প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ড. আসাদুজ্জামান রিপন বলেছেন, ‘শেখ হাসিনার দল আওয়ামী লীগের রাজনীতি পুনঃপ্রতিষ্ঠা করার চেষ্টা করা হলে দেশে আরেকটি বিপ্লব হবে। আইয়ামে জাহেলিয়াত আওয়ামী লীগের কারোরই জাতীয়তাবাদী দলে ঠাঁই হবে না।’
বুধবার (১২ ফেব্রুয়ারি) ফরিদপুর জেলা বিএনপির কাউন্সিল উপলক্ষে আয়োজিত এক প্রস্তুতি সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথাগুলো বলেন।
ড. আসাদুজ্জামান রিপন বলেন, জার্মানিতে যেমন নাৎসিবাদী হিটলারের রাজনীতি নিষিদ্ধ, তেমনিভাবে এই ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের রাজনীতিও নিষিদ্ধ করতে হবে। কথায় কথায় বলেন, আওয়ামী লীগের রাজনীতি নিষিদ্ধ করতে হবে। তাহলে এখনো আওয়ামী লীগের রাজনীতি নিষিদ্ধ করছেন না কেন? গুমের রানী, খুনের রানী শেখ হাসিনার রাজনীতি পুনঃপ্রতিষ্ঠা করার চেষ্টা করা হলে, এদেশে আরেকটি বিপ্লব হবে।
কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান বলেন, গত ১৬টি বছর আওয়ামী লীগ তাদের দুঃশাসনকে বহাল রাখার জন্য, বিরোধী মতকে দমন করার জন্য আয়নাঘরের টর্চার সেল বানিয়েছে। আজ তা উন্মোচিত হচ্ছে। এই আইয়ামে জাহেলিয়াত আওয়ামী লীগ, তাদের কারোরই বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলে ঠাঁই হবে না। যদি তাদের দোসরদেরও কেউ আশ্রয়-প্রশ্রয় দিতে চায়, বাংলাদেশের জনগণ তাদেরকেও উৎখাত করবে। তাদের বিরুদ্ধেও লড়াই হবে। কোনো ফ্যাসিস্টের সহযোগীকে আমরা বাংলাদেশে ঠাঁই দেব না।
তিনি বলেন, গত ১৬ বছরে একটি বিশেষ পরিস্থিতির কারণে দলকে পুনর্গঠিত করা সম্ভব হয়নি। এখন পরিস্থিতির বদল হয়েছে। মানুষ যেই স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশকে নিয়ে, সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নে নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য একটি উপযোগী দল দরকার। একটি দায়িত্বশীল রাজনৈতিক নেতৃত্ব দরকার। সেই দায়িত্বশীল দলের কিছু দায়িত্বশীল নেতা দরকার। একেবারে তৃণমূল থেকে জাতীয় পর্যায় পর্যন্ত।
‘৫ আগস্ট এর গণঅভ্যুত্থানের পর আমাদের সামনে দুটি চ্যালেঞ্জ এসেছে’-মন্তব্য করে আসাদুজ্জামান বলেন, এর একটি হলো- বাংলাদেশকে এগিয়ে নেওয়ার যে সম্ভাবনা, সেটি কাজে লাগিয়ে এগিয়ে যাওয়া। আরেকটি হলো- ৫ আগস্টের গণঅভ্যুত্থানের স্পিডকে যারা ম্লান করে দিতে চায় তাদের ষড়যন্ত্রকে রুখে দেওয়া।
তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ পালিয়ে গেলেও আওয়ামী লীগের বর্ণচোরারা রয়ে গেছে, তারা যে কার কাঁধের ওপর ভর করে সেটাই দেখার বিষয়।
সভায় সভাপতিত্ব করেন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক সৈয়দ মোদাররেস আলী।
সদস্য সচিব একে কিবরিয়ার সঞ্চালনায় সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা শাহজাদা মিয়া, কেন্দ্রীয় বিএনপির ফরিদপুর বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ ইসলাম, সহ সাংগঠনিক সেলিমুজ্জামান সেলিম প্রমুখ।
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ড. আসাদুজ্জামান রিপন বলেছেন, ‘শেখ হাসিনার দল আওয়ামী লীগের রাজনীতি পুনঃপ্রতিষ্ঠা করার চেষ্টা করা হলে দেশে আরেকটি বিপ্লব হবে। আইয়ামে জাহেলিয়াত আওয়ামী লীগের কারোরই জাতীয়তাবাদী দলে ঠাঁই হবে না।’
বুধবার (১২ ফেব্রুয়ারি) ফরিদপুর জেলা বিএনপির কাউন্সিল উপলক্ষে আয়োজিত এক প্রস্তুতি সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথাগুলো বলেন।
ড. আসাদুজ্জামান রিপন বলেন, জার্মানিতে যেমন নাৎসিবাদী হিটলারের রাজনীতি নিষিদ্ধ, তেমনিভাবে এই ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের রাজনীতিও নিষিদ্ধ করতে হবে। কথায় কথায় বলেন, আওয়ামী লীগের রাজনীতি নিষিদ্ধ করতে হবে। তাহলে এখনো আওয়ামী লীগের রাজনীতি নিষিদ্ধ করছেন না কেন? গুমের রানী, খুনের রানী শেখ হাসিনার রাজনীতি পুনঃপ্রতিষ্ঠা করার চেষ্টা করা হলে, এদেশে আরেকটি বিপ্লব হবে।
কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান বলেন, গত ১৬টি বছর আওয়ামী লীগ তাদের দুঃশাসনকে বহাল রাখার জন্য, বিরোধী মতকে দমন করার জন্য আয়নাঘরের টর্চার সেল বানিয়েছে। আজ তা উন্মোচিত হচ্ছে। এই আইয়ামে জাহেলিয়াত আওয়ামী লীগ, তাদের কারোরই বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলে ঠাঁই হবে না। যদি তাদের দোসরদেরও কেউ আশ্রয়-প্রশ্রয় দিতে চায়, বাংলাদেশের জনগণ তাদেরকেও উৎখাত করবে। তাদের বিরুদ্ধেও লড়াই হবে। কোনো ফ্যাসিস্টের সহযোগীকে আমরা বাংলাদেশে ঠাঁই দেব না।
তিনি বলেন, গত ১৬ বছরে একটি বিশেষ পরিস্থিতির কারণে দলকে পুনর্গঠিত করা সম্ভব হয়নি। এখন পরিস্থিতির বদল হয়েছে। মানুষ যেই স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশকে নিয়ে, সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নে নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য একটি উপযোগী দল দরকার। একটি দায়িত্বশীল রাজনৈতিক নেতৃত্ব দরকার। সেই দায়িত্বশীল দলের কিছু দায়িত্বশীল নেতা দরকার। একেবারে তৃণমূল থেকে জাতীয় পর্যায় পর্যন্ত।
‘৫ আগস্ট এর গণঅভ্যুত্থানের পর আমাদের সামনে দুটি চ্যালেঞ্জ এসেছে’-মন্তব্য করে আসাদুজ্জামান বলেন, এর একটি হলো- বাংলাদেশকে এগিয়ে নেওয়ার যে সম্ভাবনা, সেটি কাজে লাগিয়ে এগিয়ে যাওয়া। আরেকটি হলো- ৫ আগস্টের গণঅভ্যুত্থানের স্পিডকে যারা ম্লান করে দিতে চায় তাদের ষড়যন্ত্রকে রুখে দেওয়া।
তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ পালিয়ে গেলেও আওয়ামী লীগের বর্ণচোরারা রয়ে গেছে, তারা যে কার কাঁধের ওপর ভর করে সেটাই দেখার বিষয়।
সভায় সভাপতিত্ব করেন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক সৈয়দ মোদাররেস আলী।
সদস্য সচিব একে কিবরিয়ার সঞ্চালনায় সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা শাহজাদা মিয়া, কেন্দ্রীয় বিএনপির ফরিদপুর বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ ইসলাম, সহ সাংগঠনিক সেলিমুজ্জামান সেলিম প্রমুখ।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ঘটনার সময় বাড়ির পুরুষ সদস্যরা বাজারে ছিলেন। সেই সুযোগে দুর্বৃত্তরা বাড়িতে ঢুকে মা ও মেয়েকে গলা কেটে হত্যা করে। এরপর তারা প্রায় ৩০ ভরি সোনার অলংকারসহ অন্যান্য মূল্যবান মালামাল লুট করে পালিয়ে যায়।
১ দিন আগেজহিরুল ইসলাম লিটন শ্রীপুর উপজেলার বরমী ইউনিয়নের কায়েতপাড়া গ্রামের রফিকুল ইসলামের ছেলে। সে গাজীপুর জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সদস্য। তার বিরুদ্ধে সন্ত্রাসী, চাঁদা দাবি, এবং অস্ত্র আইনে বিভিন্ন থানায় একাধিক মামলা বিচারাধীন রয়েছে বলে র্যাব জানিয়েছে।
১ দিন আগেপটুয়াখালীর সদর উপজেলার লোহালিয়া ইউনিয়নের পালপাড়া এলাকায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। বুধবার রাতে এই হামলায় চারজন পুলিশ সদস্যসহ অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন।
১ দিন আগে