
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় মসজিদ চত্বরে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের সমাধির পাশে সমাহিত করা হবে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ওসমান হাদিকে।
এরই মধ্যে শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) বিকেল ৫টা ৪৮ মিনিটে ওসমান হাদির মরদেহ দেশে এসে পৌঁছেছে। আগামীকাল শনিবার (২০ ডিসেম্বর) দুপুর আড়াইটায় মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় তার জানাজা হবে।
ওসমান হাদির পরিবারের চাওয়া অনুযায়ী এসব সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে ওসমান হাদির সংগঠন ইনকিলাব মঞ্চ।
শুক্রবার সন্ধ্যায় নিজেদের ফেসবুক পেজে এক পোস্টে ইনকিলাব মঞ্চ জানিয়েছে, ওসমান হাদির মরদেহ বিমানবন্দর থেকে হিমাগারে নেওয়া হচ্ছে। হিমাগারে মরদেহ রেখে ইনকিলাব মঞ্চের কর্মীরা শাহবাগে গিয়ে অবস্থান নেবেন।
এর আগে ওসমান হাদির মরদেহ বিমানবন্দর থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় মসজিদের সামনে নেওয়ার কথা ছিল। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ শাহবাগ এলাকায় বিপুলসংখ্যক মানুষও উপস্থিত হয়েছিলেন। এখন মরদেহটি হিমাগারে নেওয়ায় আগের পরিকল্পনা বাতিল করা হয়েছে।
ইনকিলাব মঞ্চ বলেছে, শনিবার জানাজার পর ওসমান হাদির মরদেহ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় মসজিদ চত্বরে দাফন করা হবে। এ কারণে আজকের (শুক্রবার) পরিবর্তে আগামীকাল (শনিবার) জানাজার পর মিছিলসহ তার মরদেহ সেখানে নেওয়া হবে।
তবে ওসমান হাদির মরদেহ দেখার সুযোগ থাকবে না কারও জন্য। ইনকিলাব মঞ্চ বলছে, মরদেহ দেখার কোনো সুযোগ থাকবে না। সবার কাছে শৃঙ্খলা বজায় রাখার এবং শহিদ ওসমান হাদির জন্য দোয়া পৌঁছানোর অনুরোধ করা হচ্ছে।
সবাইকে সুশৃঙ্খল থাকার আহ্বান জানিয়ে ইনকিলাব মঞ্চ বলেছে, ছাত্র-জনতা আজ ও আগামীকাল শৃঙ্খলার সঙ্গে আন্দোলন জারি রাখবেন, যেন কোনো গোষ্ঠী অনুপ্রবেশ করে আন্দোলন স্তিমিত করতে না পারে কিংবা সহিংসতা করার সুযোগ না পায়।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় মসজিদ চত্বরে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের সমাধির পাশে সমাহিত করা হবে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ওসমান হাদিকে।
এরই মধ্যে শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) বিকেল ৫টা ৪৮ মিনিটে ওসমান হাদির মরদেহ দেশে এসে পৌঁছেছে। আগামীকাল শনিবার (২০ ডিসেম্বর) দুপুর আড়াইটায় মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় তার জানাজা হবে।
ওসমান হাদির পরিবারের চাওয়া অনুযায়ী এসব সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে ওসমান হাদির সংগঠন ইনকিলাব মঞ্চ।
শুক্রবার সন্ধ্যায় নিজেদের ফেসবুক পেজে এক পোস্টে ইনকিলাব মঞ্চ জানিয়েছে, ওসমান হাদির মরদেহ বিমানবন্দর থেকে হিমাগারে নেওয়া হচ্ছে। হিমাগারে মরদেহ রেখে ইনকিলাব মঞ্চের কর্মীরা শাহবাগে গিয়ে অবস্থান নেবেন।
এর আগে ওসমান হাদির মরদেহ বিমানবন্দর থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় মসজিদের সামনে নেওয়ার কথা ছিল। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ শাহবাগ এলাকায় বিপুলসংখ্যক মানুষও উপস্থিত হয়েছিলেন। এখন মরদেহটি হিমাগারে নেওয়ায় আগের পরিকল্পনা বাতিল করা হয়েছে।
ইনকিলাব মঞ্চ বলেছে, শনিবার জানাজার পর ওসমান হাদির মরদেহ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় মসজিদ চত্বরে দাফন করা হবে। এ কারণে আজকের (শুক্রবার) পরিবর্তে আগামীকাল (শনিবার) জানাজার পর মিছিলসহ তার মরদেহ সেখানে নেওয়া হবে।
তবে ওসমান হাদির মরদেহ দেখার সুযোগ থাকবে না কারও জন্য। ইনকিলাব মঞ্চ বলছে, মরদেহ দেখার কোনো সুযোগ থাকবে না। সবার কাছে শৃঙ্খলা বজায় রাখার এবং শহিদ ওসমান হাদির জন্য দোয়া পৌঁছানোর অনুরোধ করা হচ্ছে।
সবাইকে সুশৃঙ্খল থাকার আহ্বান জানিয়ে ইনকিলাব মঞ্চ বলেছে, ছাত্র-জনতা আজ ও আগামীকাল শৃঙ্খলার সঙ্গে আন্দোলন জারি রাখবেন, যেন কোনো গোষ্ঠী অনুপ্রবেশ করে আন্দোলন স্তিমিত করতে না পারে কিংবা সহিংসতা করার সুযোগ না পায়।

তিনি বলেন, গত বছর বাংলাদেশে ছাত্র-জনতার গণআন্দোলনের বিশিষ্ট নেতা শরিফ ওসমান বিন হাদির হত্যাকাণ্ডে তিনি গভীরভাবে মর্মাহত। তিনি উল্লেখ করেন, গত সপ্তাহে গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হওয়ার পর গতকাল সিঙ্গাপুরে চিকিৎসধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন হাদি।
৪ ঘণ্টা আগে
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, বিশেষ করে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের পর দেশের সার্বভৌমত্ব ও সীমান্তের নিরাপত্তা রক্ষায় বিজিবি সীমান্ত উত্তেজনা ও পুশইন রোধসহ বিভিন্ন নিরাপত্তা ঝুঁকি মোকাবিলায় পেশাদারিত্ব বজায় রেখে কাজ করে যাচ্ছে।
৪ ঘণ্টা আগে
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সন্ধ্যা ৭টার দিকে একদল লোক এসে কার্যালয়টি ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করে। আগুন লাগার পর কার্যালয়ের ভেতরে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের ৫টি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে। ঘটনার পর আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের সতর্ক উপস্থিতি দেখা গেছে।
৪ ঘণ্টা আগে
রাত সাড়ে নয়টার দিকে এই ঘোষণার পর মঞ্চে থাকা নেতারা শাহবাগ ত্যাগ করলেও এখনও অনেকেই ওই এলাকায় অবস্থান করছেন। কোনো স্লোগান বা বক্তব্য অবশ্য দেওয়া হচ্ছে না।
৪ ঘণ্টা আগে