প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে গ্রেপ্তার বরখাস্ত হওয়া সেনাসদস্য নাইমুল ইসলামকে সোমবারের (১৯ মে) মধ্যে মুক্তি না দিলে কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করবেন বলে জানিয়েছেন সেনাবাহিনী থেকে বরখাস্ত সেনা সদস্যরা। তারা জানিয়েছেন, চাকরিচ্যুত সৈনিকদের চাকরিতে পুনর্বহালের বিষয়েও সেনাবাহিনী সক্রিয়ভাবে বিবেচনা করছে।
রোববার (১৮ মে) সন্ধ্যায় জাতীয় প্রেস ক্লাবে সেনাবাহিনীর প্রতিনিধি দল ও চাকরিচ্যুত সৈনিকদের প্রতিনিধি দলের মধ্যে আলোচনা শেষে আন্দোলনকারীরা সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান।
চাকরি ফিরে পাওয়াসহ চার দাবিতে রোববার সকাল থেকেই প্রেস ক্লাবের সামনে বিক্ষোভ করছিলেন বিভিন্ন সময় সশস্ত্র বাহিনী থেকে চাকরিচ্যুত একদল ব্যক্তি। নাশকতার অভিযোগে শনিবার গ্রেপ্তার আরেক বরখাস্ত সেনাসদস্য নাইমুল ইসলামের মুক্তির দাবিও করছিলেন তারা।
দুপুর ২টার দিকে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে কথা বলতে প্রেস ক্লাবের সামনে উপস্থিত হন সেনাবাহিনীর ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আমিনুর রহমান। আলোচনায় বসে দাবি মেনে নেওয়ার আশ্বাস দিলেও তাকে ফিরতে দেননি আন্দোলনকারীরা। সন্ধ্যা ৬টার দিকে ফের তিনি আন্দোলনকারীদের সঙ্গে আলোচনায় বসেন।
আলোচনা শেষে বেরিয়ে এসে সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে আন্দোলনকারীদের একজন প্রতিনিধি সাংবাদিকদের বলেন, সেনাবাহিনীর প্রতিনিধি দলের কাছে আমরা আমাদের দাবি-দাওয়ার কথা বলেছি। আজ সন্ধ্যা ৬টা পেরিয়ে গেছে। আজকে আর সম্ভব হবে না। তবে আগামীকাল (সোমবার) নাইমুল ইসলামকে মুক্তি দিতে হবে। আপনারা সবাই ঢাকা অবস্থান করবেন। কালকের মধ্যে তাকে মুক্তি না দিলে আমরা আবার তার মুক্তির দাবিতে কর্মসূচি দেবো।
চাকরিচ্যুতদের চাকরিতে পুনর্বহালের দাবির বিষয়ে আলোচনার বিষয়ে তিনি বলেন, যাদের ১০ বছরের নিচে চাকরি, তাদের জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা করবেন বলে প্রতিনিধি দলের সদস্যরা জানিয়েছেন। সবাইকে আবেদন করতে বলা হয়েছে। আজ রাতের মধ্যে আবেদন করে জমা দিতে হবে। সব আবেদন তারা আন্তরিকভাবে যাচাই-বাছাই করে বিবেচনা করবেন।
এর আগে বিকেলে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আমিনুর রহমান প্রথম দফা আলোচনার পর সাংবাদিকদের বলেছিলেন, আমরা তাদের দাবিদাওয়াগুলো শুনেছি। আমরা সব দাবিদাওয়া নোট করেছি। এগুলো নিয়ে আলোচনা করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
চাকরিতে পুনর্বহালের বিষয়ে এই সেনা কর্মকর্তা বলেন, সবাইকে আলাদা আলাদা করে আবেদন করতে বলেছি। প্রতিটি ঘটনা আলাদা আলাদা করে আমরা বিবেচনায় নিয়ে আমরা বসব। আলাপ-আলোচনা করে যত দ্রুত ও যতটুকু দেওয়া সম্ভব, আমরা অ্যাড্রেস করব।
ওই দফায় আলোচনা শেষে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আমিনুর ফিরে যেতে চাইলে আন্দোলনকারীরা তার গাড়ির সামনে শুয়ে পড়ে পথরোধ করেন। তারা প্রেস ক্লাবেই আরও আলোচনার মাধ্যমে দাবি-দাওয়া সুরাহার কথা বলেন। পরে সন্ধ্যা ৬টার দিকে ফের আন্দোলনকারীদের একটি প্রতিনিধি দলের সঙ্গে আলোচনা করতে তিনি প্রেস ক্লাবে যান।
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে গ্রেপ্তার বরখাস্ত হওয়া সেনাসদস্য নাইমুল ইসলামকে সোমবারের (১৯ মে) মধ্যে মুক্তি না দিলে কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করবেন বলে জানিয়েছেন সেনাবাহিনী থেকে বরখাস্ত সেনা সদস্যরা। তারা জানিয়েছেন, চাকরিচ্যুত সৈনিকদের চাকরিতে পুনর্বহালের বিষয়েও সেনাবাহিনী সক্রিয়ভাবে বিবেচনা করছে।
রোববার (১৮ মে) সন্ধ্যায় জাতীয় প্রেস ক্লাবে সেনাবাহিনীর প্রতিনিধি দল ও চাকরিচ্যুত সৈনিকদের প্রতিনিধি দলের মধ্যে আলোচনা শেষে আন্দোলনকারীরা সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান।
চাকরি ফিরে পাওয়াসহ চার দাবিতে রোববার সকাল থেকেই প্রেস ক্লাবের সামনে বিক্ষোভ করছিলেন বিভিন্ন সময় সশস্ত্র বাহিনী থেকে চাকরিচ্যুত একদল ব্যক্তি। নাশকতার অভিযোগে শনিবার গ্রেপ্তার আরেক বরখাস্ত সেনাসদস্য নাইমুল ইসলামের মুক্তির দাবিও করছিলেন তারা।
দুপুর ২টার দিকে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে কথা বলতে প্রেস ক্লাবের সামনে উপস্থিত হন সেনাবাহিনীর ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আমিনুর রহমান। আলোচনায় বসে দাবি মেনে নেওয়ার আশ্বাস দিলেও তাকে ফিরতে দেননি আন্দোলনকারীরা। সন্ধ্যা ৬টার দিকে ফের তিনি আন্দোলনকারীদের সঙ্গে আলোচনায় বসেন।
আলোচনা শেষে বেরিয়ে এসে সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে আন্দোলনকারীদের একজন প্রতিনিধি সাংবাদিকদের বলেন, সেনাবাহিনীর প্রতিনিধি দলের কাছে আমরা আমাদের দাবি-দাওয়ার কথা বলেছি। আজ সন্ধ্যা ৬টা পেরিয়ে গেছে। আজকে আর সম্ভব হবে না। তবে আগামীকাল (সোমবার) নাইমুল ইসলামকে মুক্তি দিতে হবে। আপনারা সবাই ঢাকা অবস্থান করবেন। কালকের মধ্যে তাকে মুক্তি না দিলে আমরা আবার তার মুক্তির দাবিতে কর্মসূচি দেবো।
চাকরিচ্যুতদের চাকরিতে পুনর্বহালের দাবির বিষয়ে আলোচনার বিষয়ে তিনি বলেন, যাদের ১০ বছরের নিচে চাকরি, তাদের জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা করবেন বলে প্রতিনিধি দলের সদস্যরা জানিয়েছেন। সবাইকে আবেদন করতে বলা হয়েছে। আজ রাতের মধ্যে আবেদন করে জমা দিতে হবে। সব আবেদন তারা আন্তরিকভাবে যাচাই-বাছাই করে বিবেচনা করবেন।
এর আগে বিকেলে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আমিনুর রহমান প্রথম দফা আলোচনার পর সাংবাদিকদের বলেছিলেন, আমরা তাদের দাবিদাওয়াগুলো শুনেছি। আমরা সব দাবিদাওয়া নোট করেছি। এগুলো নিয়ে আলোচনা করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
চাকরিতে পুনর্বহালের বিষয়ে এই সেনা কর্মকর্তা বলেন, সবাইকে আলাদা আলাদা করে আবেদন করতে বলেছি। প্রতিটি ঘটনা আলাদা আলাদা করে আমরা বিবেচনায় নিয়ে আমরা বসব। আলাপ-আলোচনা করে যত দ্রুত ও যতটুকু দেওয়া সম্ভব, আমরা অ্যাড্রেস করব।
ওই দফায় আলোচনা শেষে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আমিনুর ফিরে যেতে চাইলে আন্দোলনকারীরা তার গাড়ির সামনে শুয়ে পড়ে পথরোধ করেন। তারা প্রেস ক্লাবেই আরও আলোচনার মাধ্যমে দাবি-দাওয়া সুরাহার কথা বলেন। পরে সন্ধ্যা ৬টার দিকে ফের আন্দোলনকারীদের একটি প্রতিনিধি দলের সঙ্গে আলোচনা করতে তিনি প্রেস ক্লাবে যান।
ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে জোর করে ট্যাক্স আদায় করা যাবে না বলে জানিয়েছেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খান। তিনি বলেছেন, ভবিষ্যতে কর ছাড় বা অব্যাহতির সিদ্ধান্ত জাতীয় সংসদের মাধ্যমে নেওয়া হবে।
১৫ ঘণ্টা আগেপরিষদের সভাপতি মোবারক হোসেন সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলেন, নিবন্ধনের ঘাটতি পূরণে আগ্রহী দলগুলোকে জনস্বার্থে এই ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রাথমিক নিবন্ধন দিতে হবে। এক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট দলগুলোকে ১০ আসনে স্ব-স্ব প্রতীকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার সুযোগ দিতে হবে।
১৫ ঘণ্টা আগেআলী রীয়াজ বলেন, ‘এ আলোচনায় জুলাই সনদ বাস্তবায়নের পথরেখা নির্ধারিত হবে।’
১৬ ঘণ্টা আগে