিত একটি নিবন্ধের উদ্ধৃতি দেওয়া হয়েছে। যেখানে দাবি করা হয়েছে, অভিবাসন সংক্রান্ত একটি সার্কুলারে বাংলাদেশসহ এশিয়া ও আফ্রিকার নয়টি দেশে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। ত
২ ঘণ্টা আগেএসব নথি বিদেশে টাকা পাচার ও বিভিন্ন ব্যবসা সংক্রান্ত। নথিগুলো পর্যালোচনা করে বিস্তারিত জানা যাবে।
৩ ঘণ্টা আগে