প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
স্লোগাননির্ভর না হয়ে মাঠপর্যায়ের বাস্তবতা বিবেচনায় নিয়ে জলবায়ু পরিবর্তনের ইস্যুতে কাজ করার তাগিদ দিয়েছেন পানি বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ড. আইনুন নিশাত।
তিনি বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় তহবিল গঠনে ধনী দেশগুলোর আচরণ হতাশাজনক। তাই কপের স্লোগান কী বলছে তার দিকে না তাকিয়ে বাংলাদেশের মাঠ পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে কার্যক্রম গ্রহণ করতে হবে।
সম্প্রতি অনুষ্ঠিত কপ২৯ সম্মেলনে অংশ নেওয়া জলবায়ু বিশেষজ্ঞ, ইয়ুথ অ্যাকটিভিস্ট ও সরকারের প্রতিনিধিদের অংশগ্রহণে আয়োজিত কপ২৯ পরবর্তী সংলাপ অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। ওশি ফাউন্ডেশন, এফইএস বাংলাদেশ ও ইয়ুথনেট গ্লোবাল সম্মিলিতভাবে এ সংলাপ আয়োজন করে।
সংলাপে প্যানেল আলোচকের বক্তব্যে ড. আইনুন নিশাত আরও বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় সব খাতকে বিবেচনায় নিয়ে সম্মিলিত উদ্যোগ নিতে হবে। বিশেষ করে মন্ত্রণালয়গুলোর সমন্বয়ে বিশেষভাবে জোর দিতে হবে।
সংলাপে সরকারের প্রতিনিধি, একাডেমিয়া, থিংক ট্যাংক, ট্রেড ইউনিয়ন, যুব প্রতিনিধি, জলবায়ু অ্যাকটিভিস্ট ও মিডিয়া প্রতিনিধিরা তাদের মতামত তুলে ধরেন। তারা বলেন, কপ২৯ সম্মেলনের ফলাফল নিয়ে অসন্তুষ্টি থাকলেও জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় আগামী সম্মেলনগুলোয় ভালো ফলাফল আনতে সম্মিলিত প্রচেষ্টার বিকল্প নেই।
এফইএস বাংলাদেশের আবাসিক প্রতিনিধি ড. ফেলিক্স গারদেসের সঞ্চালনায় সংলাপে বিশেষজ্ঞ প্যানেলে আরও উপস্থিত ছিলেন ঢাকায় সুইডেন দূতাবাসের ফার্স্ট সেক্রেটারি (পরিবেশ ও জলবায়ু) নায়োকা মার্টিনেজ ব্যাকস্ট্রম ও পরিবেশ অধিদফতরের পরিচালক মো. জিয়াউল হক।
অনুষ্ঠানের শুরুতে কপ২৯ নিয়ে আলাদা প্রেজেন্টেশন দেন ওশি ফাউন্ডেশনের ভাইস চেয়ারম্যান ড. এস এম মোরশেদ করেন ও ইয়ুথনেট গ্লোবালের নির্বাহী সমন্বয়কারী সোহানুর রহমান। ওশি ফাউন্ডেশনের চেয়ারপারসন সাকি রেজওয়ানা ধন্যবাদ জ্ঞাপনের মাধ্যমে অনুষ্ঠানটি শেষ করেন।
স্লোগাননির্ভর না হয়ে মাঠপর্যায়ের বাস্তবতা বিবেচনায় নিয়ে জলবায়ু পরিবর্তনের ইস্যুতে কাজ করার তাগিদ দিয়েছেন পানি বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ড. আইনুন নিশাত।
তিনি বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় তহবিল গঠনে ধনী দেশগুলোর আচরণ হতাশাজনক। তাই কপের স্লোগান কী বলছে তার দিকে না তাকিয়ে বাংলাদেশের মাঠ পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে কার্যক্রম গ্রহণ করতে হবে।
সম্প্রতি অনুষ্ঠিত কপ২৯ সম্মেলনে অংশ নেওয়া জলবায়ু বিশেষজ্ঞ, ইয়ুথ অ্যাকটিভিস্ট ও সরকারের প্রতিনিধিদের অংশগ্রহণে আয়োজিত কপ২৯ পরবর্তী সংলাপ অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। ওশি ফাউন্ডেশন, এফইএস বাংলাদেশ ও ইয়ুথনেট গ্লোবাল সম্মিলিতভাবে এ সংলাপ আয়োজন করে।
সংলাপে প্যানেল আলোচকের বক্তব্যে ড. আইনুন নিশাত আরও বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় সব খাতকে বিবেচনায় নিয়ে সম্মিলিত উদ্যোগ নিতে হবে। বিশেষ করে মন্ত্রণালয়গুলোর সমন্বয়ে বিশেষভাবে জোর দিতে হবে।
সংলাপে সরকারের প্রতিনিধি, একাডেমিয়া, থিংক ট্যাংক, ট্রেড ইউনিয়ন, যুব প্রতিনিধি, জলবায়ু অ্যাকটিভিস্ট ও মিডিয়া প্রতিনিধিরা তাদের মতামত তুলে ধরেন। তারা বলেন, কপ২৯ সম্মেলনের ফলাফল নিয়ে অসন্তুষ্টি থাকলেও জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় আগামী সম্মেলনগুলোয় ভালো ফলাফল আনতে সম্মিলিত প্রচেষ্টার বিকল্প নেই।
এফইএস বাংলাদেশের আবাসিক প্রতিনিধি ড. ফেলিক্স গারদেসের সঞ্চালনায় সংলাপে বিশেষজ্ঞ প্যানেলে আরও উপস্থিত ছিলেন ঢাকায় সুইডেন দূতাবাসের ফার্স্ট সেক্রেটারি (পরিবেশ ও জলবায়ু) নায়োকা মার্টিনেজ ব্যাকস্ট্রম ও পরিবেশ অধিদফতরের পরিচালক মো. জিয়াউল হক।
অনুষ্ঠানের শুরুতে কপ২৯ নিয়ে আলাদা প্রেজেন্টেশন দেন ওশি ফাউন্ডেশনের ভাইস চেয়ারম্যান ড. এস এম মোরশেদ করেন ও ইয়ুথনেট গ্লোবালের নির্বাহী সমন্বয়কারী সোহানুর রহমান। ওশি ফাউন্ডেশনের চেয়ারপারসন সাকি রেজওয়ানা ধন্যবাদ জ্ঞাপনের মাধ্যমে অনুষ্ঠানটি শেষ করেন।