প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে দীর্ঘ আলাপ-আলোচনার পর জুলাই সনদের যে খসড়া চূড়ান্ত করা হয়েছে, সইয়ের অনুষ্ঠানের পর আর সেটি সংশোধনের সুযোগ থাকবে না বলে জানিয়েছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ।
আগামীকাল শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) জুলাই সনদ সইয়ের এ অনুষ্ঠান হবে জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায়। আলী রীয়াজ জানিয়েছেন, সংশোধনের সুযোগ না থাকলেও কোনো দল যদি আগামীকালের অনুষ্ঠানের পরেও এ সনদে সই করতে চায়, সে সুযোগ তাদের জন্য উন্মুক্ত থাকবে।
বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) রাতে বিবিসি বাংলাকে এ তথ্য জানান অধ্যাপক আলী রীয়াজ। বলেন, আমাদের অবস্থানটা হচ্ছে— সবচেয়ে বেশি লোককে জুলাই সনদে অংশগ্রহণ করানো। সে কারণেই দরজাটা বন্ধ করতে চাচ্ছি না।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের এই সহসভাপতি বলেন, আমরা বলছি, কোনো কারণে কেউ যদি আগামীকাল সনদে সই করতে না পারেন, তারা চাইলে পরেও সই করতে পারবেন। তবে আমরা চাই, জুলাই শহিদদের স্মরণ করে সবাই যেন আগামীকালের (শুক্রবার) অনুষ্ঠানে আসেন এবং সনদে সই করেন।
এদিকে তৃতীয় দফায় জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বাড়িয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। এ দফায় মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে ১৫ দিন, যা শেষ হবে আগামী ৩১ অক্টোবর।
আলী রীয়াজ বলেন, মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে কারণ আমরা এই মেয়াদকালের মধ্যে জুলাই সনদের সুস্পষ্ট, সুনির্দিষ্ট ও পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া ও পদ্ধতি সম্পর্কে সরকারের কাছে সুপারিশ জমা দেবো। পাশাপাশি আমরা সরকারকে বলব, যেন কমিশনের এই মেয়াদ কার্যকর থাকা অবস্থাতেই তারা জুলাই সনদের প্রস্তাবগুলো বাস্তবায়ন শুরু করে।
ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ জুলাই সনদ সইয়ের অনুষ্ঠানে সবাইকে উপস্থিত হয়ে সই করতে আহ্বান জানালেও দলগুলোর অবস্থান ভিন্ন ভিন্ন। এখন পর্যন্ত অন্তত পাঁচটি দল সুস্পষ্টভাবে জানিয়েছে, তারা এই সনদে সই করবে না।
এদিকে বড় রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে বিএনপি জুলাই সনদ সই নিয়ে ইতিবাচক অবস্থান জানিয়েছে, যদিও দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ঠাকুরগাঁওয়ে এক অনুষ্ঠান চলাকালে মোবাইল ফোনে এক গণমাধ্যমকে বলেছেন, এ বিষয়ে বিএনপির সিদ্ধান্ত জানতে আগামীকা শুক্রবার পযন্ত অপেক্ষা করতে হবে।
জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও একই ধরনের বক্তব্য দেওয়া হয়েছে। তবে এনসিপি সংবাদ সম্মেলন করে স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছে, জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি না দেওয়া হলে ও এটি বাস্তবায়নে আদেশ জারি করা না হলে তারা সনদে নেই করবে না।
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে দীর্ঘ আলাপ-আলোচনার পর জুলাই সনদের যে খসড়া চূড়ান্ত করা হয়েছে, সইয়ের অনুষ্ঠানের পর আর সেটি সংশোধনের সুযোগ থাকবে না বলে জানিয়েছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ।
আগামীকাল শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) জুলাই সনদ সইয়ের এ অনুষ্ঠান হবে জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায়। আলী রীয়াজ জানিয়েছেন, সংশোধনের সুযোগ না থাকলেও কোনো দল যদি আগামীকালের অনুষ্ঠানের পরেও এ সনদে সই করতে চায়, সে সুযোগ তাদের জন্য উন্মুক্ত থাকবে।
বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) রাতে বিবিসি বাংলাকে এ তথ্য জানান অধ্যাপক আলী রীয়াজ। বলেন, আমাদের অবস্থানটা হচ্ছে— সবচেয়ে বেশি লোককে জুলাই সনদে অংশগ্রহণ করানো। সে কারণেই দরজাটা বন্ধ করতে চাচ্ছি না।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের এই সহসভাপতি বলেন, আমরা বলছি, কোনো কারণে কেউ যদি আগামীকাল সনদে সই করতে না পারেন, তারা চাইলে পরেও সই করতে পারবেন। তবে আমরা চাই, জুলাই শহিদদের স্মরণ করে সবাই যেন আগামীকালের (শুক্রবার) অনুষ্ঠানে আসেন এবং সনদে সই করেন।
এদিকে তৃতীয় দফায় জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বাড়িয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। এ দফায় মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে ১৫ দিন, যা শেষ হবে আগামী ৩১ অক্টোবর।
আলী রীয়াজ বলেন, মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে কারণ আমরা এই মেয়াদকালের মধ্যে জুলাই সনদের সুস্পষ্ট, সুনির্দিষ্ট ও পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া ও পদ্ধতি সম্পর্কে সরকারের কাছে সুপারিশ জমা দেবো। পাশাপাশি আমরা সরকারকে বলব, যেন কমিশনের এই মেয়াদ কার্যকর থাকা অবস্থাতেই তারা জুলাই সনদের প্রস্তাবগুলো বাস্তবায়ন শুরু করে।
ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ জুলাই সনদ সইয়ের অনুষ্ঠানে সবাইকে উপস্থিত হয়ে সই করতে আহ্বান জানালেও দলগুলোর অবস্থান ভিন্ন ভিন্ন। এখন পর্যন্ত অন্তত পাঁচটি দল সুস্পষ্টভাবে জানিয়েছে, তারা এই সনদে সই করবে না।
এদিকে বড় রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে বিএনপি জুলাই সনদ সই নিয়ে ইতিবাচক অবস্থান জানিয়েছে, যদিও দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ঠাকুরগাঁওয়ে এক অনুষ্ঠান চলাকালে মোবাইল ফোনে এক গণমাধ্যমকে বলেছেন, এ বিষয়ে বিএনপির সিদ্ধান্ত জানতে আগামীকা শুক্রবার পযন্ত অপেক্ষা করতে হবে।
জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকেও একই ধরনের বক্তব্য দেওয়া হয়েছে। তবে এনসিপি সংবাদ সম্মেলন করে স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছে, জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি না দেওয়া হলে ও এটি বাস্তবায়নে আদেশ জারি করা না হলে তারা সনদে নেই করবে না।
সড়কের কয়েকটি স্থানে অগ্নিসংযোগ করেন আন্দোলনকারীরা। পুলিশের ব্যারিকেডের জন্য ব্যবহৃত ‘রোড ব্লকার’গুলো একত্রিত করে আগুন ধরিয়ে দেন। এ সময় ধাওয়া দিয়ে তাদের সড়কের দুপাশে সরিয়ে দেয় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।
২ ঘণ্টা আগেবিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, অতীতেও রাজনৈতিক দলগুলো ছাত্র-জনতার আশা-আকাঙ্ক্ষার সঙ্গে প্রতারণা করেছে, এবং এখনো সেই প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। তারা এই ইতিহাস বিকৃতির প্রচেষ্টাকে “ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান” করেছে।
৪ ঘণ্টা আগেতিনি বলেন, আমাদের রাজনৈতিক, ধর্মীয় বা জাতিগত পার্থক্য সত্ত্বেও, আমরা এক ঐক্যবদ্ধ জাতি হিসেবে একসঙ্গে দাঁড়িয়েছি। এটি আমাদের একসঙ্গে উদযাপন করার সময়—ঐক্যের শক্তি অনুভব করার এবং গর্ব ও আশার এই ঐতিহাসিক দিন থেকে শক্তি সঞ্চার করার।
৫ ঘণ্টা আগে