প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী বলেছেন, বাংলাদেশ ও ফ্রান্সের মধ্যে জলবায়ু অভিযোজন চুক্তি করা হবে। চুক্তিতে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব হতে মানুষের সুরক্ষা, জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ, প্রতিষ্ঠানের সক্ষমতা বৃদ্ধি প্রভৃতি বিষয় অন্তর্ভুক্ত করার বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে।
বুধবার বাংলাদেশ সচিবালয়ে তার অফিস কক্ষে বাংলাদেশে নিযুক্ত ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূত মেরি মাসদুপুয়র নেতৃত্বে এক প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠকের পর সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে পরিবেশমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, আশা করছি আগামী এক মাসের মধ্যে চুক্তির খসড়া চূড়ান্ত করবো। তারপর আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও ফ্রান্সের রাষ্ট্রপতি দুজনে মিলে সই করবেন বলে আমার ধারণা। ফ্রান্সের রাষ্ট্রপতি বাংলাদেশে সফরকালে ফ্রান্স ও বাংলাদেশের মধ্যে একটা জলবায়ু অভিযোজন চুক্তি করার আগ্রহ প্রকাশ করেছিলেন।
অপর এক প্রশ্নের জবাবে পরিবেশমন্ত্রী বলেন, বায়ুরমান খারাপ পর্যায়ে চলে গেলে আমরা একটা এলার্ট ইস্যু করতে চাই। জনসাধারণকে বলতে চাই আজকে আমাদের বায়ুর যে মান আছে সেটা স্বাস্থ্যের জন্য প্রচণ্ড ঝুঁকি। সুতরাং তাদের যদি জরুরি কাজ না থাকে তাহলে যেন ঘরের বাইরে না যায়।
তিনি বলেন, বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণে ঢাকার আশেপাশে যে অবৈধ ইটের ভাটা আছে সেগুলো গুড়িয়ে দিচ্ছি। আগামীকাল আমরা ১০০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা করবো। সেখানে এসব বিষয়ে বিস্তারিত থাকবে।
বাংলাদেশে নিযুক্ত ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূত মেরি মাসদুপুয়র বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে ফ্রান্সের অংশীদারিত্ব গভীর ও দৃঢ়। জলবায়ু পরিবর্তন, পরিবেশগত বিষয়, জাতীয় জলবায়ু পরিকল্পনা বাস্তবায়ন প্রভৃতি কার্যক্রমে দুই দেশ একযোগে কাজ করবে।
এ সময় অন্যান্যের মধ্যে ফরাসি দূতাবাস ঢাকার ফার্স্ট কাউন্সেলর এবং ডেপুটি হেড অব মিশন গুইলাম অড্রেন ডি কেরড্রেল, অর্থনৈতিক উপদেষ্টা জুলিয়েন দেউর, বাংলাদেশে এএফডি কান্ট্রি ডিরেক্টরের ডেপুটি সিসিলিয়া কর্টেস প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স ৩০০ উপরে থাকলে ক্ষতিকর আমাদের দেশে সেটা অনেক আগেই অতিক্রম করেছে। তাই বায়ুদূষণ কমানোর জন্য কি পরিকল্পনা নিচ্ছেন এমন প্রশ্নের জবাবে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী বলেন, প্রথমে আমরা বায়ু দূষণের উৎসগুলো চিহ্নিত করছি। উৎস কী সেটা না জানলে ব্যবস্থা নেয়া যাবে না। আরেকটা বিষয় হলো বায়ুরমান যখন খারাপ পর্যায়ে চলে যায় তখন আমরা একটা এলার্ট ইস্যু করতে চাই। জনসাধারণকে বলতে চাই আজকে আমাদের বায়ুর যে মান আছে সেটা স্বাস্থ্যের জন্য প্রচণ্ড ঝুঁকি। সুতরাং তাদের যদি জরুরি কাজ না থাকে তাহলে যেন ঘরের বাইরে না যায়। এছাড়া ডব্লিউএইচও বলছে মাক্স পড়তে হবে। এখন সরকারের পক্ষ থেকে একটা ঘোষণা এটা আমাদের দায়িত্ব।
তিনি বলেন, বাযুদূষণের উৎসগুলোর বিপরীতে কী ব্যবস্থা নিতে পারি। আপনারা ইত্যোমধ্যে লক্ষ্য করেছেন ঢাকার আশেপাশে যে অবৈধ ইটের ভাটা আছে সেগুলো গুড়িয়ে দিচ্ছি। সেটা দিয়ে পুরো সমস্যা সমাধান হবে না। ঢাকা শহরে সিমেন্ট,বালি পরিবহন হয়, নির্মাণ কাজ হচ্ছে সেগুলো কভার করে বা ঢেকে রাখার নিয়ম আছে।
এ পর্যন্ত কতোগুলো ইটভাটা অবৈধ আছে, আর কতোগুলো গুড়িয়ে দিয়েছেন জানতে চাইলে তিনি বলেন, আদালতের হিসেবে ২ হাজারের মতো অবৈধ ইটভাটা রয়েছে। আমরা প্রথমে ঢাকার আশপাশে স্থায়ীচিমনিগুলো চিহ্নিত করছি। একশ দিনের কর্মসূচিতে দিনে গড়ে তিন থেকে চারটি ইটভাটা গুড়িয়ে দেব। অথ্যাৎ একশ কর্ম দিবসে লক্ষ্য হচ্ছে ৫০০ ইটভাটা গুড়িয়ে দেব। ঢাকার চারপাশে এক হাজার অবৈধ ইটভাটা রয়েছে৷ আসলে এ ধরনের ইটভাটার জন্য সম্পূর্ণ অবৈধ। আরেকটা আছে স্বাস্থ্যের ঝুঁকি।
সাবের হোসেন চৌধুরী বলেন, এ ধরনের অবৈধ কর্মকাণ্ড ঘিরে দুর্নীতি হয়। অবৈধকে বৈধ করতে নানা ধরনের লেনদেন হয়। আমরা চাচ্ছি এটাকে নির্মূল করতে। আমরা চাই না এ ধরনের ইটভাটা থাকুক। ইটভাটা গুড়িয়ে দেয়ার সঙ্গে সঙ্গে ব্লক ইট নিয়েও ভাবতে হবে উৎসাহীত করতে হবে। আর একম দিনের কর্মসূচি একশ দিনে শেষ হয়ে যাচ্ছে না। আমরা সূচনা করছি, আমরা এই বার্তাটা দিতে চাচ্ছি কোনো ধরনের অবৈধ ইটভাটা আমরা এখানে রাখতে চাচ্ছি না।
বাড়ি নির্মাণ ক্ষেত্রে বা বালি, সিমেন্ট পরিবহন, গাড়ির ধোয়া নিয়ন্ত্রণে ক্ষেত্রে কি ব্যবস্থা নেবেন এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এজন্য আমাদের সিটি করপোরেশন আছে তাদের সহায়তা আমাদের নিতে হবে। একই সঙ্গে আমাদের জরিমানাগুলো নিয়ে নতুন করে ভাবতে হবে। গাড়ির ধোঁয়া নিয়ে আমাদের বিআরটিএ আছে, যে সব গাড়ির ফিটনেস নাই, তাদের বিরুদ্ধেতো আসরা ব্যবস্থা নিতে পারবো না। শব্দদূষণ বিষয়েও বিআরটিএ দেখে। আমরা শুধু পরিবেশের মান মাত্র নির্ধারণ। তবে এটা কার্যকর করার দায়িত্ব শুধু আমাদের না সকলের দায়িত্ব।
ফ্রান্সের সঙ্গে কী আলোচনা হয়েছে জানতে চাইলে মন্ত্রী বলেন, ফ্রান্সের রাষ্ট্রপতির বাংলাদেশে সফরকালে ফ্রান্স ও বাংলাদেশের মধ্যে একটা জলবায়ু অভিযোজন চুক্তি করার আগ্রহ প্রকাশ করেছিলেন। আজকে আমরা মুলত সেই চুক্তির মধ্যে কোন বিষয়গুলো থাকবে, অগ্রাধিকার দেয়া হবে কোন বিষয় সেটা নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।
সাবের হোসেন চৌধুরী বলেন, চুক্তিতে জলবায়ু পরিবর্তনের যে প্রভাব সেখানে বাংলাদেশের মানুষের সুরক্ষার বিষয়টা কীভাবে নিশ্চত করতে পারি। আরেকটা হচ্ছে জীববৈচিত্র যেটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। তারা আমাদেরকে অর্থায়নের মাধ্যমে কোনো প্রতিষ্ঠানের সক্ষমতা বাড়াতে হয় সেটার মাধ্যমে সহায়তা করবে। আমরা আশা করছি, চুক্তির যে খসড়া সেটা আগামী এক মাসের মধ্যে চূড়ান্ত করবো। তারপর আমাদের প্রধানমন্ত্রী ও ফ্রান্সের রাষ্ট্রপতি দুইজনে মিলে সই করবেন বলে আমার ধারণা।
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী বলেছেন, বাংলাদেশ ও ফ্রান্সের মধ্যে জলবায়ু অভিযোজন চুক্তি করা হবে। চুক্তিতে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব হতে মানুষের সুরক্ষা, জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ, প্রতিষ্ঠানের সক্ষমতা বৃদ্ধি প্রভৃতি বিষয় অন্তর্ভুক্ত করার বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে।
বুধবার বাংলাদেশ সচিবালয়ে তার অফিস কক্ষে বাংলাদেশে নিযুক্ত ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূত মেরি মাসদুপুয়র নেতৃত্বে এক প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠকের পর সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে পরিবেশমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, আশা করছি আগামী এক মাসের মধ্যে চুক্তির খসড়া চূড়ান্ত করবো। তারপর আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও ফ্রান্সের রাষ্ট্রপতি দুজনে মিলে সই করবেন বলে আমার ধারণা। ফ্রান্সের রাষ্ট্রপতি বাংলাদেশে সফরকালে ফ্রান্স ও বাংলাদেশের মধ্যে একটা জলবায়ু অভিযোজন চুক্তি করার আগ্রহ প্রকাশ করেছিলেন।
অপর এক প্রশ্নের জবাবে পরিবেশমন্ত্রী বলেন, বায়ুরমান খারাপ পর্যায়ে চলে গেলে আমরা একটা এলার্ট ইস্যু করতে চাই। জনসাধারণকে বলতে চাই আজকে আমাদের বায়ুর যে মান আছে সেটা স্বাস্থ্যের জন্য প্রচণ্ড ঝুঁকি। সুতরাং তাদের যদি জরুরি কাজ না থাকে তাহলে যেন ঘরের বাইরে না যায়।
তিনি বলেন, বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণে ঢাকার আশেপাশে যে অবৈধ ইটের ভাটা আছে সেগুলো গুড়িয়ে দিচ্ছি। আগামীকাল আমরা ১০০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা করবো। সেখানে এসব বিষয়ে বিস্তারিত থাকবে।
বাংলাদেশে নিযুক্ত ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূত মেরি মাসদুপুয়র বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে ফ্রান্সের অংশীদারিত্ব গভীর ও দৃঢ়। জলবায়ু পরিবর্তন, পরিবেশগত বিষয়, জাতীয় জলবায়ু পরিকল্পনা বাস্তবায়ন প্রভৃতি কার্যক্রমে দুই দেশ একযোগে কাজ করবে।
এ সময় অন্যান্যের মধ্যে ফরাসি দূতাবাস ঢাকার ফার্স্ট কাউন্সেলর এবং ডেপুটি হেড অব মিশন গুইলাম অড্রেন ডি কেরড্রেল, অর্থনৈতিক উপদেষ্টা জুলিয়েন দেউর, বাংলাদেশে এএফডি কান্ট্রি ডিরেক্টরের ডেপুটি সিসিলিয়া কর্টেস প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স ৩০০ উপরে থাকলে ক্ষতিকর আমাদের দেশে সেটা অনেক আগেই অতিক্রম করেছে। তাই বায়ুদূষণ কমানোর জন্য কি পরিকল্পনা নিচ্ছেন এমন প্রশ্নের জবাবে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী বলেন, প্রথমে আমরা বায়ু দূষণের উৎসগুলো চিহ্নিত করছি। উৎস কী সেটা না জানলে ব্যবস্থা নেয়া যাবে না। আরেকটা বিষয় হলো বায়ুরমান যখন খারাপ পর্যায়ে চলে যায় তখন আমরা একটা এলার্ট ইস্যু করতে চাই। জনসাধারণকে বলতে চাই আজকে আমাদের বায়ুর যে মান আছে সেটা স্বাস্থ্যের জন্য প্রচণ্ড ঝুঁকি। সুতরাং তাদের যদি জরুরি কাজ না থাকে তাহলে যেন ঘরের বাইরে না যায়। এছাড়া ডব্লিউএইচও বলছে মাক্স পড়তে হবে। এখন সরকারের পক্ষ থেকে একটা ঘোষণা এটা আমাদের দায়িত্ব।
তিনি বলেন, বাযুদূষণের উৎসগুলোর বিপরীতে কী ব্যবস্থা নিতে পারি। আপনারা ইত্যোমধ্যে লক্ষ্য করেছেন ঢাকার আশেপাশে যে অবৈধ ইটের ভাটা আছে সেগুলো গুড়িয়ে দিচ্ছি। সেটা দিয়ে পুরো সমস্যা সমাধান হবে না। ঢাকা শহরে সিমেন্ট,বালি পরিবহন হয়, নির্মাণ কাজ হচ্ছে সেগুলো কভার করে বা ঢেকে রাখার নিয়ম আছে।
এ পর্যন্ত কতোগুলো ইটভাটা অবৈধ আছে, আর কতোগুলো গুড়িয়ে দিয়েছেন জানতে চাইলে তিনি বলেন, আদালতের হিসেবে ২ হাজারের মতো অবৈধ ইটভাটা রয়েছে। আমরা প্রথমে ঢাকার আশপাশে স্থায়ীচিমনিগুলো চিহ্নিত করছি। একশ দিনের কর্মসূচিতে দিনে গড়ে তিন থেকে চারটি ইটভাটা গুড়িয়ে দেব। অথ্যাৎ একশ কর্ম দিবসে লক্ষ্য হচ্ছে ৫০০ ইটভাটা গুড়িয়ে দেব। ঢাকার চারপাশে এক হাজার অবৈধ ইটভাটা রয়েছে৷ আসলে এ ধরনের ইটভাটার জন্য সম্পূর্ণ অবৈধ। আরেকটা আছে স্বাস্থ্যের ঝুঁকি।
সাবের হোসেন চৌধুরী বলেন, এ ধরনের অবৈধ কর্মকাণ্ড ঘিরে দুর্নীতি হয়। অবৈধকে বৈধ করতে নানা ধরনের লেনদেন হয়। আমরা চাচ্ছি এটাকে নির্মূল করতে। আমরা চাই না এ ধরনের ইটভাটা থাকুক। ইটভাটা গুড়িয়ে দেয়ার সঙ্গে সঙ্গে ব্লক ইট নিয়েও ভাবতে হবে উৎসাহীত করতে হবে। আর একম দিনের কর্মসূচি একশ দিনে শেষ হয়ে যাচ্ছে না। আমরা সূচনা করছি, আমরা এই বার্তাটা দিতে চাচ্ছি কোনো ধরনের অবৈধ ইটভাটা আমরা এখানে রাখতে চাচ্ছি না।
বাড়ি নির্মাণ ক্ষেত্রে বা বালি, সিমেন্ট পরিবহন, গাড়ির ধোয়া নিয়ন্ত্রণে ক্ষেত্রে কি ব্যবস্থা নেবেন এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এজন্য আমাদের সিটি করপোরেশন আছে তাদের সহায়তা আমাদের নিতে হবে। একই সঙ্গে আমাদের জরিমানাগুলো নিয়ে নতুন করে ভাবতে হবে। গাড়ির ধোঁয়া নিয়ে আমাদের বিআরটিএ আছে, যে সব গাড়ির ফিটনেস নাই, তাদের বিরুদ্ধেতো আসরা ব্যবস্থা নিতে পারবো না। শব্দদূষণ বিষয়েও বিআরটিএ দেখে। আমরা শুধু পরিবেশের মান মাত্র নির্ধারণ। তবে এটা কার্যকর করার দায়িত্ব শুধু আমাদের না সকলের দায়িত্ব।
ফ্রান্সের সঙ্গে কী আলোচনা হয়েছে জানতে চাইলে মন্ত্রী বলেন, ফ্রান্সের রাষ্ট্রপতির বাংলাদেশে সফরকালে ফ্রান্স ও বাংলাদেশের মধ্যে একটা জলবায়ু অভিযোজন চুক্তি করার আগ্রহ প্রকাশ করেছিলেন। আজকে আমরা মুলত সেই চুক্তির মধ্যে কোন বিষয়গুলো থাকবে, অগ্রাধিকার দেয়া হবে কোন বিষয় সেটা নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।
সাবের হোসেন চৌধুরী বলেন, চুক্তিতে জলবায়ু পরিবর্তনের যে প্রভাব সেখানে বাংলাদেশের মানুষের সুরক্ষার বিষয়টা কীভাবে নিশ্চত করতে পারি। আরেকটা হচ্ছে জীববৈচিত্র যেটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। তারা আমাদেরকে অর্থায়নের মাধ্যমে কোনো প্রতিষ্ঠানের সক্ষমতা বাড়াতে হয় সেটার মাধ্যমে সহায়তা করবে। আমরা আশা করছি, চুক্তির যে খসড়া সেটা আগামী এক মাসের মধ্যে চূড়ান্ত করবো। তারপর আমাদের প্রধানমন্ত্রী ও ফ্রান্সের রাষ্ট্রপতি দুইজনে মিলে সই করবেন বলে আমার ধারণা।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. মো. মোখলেস উর রহমানকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। তাকে পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য হিসেবে বদলি করা হয়েছে। রোববার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে এ সংক্রান্ত এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র-ভিত্তিক স্যাটেলাইট ইন্টারনেট সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান স্টারলিংক পার্শ্ববর্তী দেশগুলোতে ব্যান্ডউইথ সরবরাহের জন্য বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)-এর অনুমোদন চেয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেঅবস্থানরত কর্মকর্তা–কর্মচারীরা বলছেন, শনিবার যে শিক্ষকদের ওপর শারীরিক হামলা হয়েছে—তাদের আজই বহিষ্কার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে। পাশাপাশি আন্দোলনকারীদের বিরুদ্ধে প্রাতিষ্ঠানিক সুবিধা বাতিল ও কড়া ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি তোলেন তারা।
৭ ঘণ্টা আগেবিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন স্থানে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর টহল দেখা গেলেও ক্যাম্পাসের অভ্যন্তরে লোকচলাচল অত্যন্ত কম। শহীদ স্মৃতি সৌধ, টুকিটাকি চত্বর ও চারুকলা চত্বরসহ মূল ফটকের আশেপাশের এলাকা প্রায় সুনসান।
৭ ঘণ্টা আগে