প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
যুদ্ধরত রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে শান্তিচুক্তি হলে উভয় দেশের মধ্যে যে বাফার জোন হবে তাতে জাতিসংঘের আওতায় শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে অংশ নিতে আগ্রহ রয়েছে বাংলাদেশের। বুধবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এ তথ্য জানিয়েছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন।
রাশিয়া–ইউক্রেন যুদ্ধের বাফার জোনে বাংলাদেশি সেনা মোতায়েন নিয়ে জানতে চাইলে বুধবার পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, এ বিষয়ে এখনই বলার মতো কিছু হয়নি। আশা করি যে তাদের যুদ্ধ বিরতি হবে। যুদ্ধ বিরতি হলে জাতিসংঘ নিশ্চয়ই কোনো ভূমিকা নেবে। আমাদের শান্তিরক্ষায় অভিজ্ঞতা রয়েছে, যদি কোনো ধরনের শান্তিরক্ষা কার্যক্রম সেখানে হয়, তাহলে তো আমরা অবশ্যই অংশগ্রহণ করতে চাইব।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম এনবিসি নিউজ শুক্রবার এক প্রতিবেদনে জানায়, যুদ্ধরত রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে শান্তিচুক্তি হলে উভয় দেশের মধ্যে যে বাফার জোন হবে তা পর্যবেক্ষণে নেতৃত্ব দেবে যুক্তরাষ্ট্র। আর বাড়তি নিরাপত্তায় সেখানে মোতায়েনের জন্য সৌদি আরব অথবা বাংলাদেশের মতো ন্যাটো সদস্যভুক্ত দেশের বাইরের এক বা একাধিক দেশ থেকে সেনা সদস্য নেওয়া হতে পারে।
এ বিষয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা সমকালকে বলেন, বাংলাদেশের নীতি অনুযায়ী শুধুমাত্র জাতিসংঘের অধীনে শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করা। জাতিসংঘ যদি কোনো ভূমিকা নেয়, তাহলে বাংলাদেশ অংশ নেবে। যদিও মধ্যপ্রাচ্যে জাতিসংঘের বাইরে বাংলাদেশি কিছু সেনা রয়েছে, সেটি দ্বিপক্ষীয় ব্যবস্থায়।
এদিকে নয়াদিল্লিতে আজ অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ-ভারতের যৌথ নদী কমিশনের (জেআরসি) বৈঠক নিয়ে জানতে চাইলে তৌহিদ হোসেন জানান, এ বিষয় তিনি এখনও কোনো হালনাগাদ তথ্য পাইনি।
যুদ্ধরত রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে শান্তিচুক্তি হলে উভয় দেশের মধ্যে যে বাফার জোন হবে তাতে জাতিসংঘের আওতায় শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে অংশ নিতে আগ্রহ রয়েছে বাংলাদেশের। বুধবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এ তথ্য জানিয়েছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন।
রাশিয়া–ইউক্রেন যুদ্ধের বাফার জোনে বাংলাদেশি সেনা মোতায়েন নিয়ে জানতে চাইলে বুধবার পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, এ বিষয়ে এখনই বলার মতো কিছু হয়নি। আশা করি যে তাদের যুদ্ধ বিরতি হবে। যুদ্ধ বিরতি হলে জাতিসংঘ নিশ্চয়ই কোনো ভূমিকা নেবে। আমাদের শান্তিরক্ষায় অভিজ্ঞতা রয়েছে, যদি কোনো ধরনের শান্তিরক্ষা কার্যক্রম সেখানে হয়, তাহলে তো আমরা অবশ্যই অংশগ্রহণ করতে চাইব।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম এনবিসি নিউজ শুক্রবার এক প্রতিবেদনে জানায়, যুদ্ধরত রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে শান্তিচুক্তি হলে উভয় দেশের মধ্যে যে বাফার জোন হবে তা পর্যবেক্ষণে নেতৃত্ব দেবে যুক্তরাষ্ট্র। আর বাড়তি নিরাপত্তায় সেখানে মোতায়েনের জন্য সৌদি আরব অথবা বাংলাদেশের মতো ন্যাটো সদস্যভুক্ত দেশের বাইরের এক বা একাধিক দেশ থেকে সেনা সদস্য নেওয়া হতে পারে।
এ বিষয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা সমকালকে বলেন, বাংলাদেশের নীতি অনুযায়ী শুধুমাত্র জাতিসংঘের অধীনে শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করা। জাতিসংঘ যদি কোনো ভূমিকা নেয়, তাহলে বাংলাদেশ অংশ নেবে। যদিও মধ্যপ্রাচ্যে জাতিসংঘের বাইরে বাংলাদেশি কিছু সেনা রয়েছে, সেটি দ্বিপক্ষীয় ব্যবস্থায়।
এদিকে নয়াদিল্লিতে আজ অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ-ভারতের যৌথ নদী কমিশনের (জেআরসি) বৈঠক নিয়ে জানতে চাইলে তৌহিদ হোসেন জানান, এ বিষয় তিনি এখনও কোনো হালনাগাদ তথ্য পাইনি।
হাইকমিশনার উল্লেখ করেন, ভারত ও বাংলাদেশের উচিত তাদের পারস্পরিক নির্ভরশীলতা জোরদার করার জন্য একসাথে কাজ করা এবং তাদের ভৌগোলিক নৈকট্য, ক্রমবর্ধমান অর্থনৈতিক সক্ষমতা এবং ভবিষ্যতের আকাঙ্ক্ষাকে পারস্পরিক সহযোগিতার মাধ্যমে নতুন সুযোগে রূপান্তর করা।
৮ ঘণ্টা আগেভাঙ্গা উপজেলায় দুটি ইউনিয়ন ফিরে পেতে ফরিদপুর ৪ আসনে বিএনপি’র মনোনয়ন প্রত্যাশী মো. শহিদুল ইসলাম বাবুল ও সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. মাহবুবুর রহমান দুলালসহ ৫ জন এ রিটটি দায়ের করেন।
৮ ঘণ্টা আগে