শেরপুর প্রতিনিধি
জেলার চাষিদের পান চাষে আগ্রহ বেড়েছে। পান চাষের উৎপাদন খরচ কম ও বহুবর্ষজীবী হওয়ায় কৃষকদের মধ্যে ব্যাপক আগ্রহ লক্ষ্য করা যাচ্ছে।
একসময় শুধু সদর উপজেলার কিছু এলাকায় পান চাষ হলেও এখন বিস্তৃতি ছড়িয়েছে জেলার বিভিন্ন উপজেলায়। পানের বরজে ভাগ্যের চাকা ঘুরে হাসি ফুটেছে অনেক কৃষকের মুখে। কৃষি বিভাগ বলছে, আগ্রহী পান চাষিদের নিয়মিত পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।
পান চাষে দিন বদলেছে শেরপুর সদর উপজেলার কামারিয়া এলাকার কৃষক জাহাঙ্গীরের। কিশোর বয়স থেকে অভাব ঘোচাতে শুরু করেন পান চাষ। স্বল্প পুঁজিতে পান চাষে দীর্ঘমেয়াদি আয়ের পথ খুঁজে পান তিনি। পাঁচ শতাংশ জমিতে পাঁচ বছর আগে এককালীন ২ লাখ টাকা খরচ করে প্রতিবছর আয় হয় ১ লাখ টাকা।
জাহাঙ্গীর বলেন, ‘আমি জন্মের পর থেকেই পান চাষ করি। আমার বাপ-দাদাও পান চাষ করতেন। পান চাষই আমাদের প্রধান জীবিকা। এটা দিয়েই আমার ছেলে মেয়ের পড়ালেখার খরচসহ সংসার চলে।’
একই এলাকার পান চাষি মকবুল বলেন, ‘আমাদের গ্রামের আবাদী জমির প্রায় ৪০ শতাংশ জমিতেই পান চাষ হয়। এক একর জমি থেকে প্রতি সপ্তাহে দুইবার করে পান বিক্রি করলে ১৫-১৬ হাজার টাকার বিক্রি করা যায়। এতে বছরে প্রায় ১ থেকে দেড় লাখ টাকা আয় হয়।’
উৎপাদিত পান দেশের বিভিন্ন এলাকায় যাচ্ছে। পাইকারি দরে পান ক্রয় করে দেশের বিভিন্ন বাজারে সরবরাহ করেন পাইকাররা। স্থানীয় পাঁচটি বাজারে কোটি টাকারও বেশি পান ক্রয়-বিক্রয় হয়।
পান ব্যবসায়ী শ্যামল সাহা বলেন, এ এলাকায় তিনটি পানের বড় বাজার আছে। তিন বাজারেই একদম সতেজ পান পাওয়া যায়। এ বাজারের পানের চাহিদাও বেশি।’
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের উপ-পরিচালক ড. সুকল্প দাস জানান, পান চাষ একটি অর্থকরী ও লাভজনক ফসল। এজন্য কৃষকদের মধ্যে পান চাষের উৎসাহ আগ্রহ বেড়েছে। কৃষিবিভাগ পানচাষকে আরও লাভজনক করতে নিয়মিত পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছে।
জেলার চাষিদের পান চাষে আগ্রহ বেড়েছে। পান চাষের উৎপাদন খরচ কম ও বহুবর্ষজীবী হওয়ায় কৃষকদের মধ্যে ব্যাপক আগ্রহ লক্ষ্য করা যাচ্ছে।
একসময় শুধু সদর উপজেলার কিছু এলাকায় পান চাষ হলেও এখন বিস্তৃতি ছড়িয়েছে জেলার বিভিন্ন উপজেলায়। পানের বরজে ভাগ্যের চাকা ঘুরে হাসি ফুটেছে অনেক কৃষকের মুখে। কৃষি বিভাগ বলছে, আগ্রহী পান চাষিদের নিয়মিত পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।
পান চাষে দিন বদলেছে শেরপুর সদর উপজেলার কামারিয়া এলাকার কৃষক জাহাঙ্গীরের। কিশোর বয়স থেকে অভাব ঘোচাতে শুরু করেন পান চাষ। স্বল্প পুঁজিতে পান চাষে দীর্ঘমেয়াদি আয়ের পথ খুঁজে পান তিনি। পাঁচ শতাংশ জমিতে পাঁচ বছর আগে এককালীন ২ লাখ টাকা খরচ করে প্রতিবছর আয় হয় ১ লাখ টাকা।
জাহাঙ্গীর বলেন, ‘আমি জন্মের পর থেকেই পান চাষ করি। আমার বাপ-দাদাও পান চাষ করতেন। পান চাষই আমাদের প্রধান জীবিকা। এটা দিয়েই আমার ছেলে মেয়ের পড়ালেখার খরচসহ সংসার চলে।’
একই এলাকার পান চাষি মকবুল বলেন, ‘আমাদের গ্রামের আবাদী জমির প্রায় ৪০ শতাংশ জমিতেই পান চাষ হয়। এক একর জমি থেকে প্রতি সপ্তাহে দুইবার করে পান বিক্রি করলে ১৫-১৬ হাজার টাকার বিক্রি করা যায়। এতে বছরে প্রায় ১ থেকে দেড় লাখ টাকা আয় হয়।’
উৎপাদিত পান দেশের বিভিন্ন এলাকায় যাচ্ছে। পাইকারি দরে পান ক্রয় করে দেশের বিভিন্ন বাজারে সরবরাহ করেন পাইকাররা। স্থানীয় পাঁচটি বাজারে কোটি টাকারও বেশি পান ক্রয়-বিক্রয় হয়।
পান ব্যবসায়ী শ্যামল সাহা বলেন, এ এলাকায় তিনটি পানের বড় বাজার আছে। তিন বাজারেই একদম সতেজ পান পাওয়া যায়। এ বাজারের পানের চাহিদাও বেশি।’
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের উপ-পরিচালক ড. সুকল্প দাস জানান, পান চাষ একটি অর্থকরী ও লাভজনক ফসল। এজন্য কৃষকদের মধ্যে পান চাষের উৎসাহ আগ্রহ বেড়েছে। কৃষিবিভাগ পানচাষকে আরও লাভজনক করতে নিয়মিত পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছে।
আসন্ন দুর্গাপূজা উপলক্ষে আগামী ২৪ সেপ্টেম্বর থেকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা মাঠে থাকবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। রবিবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আইন শৃঙ্খলা সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদের সভা শেষে এসব কথা বলেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগেউপদেষ্টা জানান, নতুন বই ছাপানোর দায়িত্ব কারা পাবেন তা চলতি মাসেই চূড়ান্তভাবে নির্ধারণ করা হবে। এ ছাড়া, গত বছর বই ছাপানোর ক্ষেত্রে যারা অনিয়মের অভিযোগে জড়িত ছিলেন, তাদের এ বছর বই ছাপার কাজ দেওয়া হবে না।
২ ঘণ্টা আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) ও সিনেট ছাত্র প্রতিনিধি নির্বাচনে নারী প্রার্থীদের অংশগ্রহণ আশঙ্কাজনকভাবে কম। প্রার্থিতা ঘোষণার আগেই ছাত্রীরা অভিযোগ তুলেছিলেন— সামাজিক মাধ্যমে বিদ্রুপ, কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য, ভুয়া আইডি দিয়ে অপমান আর চরিত্র হননের কারণে তারা নিরুৎসাহিত হচ্ছেন।
২ ঘণ্টা আগেনাহিদ বলেন, নির্বাহী আদেশে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা কোনো স্থায়ী সমাধান নয়। কেননা তাদের রাজনৈতিক কার্যক্রম অস্থায়ীভাবে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। তাই বিচারের আওতায় এনেই দলগত হিসেবে নিষিদ্ধ করতে হবে। কারণ অস্থায়ী সিদ্ধান্তে আওয়ামী লীগকে টেকাল দেওয়া যাবে না। এছাড়া ফ্যাসিবাদের দোসরদেরও বিচারের মুখোমুখি করতে হবে
২ ঘণ্টা আগে