প্রতিনিধি, কুড়িগ্রাম
এক সপ্তাহ ধরে তাপমাত্রা ওঠানামা করলেও রোববার (২৪ নভেম্বর) সকাল ৭টায় কুড়িগ্রাম জেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৫ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দিনের বেলা তাপমাত্রা সহনীয় পর্যায়ে থাকলেও মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত ঠান্ডা অনুভূত হতে থাকে। শীত ও ঘন কুয়াশার কারণে যানবাহনগুলো হেড-লাইট জ্বালিয়ে বিলম্বে যাতায়াত করছে।
কুড়িগ্রাম জেনারেল হাসপাতালে প্রতিদিন বৃদ্ধি পাচ্ছে শীতজনিত রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা। কুয়াশা ও শীতের কারণে দিনমজুর ও খেটে খাওয়া মানুষগুলোও বিপাকে পড়েছেন। তারা সময়মতো কাজে যেতে পারছেন না।
কুড়িগ্রাম সদরের পাঁচগাছী ইউনিয়নের ধরলা পাড় এলাকার দিনমজুর ইউসুফ আলী বলেন, আজ খুব কুয়াশা পড়ছে। মানুষ ঘুম থেকে না উঠতেই আমরা কাজের জন্য বের হয়েছি। যতই শীত বা ঠান্ডা হোক না কেন, কাজ ছাড়া কোনো উপায় নাই।
কুড়িগ্রাম আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুবল চন্দ্র সরকার জানান, চলতি মাসের শেষে অথবা ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে হিমেল বাতাস বইতে পারে। তখন ঠান্ডার তীব্রতা বৃদ্ধি পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
এক সপ্তাহ ধরে তাপমাত্রা ওঠানামা করলেও রোববার (২৪ নভেম্বর) সকাল ৭টায় কুড়িগ্রাম জেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৫ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দিনের বেলা তাপমাত্রা সহনীয় পর্যায়ে থাকলেও মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত ঠান্ডা অনুভূত হতে থাকে। শীত ও ঘন কুয়াশার কারণে যানবাহনগুলো হেড-লাইট জ্বালিয়ে বিলম্বে যাতায়াত করছে।
কুড়িগ্রাম জেনারেল হাসপাতালে প্রতিদিন বৃদ্ধি পাচ্ছে শীতজনিত রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা। কুয়াশা ও শীতের কারণে দিনমজুর ও খেটে খাওয়া মানুষগুলোও বিপাকে পড়েছেন। তারা সময়মতো কাজে যেতে পারছেন না।
কুড়িগ্রাম সদরের পাঁচগাছী ইউনিয়নের ধরলা পাড় এলাকার দিনমজুর ইউসুফ আলী বলেন, আজ খুব কুয়াশা পড়ছে। মানুষ ঘুম থেকে না উঠতেই আমরা কাজের জন্য বের হয়েছি। যতই শীত বা ঠান্ডা হোক না কেন, কাজ ছাড়া কোনো উপায় নাই।
কুড়িগ্রাম আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুবল চন্দ্র সরকার জানান, চলতি মাসের শেষে অথবা ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে হিমেল বাতাস বইতে পারে। তখন ঠান্ডার তীব্রতা বৃদ্ধি পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।